
দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত বিমান হামলায় অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় শেষ ২৪ ঘণ্টায় অন্তত আরও ৫৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছেন।
হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক বিবৃতির বরাতে তুর্কি আল-জাজিরা সোমবার (২৬ এপ্রিল) এ তথ্য জানিয়েছে।
ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রোববার সকাল থেকে সোমবার ভোর পর্যন্ত গত একদিনে গাজার পৃথক স্থানে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৫৩ জন নিহত হয়েছে। এ ছাড়া শুধুমাত্র সোমবার ভোরে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ১৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহতের মোট সংখ্যা প্রায় ৫২ হাজার ২০০ জনে পৌঁছেছে এবং মোট আহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ১ লাখ ১৭ হাজার ৬৩৯ জনে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, অনেক হতাহত এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে ও রাস্তায় আটকা পড়ে আছে, কারণ উদ্ধারকারীরা সেখানে পৌঁছাতে পারছে না।
গত ১৮ মার্চ, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী একটি চুক্তি অনুযায়ী জানুয়ারিতে কার্যকর হওয়া যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় চুক্তি সত্ত্বেও গাজায় আকস্মিক বিমান অভিযান চালায়। এতে ২ হাজার ১৫১ জন নিহত এবং ৫ হাজার ৫৯৮ জন আহত হয়।
হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক বিবৃতির বরাতে তুর্কি আল-জাজিরা সোমবার (২৬ এপ্রিল) এ তথ্য জানিয়েছে।
ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রোববার সকাল থেকে সোমবার ভোর পর্যন্ত গত একদিনে গাজার পৃথক স্থানে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৫৩ জন নিহত হয়েছে। এ ছাড়া শুধুমাত্র সোমবার ভোরে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ১৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহতের মোট সংখ্যা প্রায় ৫২ হাজার ২০০ জনে পৌঁছেছে এবং মোট আহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ১ লাখ ১৭ হাজার ৬৩৯ জনে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, অনেক হতাহত এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে ও রাস্তায় আটকা পড়ে আছে, কারণ উদ্ধারকারীরা সেখানে পৌঁছাতে পারছে না।
গত ১৮ মার্চ, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী একটি চুক্তি অনুযায়ী জানুয়ারিতে কার্যকর হওয়া যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় চুক্তি সত্ত্বেও গাজায় আকস্মিক বিমান অভিযান চালায়। এতে ২ হাজার ১৫১ জন নিহত এবং ৫ হাজার ৫৯৮ জন আহত হয়।