
ফিলিস্তিনিরা যেন আর কোনোদিনই গাজায় ফিরতে না পারে সেজন্য চোখের সামনে যাকে পাওয়া গেছে তাকেই হত্যা করেছে দখলদার ইসরায়েলি সেনাসদস্যরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর এক সদস্যের বিবৃতিতে এরকম ভয়াবহ তথ্য তুলে এনেছে বার্তা সংস্থা এপি।
গাজায় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর সীমান্তের কাছাকাছি এক কিলোমিটারে বেশি এলাকা নিয়ে একটি বাফার জোন তৈরি করে ইসরায়েলি বাহিনী। নিজেদের সুবিধাজনক অবস্থানে রেখে হামাসের উপর আক্রমণের জন্যই এমন পদক্ষেপ নেয়া হয়। ওই প্রতিবেদনে মূলত ইসরায়েলি বাহিনীর বাফার জোনের ভয়াবহতার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
ওই ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তা জানান, বাফারজোনে বসবাসরত ফিলিস্তিনিদের সরিয়ে সব স্থাপনা ধ্বংস করে ইসরায়েলি সেনারা। হামাসের যোদ্ধারা যেন লুকিয়ে থাকতে না পারে সেজন্য সেখানকার ফসলের মাঠ থেকে শুরু করে সরকারি বেসরকারি সব কার্যালয় গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
এ ছাড়া বাফার জোনে মোতায়নরত ট্যাংকগুলোর ৫০০ মিটারের মধ্যে কেউ এলেই তাকে গুলি করা হতো। রক্ষা পেত না নারী বা শিশুরাও। যদিও এই মরণফাঁদের সীমানা কতটুকু তা জানতোই না নিরীহ ফিলিস্তিনিরা। এ বাফার জোনকে ফিলিস্তিনিদের হত্যার জন্য কিলিং জোনে পরিণত করা হয় বলে জানান ইসরায়েলের ট্যাংক স্কোয়াডে থাকা একজন সেনা কর্মকর্তা।
ইসরায়েলি সেনার বরাতে এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজায় চোখের সামনে যাকে পেয়েছে তাকেই হত্যা করেছে তারা। তাছাড়া গাজা ভূখণ্ড দখলের জন্য ইচ্ছাকৃতভাবেই নারকীয় এই ধ্বংসলীলা চালিয়েছে সেনারা। এমনকি হামাস যোদ্ধাদের হত্যা করতে গিয়ে ফিলিস্তিনিদের পোষা কুকুর বিড়ালকেও হত্যা করা হয়েছে বলে জানান এক সেনা সদস্য।
তেল আবিবের তৈরি এই বাফার জোন একসময় লাখো ফিলিস্তিনির পদচারণায় মুখরিত ছিল। উপত্যকার কৃষি কাজের জন্য এই ভূমি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্যাটেলাইট চিত্রে দেখা যায় বাফার জোনের আশপাশে কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙে মার্চে নতুন করে গাজায় সামরিক অভিযান শুরুর পর অঞ্চলটিতে অতিরিক্ত সেনা মোতায়ন করে নেতানিয়াহু প্রশাসন।
গাজায় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর সীমান্তের কাছাকাছি এক কিলোমিটারে বেশি এলাকা নিয়ে একটি বাফার জোন তৈরি করে ইসরায়েলি বাহিনী। নিজেদের সুবিধাজনক অবস্থানে রেখে হামাসের উপর আক্রমণের জন্যই এমন পদক্ষেপ নেয়া হয়। ওই প্রতিবেদনে মূলত ইসরায়েলি বাহিনীর বাফার জোনের ভয়াবহতার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
ওই ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তা জানান, বাফারজোনে বসবাসরত ফিলিস্তিনিদের সরিয়ে সব স্থাপনা ধ্বংস করে ইসরায়েলি সেনারা। হামাসের যোদ্ধারা যেন লুকিয়ে থাকতে না পারে সেজন্য সেখানকার ফসলের মাঠ থেকে শুরু করে সরকারি বেসরকারি সব কার্যালয় গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
এ ছাড়া বাফার জোনে মোতায়নরত ট্যাংকগুলোর ৫০০ মিটারের মধ্যে কেউ এলেই তাকে গুলি করা হতো। রক্ষা পেত না নারী বা শিশুরাও। যদিও এই মরণফাঁদের সীমানা কতটুকু তা জানতোই না নিরীহ ফিলিস্তিনিরা। এ বাফার জোনকে ফিলিস্তিনিদের হত্যার জন্য কিলিং জোনে পরিণত করা হয় বলে জানান ইসরায়েলের ট্যাংক স্কোয়াডে থাকা একজন সেনা কর্মকর্তা।
ইসরায়েলি সেনার বরাতে এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজায় চোখের সামনে যাকে পেয়েছে তাকেই হত্যা করেছে তারা। তাছাড়া গাজা ভূখণ্ড দখলের জন্য ইচ্ছাকৃতভাবেই নারকীয় এই ধ্বংসলীলা চালিয়েছে সেনারা। এমনকি হামাস যোদ্ধাদের হত্যা করতে গিয়ে ফিলিস্তিনিদের পোষা কুকুর বিড়ালকেও হত্যা করা হয়েছে বলে জানান এক সেনা সদস্য।
তেল আবিবের তৈরি এই বাফার জোন একসময় লাখো ফিলিস্তিনির পদচারণায় মুখরিত ছিল। উপত্যকার কৃষি কাজের জন্য এই ভূমি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্যাটেলাইট চিত্রে দেখা যায় বাফার জোনের আশপাশে কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙে মার্চে নতুন করে গাজায় সামরিক অভিযান শুরুর পর অঞ্চলটিতে অতিরিক্ত সেনা মোতায়ন করে নেতানিয়াহু প্রশাসন।