
নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খান কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান।
এ সময় তাঁর আত্মীয়-স্বজন ও নেতা-কর্মীরা জেলগেট থেকে ফুলের মালা দিয়ে তাঁকে বরণ করে নেন। মুক্ত হয়েই বিএনপির পতাকা নেড়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। পরে হাজারো নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে পুরো নারায়ণগঞ্জ শহরে শোডাউন দেন।
কারামুক্তির বিষয়ে জেলা কারাগারের জেল সুপার মোহাম্মদ ফোরকান ওয়াহিদ বলেন, একটি মামলায় পাঁচ বছরের সাজার মেয়াদ শেষ হলে জাকির খানকে আজ মুক্তি দেওয়া হয়।
জাকির খানের আইনজীবী রবিউল ইসলাম বলেন, জাকির খানের বিরুদ্ধে মোট ৩৩টি মামলা ছিল। এর মধ্যে ৩২ টিতে তিনি খালাস পেয়েছেন। বাকি একটি মামলায় তিনি জামিনে আছেন। বহু আগে তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী একটি মামলায় সাজা হয়েছিল। সেই মামলায় আজ সাজা শেষ করে তিনি মুক্তি পেয়েছেন।
উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর র্যাব-১১ এর ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর ধাপে ধাপে বিভিন্ন মামলায় জামিন পান তিনি। চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি আলোচিত বিএনপি নেতা সাব্বির আলম খন্দকার হত্যা মামলার রায়ে তিনি খালাস পান।
এ সময় তাঁর আত্মীয়-স্বজন ও নেতা-কর্মীরা জেলগেট থেকে ফুলের মালা দিয়ে তাঁকে বরণ করে নেন। মুক্ত হয়েই বিএনপির পতাকা নেড়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। পরে হাজারো নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে পুরো নারায়ণগঞ্জ শহরে শোডাউন দেন।
কারামুক্তির বিষয়ে জেলা কারাগারের জেল সুপার মোহাম্মদ ফোরকান ওয়াহিদ বলেন, একটি মামলায় পাঁচ বছরের সাজার মেয়াদ শেষ হলে জাকির খানকে আজ মুক্তি দেওয়া হয়।
জাকির খানের আইনজীবী রবিউল ইসলাম বলেন, জাকির খানের বিরুদ্ধে মোট ৩৩টি মামলা ছিল। এর মধ্যে ৩২ টিতে তিনি খালাস পেয়েছেন। বাকি একটি মামলায় তিনি জামিনে আছেন। বহু আগে তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী একটি মামলায় সাজা হয়েছিল। সেই মামলায় আজ সাজা শেষ করে তিনি মুক্তি পেয়েছেন।
উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর র্যাব-১১ এর ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর ধাপে ধাপে বিভিন্ন মামলায় জামিন পান তিনি। চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি আলোচিত বিএনপি নেতা সাব্বির আলম খন্দকার হত্যা মামলার রায়ে তিনি খালাস পান।