
গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি ও ইসরায়েলি বাহিনীর সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের শর্তে সব জিম্মি মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস। দলটির শীর্ষস্থানীয় নেতা ও আলোচনাকারী দলের প্রধান খলিল আল-হাইয়া সম্প্রতি এক নতুন প্রস্তাবে এ কথা জানান।
বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) বার্তা সংস্থা রয়টার্স প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টেলিভিশনে প্রচারিত এক ভাষণে খলিল আল-হাইয়া স্পষ্টভাবে জানান, হামাস কোনো অস্থায়ী বা স্বল্পমেয়াদি সমঝোতায় রাজি নয়। তারা চাইছে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন। এসব শর্ত পূরণ হলেই, আলোচনার অংশ হিসেবে, হামাস তাদের হাতে থাকা সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে প্রস্তুত।
আল-হাইয়ার অভিযোগ, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু রাজনৈতিক স্বার্থে গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চান, ফলে তিনি শান্তিচুক্তি চান না। তিনি সতর্ক করে বলেন, স্বল্পমেয়াদি কোনো চুক্তি নেতানিয়াহুর গণহত্যা ঢাকতে কৌশল হতে পারে। ইসরায়েলি দখলদারিত্ব যতদিন চলবে, হামাসও তাদের প্রতিরোধ আন্দোলন চালিয়ে যাবে।
অন্যদিকে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন অব্যাহত রয়েছে। বৃহস্পতিবারের হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৩২ জন, আর শুক্রবার সকালে খান ইউনিসে এক পরিবারের ১৩ সদস্য নিহত হন একটি বাড়িতে চালানো বোমা হামলায়।
ইসরায়েলের অভ্যন্তরেও এখন যুদ্ধ বন্ধের দাবি জোরালো হচ্ছে। যদিও হামাসের প্রস্তাবে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো সাড়া দেয়নি ইসরায়েল।
বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) বার্তা সংস্থা রয়টার্স প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টেলিভিশনে প্রচারিত এক ভাষণে খলিল আল-হাইয়া স্পষ্টভাবে জানান, হামাস কোনো অস্থায়ী বা স্বল্পমেয়াদি সমঝোতায় রাজি নয়। তারা চাইছে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন। এসব শর্ত পূরণ হলেই, আলোচনার অংশ হিসেবে, হামাস তাদের হাতে থাকা সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে প্রস্তুত।
আল-হাইয়ার অভিযোগ, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু রাজনৈতিক স্বার্থে গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চান, ফলে তিনি শান্তিচুক্তি চান না। তিনি সতর্ক করে বলেন, স্বল্পমেয়াদি কোনো চুক্তি নেতানিয়াহুর গণহত্যা ঢাকতে কৌশল হতে পারে। ইসরায়েলি দখলদারিত্ব যতদিন চলবে, হামাসও তাদের প্রতিরোধ আন্দোলন চালিয়ে যাবে।
অন্যদিকে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন অব্যাহত রয়েছে। বৃহস্পতিবারের হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৩২ জন, আর শুক্রবার সকালে খান ইউনিসে এক পরিবারের ১৩ সদস্য নিহত হন একটি বাড়িতে চালানো বোমা হামলায়।
ইসরায়েলের অভ্যন্তরেও এখন যুদ্ধ বন্ধের দাবি জোরালো হচ্ছে। যদিও হামাসের প্রস্তাবে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো সাড়া দেয়নি ইসরায়েল।