
জাতীয় গ্রিডে সমস্যা হওয়ায় দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলা বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত হয়েছে। শনিবার বিকাল ৫টা ৪৮ মিনিট থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এতে ‘ব্ল্যাক আউট’ হয়ে পড়ে খুলনা ও বরিশালের ২১ জেলা।
ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি-ওজোপাডিকো লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ হায়দার আলী বলেন, “গোপালগঞ্জের আমিন বাজারে জাতীয় গ্রিডে সমস্যা হওয়ায় এই ব্ল্যাক আউট হয়েছে। এটি রামপাল ও পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের একটি গুরুত্বপূর্ণ সঞ্চালনকেন্দ্র। গরমের কারণে হঠাৎ করে লোড বেড়ে যাওয়ায় এ সমস্যা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
“তবে ধীরে ধীরে পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে এবং বিভিন্ন জেলায় বিদ্যুৎ বিতরণ করা হচ্ছে। সমস্যার সমাধান হতে আরও কিছু সময় লাগবে।” রাত ৮টার দিকে খুলনা নগরীর কিছু কিছু স্থানে বিদ্যুৎ ফিরলেও অধিকাংশ এলাকাই ছিল অন্ধকারে। এদিকে এই সমস্যার কারণে বরিশাল নগরীরসহ জেলার ১০ উপজেলা দেড় ঘণ্টা বিদ্যুৎবিহীন ছিল। সন্ধ্যা ৬টা থেকে প্রায় সাড়ে সাত ঘণ্টা বিদ্যুৎ ছিল না।
পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ-পিজিসিবি বরিশালের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আক্তারুজ্জামান পলাশ বলেন, “যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ৫টা ৫০ মিনিট থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত বরিশালসহ ২১ জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। কী ত্রুটি হয়েছিলো এখনো জানি না। সাড়ে ৭টার পর বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়া শুরু হয়েছে।” বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হওয়ায় বরিশাল নগরীসহ জেলার ১০ উপজেলার আট লাখ ১২ হাজার গ্রাহক অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়।
ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি-ওজোপাডিকো লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ হায়দার আলী বলেন, “গোপালগঞ্জের আমিন বাজারে জাতীয় গ্রিডে সমস্যা হওয়ায় এই ব্ল্যাক আউট হয়েছে। এটি রামপাল ও পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের একটি গুরুত্বপূর্ণ সঞ্চালনকেন্দ্র। গরমের কারণে হঠাৎ করে লোড বেড়ে যাওয়ায় এ সমস্যা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
“তবে ধীরে ধীরে পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে এবং বিভিন্ন জেলায় বিদ্যুৎ বিতরণ করা হচ্ছে। সমস্যার সমাধান হতে আরও কিছু সময় লাগবে।” রাত ৮টার দিকে খুলনা নগরীর কিছু কিছু স্থানে বিদ্যুৎ ফিরলেও অধিকাংশ এলাকাই ছিল অন্ধকারে। এদিকে এই সমস্যার কারণে বরিশাল নগরীরসহ জেলার ১০ উপজেলা দেড় ঘণ্টা বিদ্যুৎবিহীন ছিল। সন্ধ্যা ৬টা থেকে প্রায় সাড়ে সাত ঘণ্টা বিদ্যুৎ ছিল না।
পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ-পিজিসিবি বরিশালের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আক্তারুজ্জামান পলাশ বলেন, “যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ৫টা ৫০ মিনিট থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত বরিশালসহ ২১ জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। কী ত্রুটি হয়েছিলো এখনো জানি না। সাড়ে ৭টার পর বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়া শুরু হয়েছে।” বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হওয়ায় বরিশাল নগরীসহ জেলার ১০ উপজেলার আট লাখ ১২ হাজার গ্রাহক অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়।