
ভারতে রাজ্যগুলোর কোথাও কোনো পাকিস্তানি নাগরিকের সন্ধান পাওয়া মাত্র তাকে পত্রপাঠ দেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাজ্যগুলোর মুখ্যমন্ত্রীদের এ সংক্রান্ত চিঠি দেন অমিত শাহ। চিঠিতে বলা হয়, ‘রাজ্যে থাকা পাকিস্তানিদের শনাক্ত করুন এবং দ্রুত তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করুন।’
এদিকে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে সরাসরি ফোনে কথাও বলেছেন অমিত শাহ। তাদের জানিয়েছেন, যাদের ভিসা বাতিল হয়েছে, তাদের দ্রুত শনাক্ত করে ফেরত পাঠাতে হবে এবং মেডিকেল ভিসাধারীদেরও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভারতে থাকা যাবে না।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে শুক্রবার দিল্লিতে বৈঠক করেছেন অমিত। তার পর শুক্রবার দেন এই চিঠি। শুক্রবারের বৈঠকে কী কী আলোচনা হয়েছে, সে সম্পর্কে সংবাদমাধ্যমকে কোনো তথ্য দেয়নি কেন্দ্রীয় সরকার।
ভারত নিয়ন্ত্রিত জন্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৫ ভারতীয় সহ ২৬ জন পর্যটক নিহত হন। দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (টিআরিএফ) নামের একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হামলার দায় স্বীকার করে বিবৃতিও দিয়েছে। ভারতের নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন, এই টিআরএফ কাশ্মীরের বৃহত্তম সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈয়বার একটি উপশাখা।
এ ঘটনার জন্য পাকিস্তানকে সরাসরি দায়ী করেছে ভারত। ঘটনার পরের দিন বুধবারই পাকিস্তানি নাগকিরদের ভারতের ভিসা প্রদান অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিতের ঘোষণা দেয় নয়াদিল্লি। বন্ধ করে দেয় সিন্দু নদীর পানি। এছাড়া পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আরও বেশ কিছু পদক্ষেপ নেয় ভারত। এদিকে ইসলামাবাদও দিল্লির বিরুদ্ধে আট পদক্ষেপ নেয়। স্থগিত করে দেয় সব ধরনের ভিসা। নিষেধাজ্ঞা দেয় আকাশসীমা। দুই দেশের তীব্র উত্তেজনার মধ্যেই বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) রাতে ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। গোলাগুলির ঘটনা ঘটে শুক্রবার ২৫ এপ্রিল দিবাগত রাতেও।
শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাজ্যগুলোর মুখ্যমন্ত্রীদের এ সংক্রান্ত চিঠি দেন অমিত শাহ। চিঠিতে বলা হয়, ‘রাজ্যে থাকা পাকিস্তানিদের শনাক্ত করুন এবং দ্রুত তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করুন।’
এদিকে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে সরাসরি ফোনে কথাও বলেছেন অমিত শাহ। তাদের জানিয়েছেন, যাদের ভিসা বাতিল হয়েছে, তাদের দ্রুত শনাক্ত করে ফেরত পাঠাতে হবে এবং মেডিকেল ভিসাধারীদেরও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভারতে থাকা যাবে না।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে শুক্রবার দিল্লিতে বৈঠক করেছেন অমিত। তার পর শুক্রবার দেন এই চিঠি। শুক্রবারের বৈঠকে কী কী আলোচনা হয়েছে, সে সম্পর্কে সংবাদমাধ্যমকে কোনো তথ্য দেয়নি কেন্দ্রীয় সরকার।
ভারত নিয়ন্ত্রিত জন্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৫ ভারতীয় সহ ২৬ জন পর্যটক নিহত হন। দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (টিআরিএফ) নামের একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হামলার দায় স্বীকার করে বিবৃতিও দিয়েছে। ভারতের নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন, এই টিআরএফ কাশ্মীরের বৃহত্তম সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈয়বার একটি উপশাখা।
এ ঘটনার জন্য পাকিস্তানকে সরাসরি দায়ী করেছে ভারত। ঘটনার পরের দিন বুধবারই পাকিস্তানি নাগকিরদের ভারতের ভিসা প্রদান অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিতের ঘোষণা দেয় নয়াদিল্লি। বন্ধ করে দেয় সিন্দু নদীর পানি। এছাড়া পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আরও বেশ কিছু পদক্ষেপ নেয় ভারত। এদিকে ইসলামাবাদও দিল্লির বিরুদ্ধে আট পদক্ষেপ নেয়। স্থগিত করে দেয় সব ধরনের ভিসা। নিষেধাজ্ঞা দেয় আকাশসীমা। দুই দেশের তীব্র উত্তেজনার মধ্যেই বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) রাতে ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। গোলাগুলির ঘটনা ঘটে শুক্রবার ২৫ এপ্রিল দিবাগত রাতেও।