
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, বিগত ১৬ বছর দেশে বাংলা নববর্ষ উদযাপনে দলীয় প্রভাবের পাশাপাশি বিদেশি রাষ্ট্রেরও প্রভাব ছিলো।
তিনি বলেন, বিগত বছরের নববর্ষগুলোতে খুব স্বাভাবিকভাবেই শুধু দলীয় নয় বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব আমরা দেখেছি। তাদের মত করে দলের পাশাপাশি বিদেশি রাষ্ট্রের এজেন্সির ওইরকম কনসেপ্ট তৈরি করে এই নববর্ষগুলোতে বিভিন্ন ধরনের অপসংস্কৃতি চাপিয়ে দেয়া হতো।
সারজিস আলম আজ রোববার দুপুরে জেলার সদর উপজেলার চাকলাহাট ইউনিয়নের নায়েক পাড়ায় অভ্যুত্থানে শহীদ সাগর ইসলামের কবর জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের পক্ষ থেকে কিংবা ক্ষমতার জায়গা থেকে কোনো কিছু চাপিয়ে দেয়া কখনোই সাসটেইনেবল (টেকসই) নয়। এটি কখনো আমরা প্রত্যাশাও করিনা। আমরা মনে করি অন্তর্বর্তী সরকার অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে ততটুকু স্পেস বাংলাদেশের মানুষকে দিয়েছে- যা আমরা ধারণ করি, সেটাই প্রকাশ করি এবং করতে পারি।
আমরা বিশ্বাস করি আগামীতেও যারাই এই দেশের দায়িত্বে থাকুক না কেন; তাদের কোনো কিছু যেন ক্ষমতাকে ব্যবহার করে চাপিয়ে দেয়ার সাহসটুকু না করে। বরং আমাদের প্রকৃতি সংস্কৃতি ধারণ করার জন্য তারা যেন তাদের প্রচেষ্টা রাখে।’
তিনি আরও বলেন, আমরা অভ্যুত্থান পরবর্তী দেশে নতুন একটি নববর্ষ পেতে যাচ্ছি। বাংলাদেশের যে ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং আমাদের যে কালচারগুলো ছিলো- এগুলোকে ধারণ করে আমরা গ্রাম বাংলায় যেভাবে নববর্ষ কাটিয়েছি, যে সংস্কৃতিকে ধারণ করে আমাদের বাবা, দাদা, নানারা যেভাবে নববর্ষ পালন করে এসেছেন সেগুলোই আমাদের মূল কালচার।
আমরা সেগুলোকে সামনে রেখে যদি নববর্ষকে উদযাপন করি, তাহলে সেটাই আমাদের নিজেদেরকে প্রকৃতভাবে তুলে ধরা হবে। আমরা প্রত্যাশা করবো- আমাদের সংস্কৃতির ওপরে বাহ্যিক কোনো দেশের বা নির্দিষ্ট কোনো এলাকার অপসংস্কৃতি যেন চাপিয়ে না দেয়া হয় এবং এই অপসংস্কৃতির কারণে আমাদের মূল সংস্কৃতি যেন ঢেকে না যায়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চাকলাহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম, শহীদ সাগরের বাবা রবিউল ইসলাম, নাগরিক পার্টির পঞ্চগড়ের সংগঠক তানবীরুল বারী নয়ন প্রমূখ।
তিনি বলেন, বিগত বছরের নববর্ষগুলোতে খুব স্বাভাবিকভাবেই শুধু দলীয় নয় বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব আমরা দেখেছি। তাদের মত করে দলের পাশাপাশি বিদেশি রাষ্ট্রের এজেন্সির ওইরকম কনসেপ্ট তৈরি করে এই নববর্ষগুলোতে বিভিন্ন ধরনের অপসংস্কৃতি চাপিয়ে দেয়া হতো।
সারজিস আলম আজ রোববার দুপুরে জেলার সদর উপজেলার চাকলাহাট ইউনিয়নের নায়েক পাড়ায় অভ্যুত্থানে শহীদ সাগর ইসলামের কবর জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের পক্ষ থেকে কিংবা ক্ষমতার জায়গা থেকে কোনো কিছু চাপিয়ে দেয়া কখনোই সাসটেইনেবল (টেকসই) নয়। এটি কখনো আমরা প্রত্যাশাও করিনা। আমরা মনে করি অন্তর্বর্তী সরকার অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে ততটুকু স্পেস বাংলাদেশের মানুষকে দিয়েছে- যা আমরা ধারণ করি, সেটাই প্রকাশ করি এবং করতে পারি।
আমরা বিশ্বাস করি আগামীতেও যারাই এই দেশের দায়িত্বে থাকুক না কেন; তাদের কোনো কিছু যেন ক্ষমতাকে ব্যবহার করে চাপিয়ে দেয়ার সাহসটুকু না করে। বরং আমাদের প্রকৃতি সংস্কৃতি ধারণ করার জন্য তারা যেন তাদের প্রচেষ্টা রাখে।’
তিনি আরও বলেন, আমরা অভ্যুত্থান পরবর্তী দেশে নতুন একটি নববর্ষ পেতে যাচ্ছি। বাংলাদেশের যে ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং আমাদের যে কালচারগুলো ছিলো- এগুলোকে ধারণ করে আমরা গ্রাম বাংলায় যেভাবে নববর্ষ কাটিয়েছি, যে সংস্কৃতিকে ধারণ করে আমাদের বাবা, দাদা, নানারা যেভাবে নববর্ষ পালন করে এসেছেন সেগুলোই আমাদের মূল কালচার।
আমরা সেগুলোকে সামনে রেখে যদি নববর্ষকে উদযাপন করি, তাহলে সেটাই আমাদের নিজেদেরকে প্রকৃতভাবে তুলে ধরা হবে। আমরা প্রত্যাশা করবো- আমাদের সংস্কৃতির ওপরে বাহ্যিক কোনো দেশের বা নির্দিষ্ট কোনো এলাকার অপসংস্কৃতি যেন চাপিয়ে না দেয়া হয় এবং এই অপসংস্কৃতির কারণে আমাদের মূল সংস্কৃতি যেন ঢেকে না যায়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চাকলাহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম, শহীদ সাগরের বাবা রবিউল ইসলাম, নাগরিক পার্টির পঞ্চগড়ের সংগঠক তানবীরুল বারী নয়ন প্রমূখ।