
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে মোদি নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকারকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান দেশটির সংসদ সদস্য এবং অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (এআইএমআইএম) প্রধান আসাদুদ্দিন ওয়াইসি। এ সময় তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচিত সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত করার মোদি সরকারের প্রশংসা করেছেন।
কাশ্মিরে হামলার পর ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকে ওয়াইসি এসব কথা বলেছেন, যা জানিয়ে শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) সংবাদ প্রকাশ করেছে এনডিটিভি।
বৈঠক শেষে ওয়াইসি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটা খুবই ভালো যে সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত করা হয়েছে। কিন্তু আমরা পানি কোথায় রাখব? কেন্দ্রীয় সরকার যে সিদ্ধান্তই গ্রহণ করুক না কেন আমরা সমর্থন করব, এটি কোনো রাজনৈতিক সমস্যা নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে আশ্রয়দানকারী দেশের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সরকার ব্যবস্থা নিতে পারে। আন্তর্জাতিক আইন আমাদের পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আত্মরক্ষার জন্য বিমান ও নৌ অবরোধ করার এবং অস্ত্র বিক্রি ঠেকাতে পাকিস্তানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের অনুমতি দেয়।’
ওয়াইসি পহেলগামে হামলা ঠেকাতে ব্যর্থতার প্রসঙ্গও তুলেন। তিনি বলেন, ‘কেন বাইসারান তৃণভূমিতে সিআরপিএফ মোতায়েন করা হয়নি?... কেন দ্রুত প্রতিক্রিয়া দল সেখানে পৌঁছাতে এক ঘণ্টা সময় নিয়েছিল। এ সময় তারা ধর্ম জিজ্ঞাসা করে লোকদের গুলি করেছে।’
তিনি বলেন, ‘কাশ্মীরি এবং কাশ্মীরি শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার বন্ধ করা উচিত। সন্ত্রাসীরা যেভাবে মানুষকে তাদের ধর্ম সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে হত্যা করেছে..., এটা দুঃখজনক।’
প্রসঙ্গত, পহেলগাম হত্যাকাণ্ডের পর ভারতীয় হতবাক এবং ক্ষোভে ফুঁসছে। বিরোধী দল থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ পর্যন্ত সকলেই এই হামলার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য কিছু করার আহ্বান জানাচ্ছে।
কাশ্মিরে হামলার পর ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকে ওয়াইসি এসব কথা বলেছেন, যা জানিয়ে শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) সংবাদ প্রকাশ করেছে এনডিটিভি।
বৈঠক শেষে ওয়াইসি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটা খুবই ভালো যে সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত করা হয়েছে। কিন্তু আমরা পানি কোথায় রাখব? কেন্দ্রীয় সরকার যে সিদ্ধান্তই গ্রহণ করুক না কেন আমরা সমর্থন করব, এটি কোনো রাজনৈতিক সমস্যা নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে আশ্রয়দানকারী দেশের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সরকার ব্যবস্থা নিতে পারে। আন্তর্জাতিক আইন আমাদের পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আত্মরক্ষার জন্য বিমান ও নৌ অবরোধ করার এবং অস্ত্র বিক্রি ঠেকাতে পাকিস্তানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের অনুমতি দেয়।’
ওয়াইসি পহেলগামে হামলা ঠেকাতে ব্যর্থতার প্রসঙ্গও তুলেন। তিনি বলেন, ‘কেন বাইসারান তৃণভূমিতে সিআরপিএফ মোতায়েন করা হয়নি?... কেন দ্রুত প্রতিক্রিয়া দল সেখানে পৌঁছাতে এক ঘণ্টা সময় নিয়েছিল। এ সময় তারা ধর্ম জিজ্ঞাসা করে লোকদের গুলি করেছে।’
তিনি বলেন, ‘কাশ্মীরি এবং কাশ্মীরি শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার বন্ধ করা উচিত। সন্ত্রাসীরা যেভাবে মানুষকে তাদের ধর্ম সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে হত্যা করেছে..., এটা দুঃখজনক।’
প্রসঙ্গত, পহেলগাম হত্যাকাণ্ডের পর ভারতীয় হতবাক এবং ক্ষোভে ফুঁসছে। বিরোধী দল থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ পর্যন্ত সকলেই এই হামলার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য কিছু করার আহ্বান জানাচ্ছে।