
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গীতে একটি বহুতল ভবনের তৃতীয় তলার ফ্ল্যাট থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন টঙ্গী পূর্ব থানার আরিচপুর রূপবানের টেক এলাকার জনৈক সানোয়ার মিয়ার ৮ তলা বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে শিশুদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার করা মরদেহ দুটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর থানার তাতুয়াকান্দি গ্রামের আব্দুল বাতেন মিয়ার দুই সন্তান ৬ বছর বয়সী মালিহা ও চার বছর বয়সী আব্দুল্লাহর।
আব্দুল বাতেন টঙ্গীর রূপবানের টেকের এলাকার জনৈক আনোয়ার মিয়ার আট তলা ভবনের তৃতীয় তলার একটি ফ্ল্যাটে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে থাকতেন।
জানা যায়, আব্দুল বাতেন মিয়া পরিবার নিয়ে পূর্ব আরিচপুরের রূপবানের টেক এলাকার একটি আটতলা ভবনের তৃতীয় তলায় ভাড়া থাকেন। পরিবারের তিন সন্তানের মধ্যে বড় সন্তান ছিলেন নানাবাড়িতে। শুক্রবার দুপুরে মা সালেহা বেগম মাথা ব্যথার ওষুধ খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। বিকেলে ঘুম থেকে উঠে দেখেন ঘরের মেঝেতে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে আছে।
স্থানীয়দের ধারণা, বিকেল ৪টা থেকে সাড়ে ৪টার মধ্যে কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা ফ্ল্যাটে ঢুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে শিশুদের ওপর হামলা চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়। ঘটনার পর দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।
নিহত দুই শিশুর স্বজনরা জানান, শিশু দুইটি সহোদর ভাইবোন। শুক্রবার দুপুরে বাড়িতে থাকা শিশুদের বাবা, মা ও দাদিরা একসঙ্গে দুপুরের খাবার খান। এরপর মা সালেহা বেগম ফ্ল্যাটের একটি কক্ষে ঘুমিয়ে পড়েন। দাদি উপর তলার ফ্ল্যাটে বেড়াতে এবং বাবা শিশুদের ঘরে রেখে বাইরে যান। কিছু সময় পর মা ঘরের দরজা খোলা দেখতে পান এবং শিশুদের রক্তাক্ত অবস্থায় মেঝেতে দেখতে পান। তার চিৎকারে দাদি উপর তলা থেকে নেমে এসে ছেলেকে খবর দেন। পরে তার ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। খবর পেয়ে পুলিশ দুই শিশুর লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
পুলিশের করা প্রাথমিক সুরতহাল প্রতিবেদনে শিশুদের ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদুল ইসলাম জানান, শিশু দুটির লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের কারণ জানতে ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় হত্যা মামলা দায়ের করা হবে।
শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন টঙ্গী পূর্ব থানার আরিচপুর রূপবানের টেক এলাকার জনৈক সানোয়ার মিয়ার ৮ তলা বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে শিশুদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার করা মরদেহ দুটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর থানার তাতুয়াকান্দি গ্রামের আব্দুল বাতেন মিয়ার দুই সন্তান ৬ বছর বয়সী মালিহা ও চার বছর বয়সী আব্দুল্লাহর।
আব্দুল বাতেন টঙ্গীর রূপবানের টেকের এলাকার জনৈক আনোয়ার মিয়ার আট তলা ভবনের তৃতীয় তলার একটি ফ্ল্যাটে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে থাকতেন।
জানা যায়, আব্দুল বাতেন মিয়া পরিবার নিয়ে পূর্ব আরিচপুরের রূপবানের টেক এলাকার একটি আটতলা ভবনের তৃতীয় তলায় ভাড়া থাকেন। পরিবারের তিন সন্তানের মধ্যে বড় সন্তান ছিলেন নানাবাড়িতে। শুক্রবার দুপুরে মা সালেহা বেগম মাথা ব্যথার ওষুধ খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। বিকেলে ঘুম থেকে উঠে দেখেন ঘরের মেঝেতে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে আছে।
স্থানীয়দের ধারণা, বিকেল ৪টা থেকে সাড়ে ৪টার মধ্যে কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা ফ্ল্যাটে ঢুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে শিশুদের ওপর হামলা চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়। ঘটনার পর দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।
নিহত দুই শিশুর স্বজনরা জানান, শিশু দুইটি সহোদর ভাইবোন। শুক্রবার দুপুরে বাড়িতে থাকা শিশুদের বাবা, মা ও দাদিরা একসঙ্গে দুপুরের খাবার খান। এরপর মা সালেহা বেগম ফ্ল্যাটের একটি কক্ষে ঘুমিয়ে পড়েন। দাদি উপর তলার ফ্ল্যাটে বেড়াতে এবং বাবা শিশুদের ঘরে রেখে বাইরে যান। কিছু সময় পর মা ঘরের দরজা খোলা দেখতে পান এবং শিশুদের রক্তাক্ত অবস্থায় মেঝেতে দেখতে পান। তার চিৎকারে দাদি উপর তলা থেকে নেমে এসে ছেলেকে খবর দেন। পরে তার ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। খবর পেয়ে পুলিশ দুই শিশুর লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
পুলিশের করা প্রাথমিক সুরতহাল প্রতিবেদনে শিশুদের ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদুল ইসলাম জানান, শিশু দুটির লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের কারণ জানতে ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় হত্যা মামলা দায়ের করা হবে।