
অন্যবারের মতো রঙের ছটা ও উৎসবের আমেজ থাকলেও এবার ভিন্ন আয়োজনে বরণ করা হয়েছে নববর্ষকে। এবারের আয়োজনে রাখা হয়েছে বিশেষ মোটিফ ফ্যাসিস্টের মুখাবয়ব। এ নিয়ে সোমবার (১৪ এপ্রিল) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তার ফেসবুক টাইমলাইনে একটি স্ট্যাটাস লিখেছেন।
স্ট্যাটাস তিনি লেখেন, ‘আপা তার ওয়াদা রাখলেন, ফিরে আসলেন আরও ভয়ংকর রুপে!’
এবারের শোভাযাত্রার প্রতিপাদ্য ছিল ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’, যা জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চেতনা এবং ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে।
এর আগে সকাল ৯টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ প্রাঙ্গণ থেকে আনন্দ শোভাযাত্রার র্যালি শুরু হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন, কৃষক ও রিকশাচালক প্রতিনিধি, নারী ফুটবলার এবং ২৮টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
শোভাযাত্রা বর্ণিল মুখোশ, রঙিন পোস্টার, প্ল্যাকার্ড ও ঐতিহ্যবাহী সাজসজ্জায় উৎসবমুখর হয়ে ওঠে। ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে এতে ফিলিস্তিনের পতাকা ও প্রতীকী মোটিফ যেমন- তরমুজের ফালি ব্যবহৃত হয়।
এবারের শোভাযাত্রায় ৭টি বড়, ৭টি মাঝারি ও ৭টি ছোট মোটিফসহ মোট ২১টি শিল্পকর্ম প্রদর্শিত হয়। মূল মোটিফ ছিল ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’।
এ ছাড়াও শোভাযাত্রায় পায়রা, মাছ, বাঘ এবং আলোচিত ‘মুগ্ধর পানির বোতল’-এর শিল্পরূপ প্রদর্শিত হয়।
স্ট্যাটাস তিনি লেখেন, ‘আপা তার ওয়াদা রাখলেন, ফিরে আসলেন আরও ভয়ংকর রুপে!’
এবারের শোভাযাত্রার প্রতিপাদ্য ছিল ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’, যা জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চেতনা এবং ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে।
এর আগে সকাল ৯টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ প্রাঙ্গণ থেকে আনন্দ শোভাযাত্রার র্যালি শুরু হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন, কৃষক ও রিকশাচালক প্রতিনিধি, নারী ফুটবলার এবং ২৮টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
শোভাযাত্রা বর্ণিল মুখোশ, রঙিন পোস্টার, প্ল্যাকার্ড ও ঐতিহ্যবাহী সাজসজ্জায় উৎসবমুখর হয়ে ওঠে। ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে এতে ফিলিস্তিনের পতাকা ও প্রতীকী মোটিফ যেমন- তরমুজের ফালি ব্যবহৃত হয়।
এবারের শোভাযাত্রায় ৭টি বড়, ৭টি মাঝারি ও ৭টি ছোট মোটিফসহ মোট ২১টি শিল্পকর্ম প্রদর্শিত হয়। মূল মোটিফ ছিল ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’।
এ ছাড়াও শোভাযাত্রায় পায়রা, মাছ, বাঘ এবং আলোচিত ‘মুগ্ধর পানির বোতল’-এর শিল্পরূপ প্রদর্শিত হয়।