
পাকিস্তানের কাছে হারের পর বিশ্বকাপের মূল পর্বে খেলা অনিশ্চিত হয়ে যায় বাংলাদেশের। লাহোরে বাছাইপর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে পাকিস্তানের কাছে হেরে গেলেও নেট রানরেটে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে পেছনে ফেলে বিশ্বকাপের মূলপর্বে উঠে যায় টাইগ্রেসরা।
যদিও সম্ভাবনা ছিল ক্ষীণ, থাইল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ নির্দিষ্ট ওভারের মধ্যে জিততে না পারলে ভাগ্য চমকাবে বাংলাদেশের। শেষ পর্যন্ত সে সমীকরণে চড়েই দ্বিতীয়বারের মতো নারী বিশ্বকাপের মূল পর্বে জায়গা করে নিলেন বাংলাদেশের টাইগ্রেসরা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের জন্য সমীকরণ যত কঠিন ছিল, ব্যাট হাতে সেটার নমুনা দেখা গেল না সেই অর্থে। অধিনায়ক হেইলি ম্যাথিউস কিংবা শ্যানেল হেনরি লড়েছিলেন শেষ পর্যন্ত। কিন্তু সেটা যথেষ্ট হলো না। ১১তম ওভারের ৫ম বলে চার এবং ৬ষ্ঠ বলে ছক্কা হলেই কেবল বিশ্বকাপে যেত ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু সরাসরি ছয় হাঁকানোর ফলে ম্যাচ জিতলেও সেটা আর উইন্ডিজ নারীদের পক্ষে থাকেনি।
নেট রানরেটে এগিয়ে থেকে বাংলাদেশ চলে গেল নারী বিশ্বকাপের মূলপর্বে। এই ম্যাচের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজ নারীদের নেট রানরেট ০.৬৩। আর বাংলাদেশের নেট রানরেট ০.৬৪।
যদিও সম্ভাবনা ছিল ক্ষীণ, থাইল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ নির্দিষ্ট ওভারের মধ্যে জিততে না পারলে ভাগ্য চমকাবে বাংলাদেশের। শেষ পর্যন্ত সে সমীকরণে চড়েই দ্বিতীয়বারের মতো নারী বিশ্বকাপের মূল পর্বে জায়গা করে নিলেন বাংলাদেশের টাইগ্রেসরা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের জন্য সমীকরণ যত কঠিন ছিল, ব্যাট হাতে সেটার নমুনা দেখা গেল না সেই অর্থে। অধিনায়ক হেইলি ম্যাথিউস কিংবা শ্যানেল হেনরি লড়েছিলেন শেষ পর্যন্ত। কিন্তু সেটা যথেষ্ট হলো না। ১১তম ওভারের ৫ম বলে চার এবং ৬ষ্ঠ বলে ছক্কা হলেই কেবল বিশ্বকাপে যেত ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু সরাসরি ছয় হাঁকানোর ফলে ম্যাচ জিতলেও সেটা আর উইন্ডিজ নারীদের পক্ষে থাকেনি।
নেট রানরেটে এগিয়ে থেকে বাংলাদেশ চলে গেল নারী বিশ্বকাপের মূলপর্বে। এই ম্যাচের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজ নারীদের নেট রানরেট ০.৬৩। আর বাংলাদেশের নেট রানরেট ০.৬৪।