
ইয়েমেনের রাস ইসা তেল বন্দরে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) গভীর রাতে মার্কিন বিমান হামলায় কমপক্ষে ৩৮ জন নিহত এবং ১০২ জন আহত হয়েছেন। যা দেশটিতে সাম্প্রতিক সময়ে চালানো মার্কিন বাহিনীর সবচেয়ে মারাত্মক হামলাগুলোর মধ্যে একটি।
স্থানীয় হোদেইদাহ স্বাস্থ্য অফিসের বরাতে হুথি নিয়ন্ত্রিত আল মাসিরাহ টিভি এ খবর নিশ্চিত করেছে।
মার্কিন বাহিনী জানিয়েছে, হুথি যোদ্ধাদের জ্বালানির উৎস বন্ধ করার জন্যই এ হামলা চালানো হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় দেয়া এক পোস্টে মার্কিন সেনাবাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ড (সেন্টকম) বলেছে, এই হামলার উদ্দেশ্য ছিল হুথিদের ক্ষমতার অর্থনৈতিক উৎসকে ধ্বংস করা, যারা তাদের বেসামরিক দেশবাসীদের শোষণ করে চলেছে এবং তাদের জন্য প্রচণ্ড যন্ত্রণা বয়ে আনছে।
হামলায় নিহতের সংখ্যা সম্পর্কে পেন্টাগন এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যে হুতি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে আমেরিকার সামরিক অভিযান চলমান আছে।
হুথি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মার্চ মাসে দুই দিনের মার্কিন হামলায় ৫০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, রাস ইসা একটি তেল পাইপলাইন এবং বন্দর সংশ্লিষ্ট এলাকায় অবস্থিত। গুরুত্বপূর্ণ এ বন্দর দিয়ে ইয়েমেনের প্রায় ৭০ শতাংশ আমদানি এবং এর ৮০ শতাংশ মানবিক সহায়তা রাস ইসা, হোদেইদাহ এবং আস-সালিফ এলাকায় যায়।
ওয়াশিংটন হুতিদের সতর্ক করে দিয়ে বলেছে যে, লোহিত সাগরে (রেড সি) জাহাজ চলাচলের উপর সশস্ত্র আক্রমণ বন্ধ না করা পর্যন্ত আক্রমণ অব্যাহত থাকবে।
২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে গাজার সমর্থনে হুতিরা ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্কিত শতাধিক মার্কিন ও মিত্রদের জাহাজে আক্রমণ চালিয়েছে।
স্থানীয় হোদেইদাহ স্বাস্থ্য অফিসের বরাতে হুথি নিয়ন্ত্রিত আল মাসিরাহ টিভি এ খবর নিশ্চিত করেছে।
মার্কিন বাহিনী জানিয়েছে, হুথি যোদ্ধাদের জ্বালানির উৎস বন্ধ করার জন্যই এ হামলা চালানো হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় দেয়া এক পোস্টে মার্কিন সেনাবাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ড (সেন্টকম) বলেছে, এই হামলার উদ্দেশ্য ছিল হুথিদের ক্ষমতার অর্থনৈতিক উৎসকে ধ্বংস করা, যারা তাদের বেসামরিক দেশবাসীদের শোষণ করে চলেছে এবং তাদের জন্য প্রচণ্ড যন্ত্রণা বয়ে আনছে।
হামলায় নিহতের সংখ্যা সম্পর্কে পেন্টাগন এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যে হুতি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে আমেরিকার সামরিক অভিযান চলমান আছে।
হুথি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মার্চ মাসে দুই দিনের মার্কিন হামলায় ৫০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, রাস ইসা একটি তেল পাইপলাইন এবং বন্দর সংশ্লিষ্ট এলাকায় অবস্থিত। গুরুত্বপূর্ণ এ বন্দর দিয়ে ইয়েমেনের প্রায় ৭০ শতাংশ আমদানি এবং এর ৮০ শতাংশ মানবিক সহায়তা রাস ইসা, হোদেইদাহ এবং আস-সালিফ এলাকায় যায়।
ওয়াশিংটন হুতিদের সতর্ক করে দিয়ে বলেছে যে, লোহিত সাগরে (রেড সি) জাহাজ চলাচলের উপর সশস্ত্র আক্রমণ বন্ধ না করা পর্যন্ত আক্রমণ অব্যাহত থাকবে।
২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে গাজার সমর্থনে হুতিরা ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্কিত শতাধিক মার্কিন ও মিত্রদের জাহাজে আক্রমণ চালিয়েছে।