
এমনও দিন গেছে ফ্যান ছাড়াই জীবন কাটিয়ে দিত মানুষ। পরিবেশই সব কিছু শীতল করে রাখত। এরপর ফ্যান এল, এসির আবিষ্কার হলো। তবুও অনেক বাড়িতে গোটা গ্রীস্মটা কাটিয়ে দেওয়া যেত ফ্যানের বাতাসেই। কিন্তু এখন গরমের ধরন বদলে গেছে। দিন দিন গরমের তীব্রতা বাড়ছে। এসির প্রয়োজন অনুভব করছে বেশিরভাগ মানুষ। তবে অনেকের জন্য এসি এখনো বিলাসিতার নাম। প্রচণ্ড গরমে একটু শান্তির জন্য হলেও খুঁজতে হয় বিকল্প ব্যবস্থা। এসি ছাড়াও ঘর ঠান্ডা রাখার ১০টি উপায় বাতলে দেওয়া হলো এখানে—
১. ভারী সুতি পর্দা ব্যবহার
জানালায় ভারী সুতি পর্দা ব্যবহার করুন। এ ধরনের পর্দা ঘরে আলো প্রবেশ করতে বাধা দেয়। ঘরও থাকবে তুলনামূলক ঠান্ডা।
২. দিনের বেলা জানালা বন্ধ রাখুন
গ্রীস্মকালে ঘরে সূর্যের আলো বেশি পড়লে ঘর দ্রুত গরম হয়ে যায়। সম্ভব হলে দিনের বেলায় জানালা বন্ধ রাখুন। বিশেষ করে পশ্চিম ও উত্তরমুখী জানালাগুলো। পর্দায় ঠান্ডা পানি স্প্রে করতে পারেন। এতে ঘর ঠান্ডা থাকবে।
৩. ঘর অন্ধকার রাখুন
ঘরে আলোর পরিমাণ কমিয়ে দিন। ঘরে আলো কম থাকলে ঘর ঠান্ডা থাকবে। আলোর প্রভাবে ঘরের পরিবেশ গরম থাকে। রাতের বেলা কাজ করলেও যতটা সম্ভব কম আলো কাজ করুন।
৪. জানালায় ছাউনি
জানালার ওপর সানশেড থাকলে রোদের তাপ অনেকটাই আটকে দেয়। এতে ঘরে তুলনামূলক ঠান্ডা থাকে। সানশেড না থাকলে জানালার ওপর হালকা রঙের ছাউনি টানিয়ে ছায়ার ব্যবস্থা করতে পারেন। এতে ঘর ঠান্ডা থাকবে।
৫. ঘরে বাতাস প্রবেশের ব্যবস্থা করুন
রাতে ঘুমাবার আগে ঘরে বাতাস প্রবেশের জন্য জানালা খুলে দিন। এতে করে ভেতরের গরম বাতাস বাইরে বের হয়ে ঘরকে শীতল করবে।
৬. এগজস্ট ফ্যান
ঘর ঠান্ডা রাখার জন্য এগজস্ট ফ্যান ব্যবহার করুন। বাথরুম ও রান্নাঘরেও এগজস্ট ফ্যান লাগাতে পারেন। এতে গরম অনেকটাই কম লাগবে।
৭. গাছ রাখুন
আপনার বাসা বা ঘরে কিছু গাছ রাখুন। বারান্দাতেও রাখুন। এতে বিশুদ্ধ বাতাস পাবেন। গরমও কমবে অনেকটা। ঘরের মধ্যে ইনডোর প্লান্ট রাখতে পারবেন। এই পদ্ধতিও কার্যকর।
৮. সিলিং ফ্যানের সঠিক ব্যবহার করুন
সিলিং ফ্যান ঠিক দিকে ঘুরছে না কিনা খেয়াল করুন। ফ্যানের পাখাগুলো ঘড়ির কাঁটার গতিতে ঘুরলে ছাদের গরম বাতাস চারিদিকে ছড়িয়ে যায়। কিন্তু পাখাগুলো ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে ঘুরলে সেটা গরম বাতাস ঠেলে বের করে দিয়ে ঘর ঠান্ডা করতে পারে। সিলিং ফ্যান সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে।
৯. অতিরিক্ত বাতি পরিহার করুন
একটি বৈদ্যুতিক বাতি সামান্য হলেও তাপ উৎপন্ন করে থাকে। তবে এলইডি লাইট ব্যবহারে তুলনামূলক তাপ উৎপন্ন কম হয়। যথাসম্ভব লাইট কম ব্যবহার করুন। অপ্রয়োজনীয় বাতিগুলো বন্ধ রাখুন।
১০. রান্নায় অল্প সময় নিন
রান্না অনেক তাপ উৎপন্ন করে। বাড়ির তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। গরমে এমন সব খাবার রান্না করুন, যা অল্প সময়ে হয়ে যায়। চুলা বা ওভেন অল্প সময় চালু থাকলে উত্তাপ কম ছড়াবে। যাদের রান্নাঘর মূল ঘরের বাইরে তাদের ঘর অনেকটা ঠান্ডা থাকে। এটা ঘর ঠান্ডা রাখার বেশ ভালো দিক।
১. ভারী সুতি পর্দা ব্যবহার
জানালায় ভারী সুতি পর্দা ব্যবহার করুন। এ ধরনের পর্দা ঘরে আলো প্রবেশ করতে বাধা দেয়। ঘরও থাকবে তুলনামূলক ঠান্ডা।
২. দিনের বেলা জানালা বন্ধ রাখুন
গ্রীস্মকালে ঘরে সূর্যের আলো বেশি পড়লে ঘর দ্রুত গরম হয়ে যায়। সম্ভব হলে দিনের বেলায় জানালা বন্ধ রাখুন। বিশেষ করে পশ্চিম ও উত্তরমুখী জানালাগুলো। পর্দায় ঠান্ডা পানি স্প্রে করতে পারেন। এতে ঘর ঠান্ডা থাকবে।
৩. ঘর অন্ধকার রাখুন
ঘরে আলোর পরিমাণ কমিয়ে দিন। ঘরে আলো কম থাকলে ঘর ঠান্ডা থাকবে। আলোর প্রভাবে ঘরের পরিবেশ গরম থাকে। রাতের বেলা কাজ করলেও যতটা সম্ভব কম আলো কাজ করুন।
৪. জানালায় ছাউনি
জানালার ওপর সানশেড থাকলে রোদের তাপ অনেকটাই আটকে দেয়। এতে ঘরে তুলনামূলক ঠান্ডা থাকে। সানশেড না থাকলে জানালার ওপর হালকা রঙের ছাউনি টানিয়ে ছায়ার ব্যবস্থা করতে পারেন। এতে ঘর ঠান্ডা থাকবে।
৫. ঘরে বাতাস প্রবেশের ব্যবস্থা করুন
রাতে ঘুমাবার আগে ঘরে বাতাস প্রবেশের জন্য জানালা খুলে দিন। এতে করে ভেতরের গরম বাতাস বাইরে বের হয়ে ঘরকে শীতল করবে।
৬. এগজস্ট ফ্যান
ঘর ঠান্ডা রাখার জন্য এগজস্ট ফ্যান ব্যবহার করুন। বাথরুম ও রান্নাঘরেও এগজস্ট ফ্যান লাগাতে পারেন। এতে গরম অনেকটাই কম লাগবে।
৭. গাছ রাখুন
আপনার বাসা বা ঘরে কিছু গাছ রাখুন। বারান্দাতেও রাখুন। এতে বিশুদ্ধ বাতাস পাবেন। গরমও কমবে অনেকটা। ঘরের মধ্যে ইনডোর প্লান্ট রাখতে পারবেন। এই পদ্ধতিও কার্যকর।
৮. সিলিং ফ্যানের সঠিক ব্যবহার করুন
সিলিং ফ্যান ঠিক দিকে ঘুরছে না কিনা খেয়াল করুন। ফ্যানের পাখাগুলো ঘড়ির কাঁটার গতিতে ঘুরলে ছাদের গরম বাতাস চারিদিকে ছড়িয়ে যায়। কিন্তু পাখাগুলো ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে ঘুরলে সেটা গরম বাতাস ঠেলে বের করে দিয়ে ঘর ঠান্ডা করতে পারে। সিলিং ফ্যান সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে।
৯. অতিরিক্ত বাতি পরিহার করুন
একটি বৈদ্যুতিক বাতি সামান্য হলেও তাপ উৎপন্ন করে থাকে। তবে এলইডি লাইট ব্যবহারে তুলনামূলক তাপ উৎপন্ন কম হয়। যথাসম্ভব লাইট কম ব্যবহার করুন। অপ্রয়োজনীয় বাতিগুলো বন্ধ রাখুন।
১০. রান্নায় অল্প সময় নিন
রান্না অনেক তাপ উৎপন্ন করে। বাড়ির তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। গরমে এমন সব খাবার রান্না করুন, যা অল্প সময়ে হয়ে যায়। চুলা বা ওভেন অল্প সময় চালু থাকলে উত্তাপ কম ছড়াবে। যাদের রান্নাঘর মূল ঘরের বাইরে তাদের ঘর অনেকটা ঠান্ডা থাকে। এটা ঘর ঠান্ডা রাখার বেশ ভালো দিক।