
লন্ডনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান।
গত রোববার (১৩ এপ্রিল) খালেদা জিয়ার ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাসায় তাদের এ সাক্ষাৎ হয়। এ সময় তারেক রহমানও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ আবু তাহেরও সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক প্রেস সচিব মারুক কামাল খান সোহেল তার ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছেন।
তাতে তিনি লেখেছেন, সম্প্রতি ইউরোপ সফর শেষে লন্ডন পৌঁছে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ও নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ আবু তাহের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দেশে ফিরেছেন। জিয়া দম্পত্তির বড় ছেলে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাসায় গিয়ে তারা দেখা করেন। দীর্ঘ এ সাক্ষাতপর্বে তারেক রহমানও উপস্থিত ছিলেন।
তিনি আরও লেখেছেন, বেগম জিয়ার সঙ্গে জামায়াতের দুই শীর্ষনেতার সাক্ষাতে কী কী বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে তা জানা যায়নি। এই সাক্ষাৎ রাজনীতির রসায়নে নতুন কোনো ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে, নাকি নিছক সৌজন্য সাক্ষাৎ হয়েই থাকবে, তা বুঝতে হলে আমাদেরকে চোখ রাখতে হবে সামনের দিকে।
গত রোববার (১৩ এপ্রিল) খালেদা জিয়ার ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাসায় তাদের এ সাক্ষাৎ হয়। এ সময় তারেক রহমানও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ আবু তাহেরও সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক প্রেস সচিব মারুক কামাল খান সোহেল তার ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছেন।
তাতে তিনি লেখেছেন, সম্প্রতি ইউরোপ সফর শেষে লন্ডন পৌঁছে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ও নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ আবু তাহের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দেশে ফিরেছেন। জিয়া দম্পত্তির বড় ছেলে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাসায় গিয়ে তারা দেখা করেন। দীর্ঘ এ সাক্ষাতপর্বে তারেক রহমানও উপস্থিত ছিলেন।
তিনি আরও লেখেছেন, বেগম জিয়ার সঙ্গে জামায়াতের দুই শীর্ষনেতার সাক্ষাতে কী কী বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে তা জানা যায়নি। এই সাক্ষাৎ রাজনীতির রসায়নে নতুন কোনো ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে, নাকি নিছক সৌজন্য সাক্ষাৎ হয়েই থাকবে, তা বুঝতে হলে আমাদেরকে চোখ রাখতে হবে সামনের দিকে।