
কুষ্টিয়ায় বাসের চাপায় নয়ন ইসলাম (২৫) ও রনি ইসলাম (২৬) দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। এসময় মিজানুর রহমান নামের (২৭) আরও এক মোটরসাইকেল আরোহী গুরুতর আহত হয়েছেন।
শনিবার (১২ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার বটতৈল এলাকার কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত নয়ন, রনি ও আহত মিজান সদর উপজেলার উজান গ্রাম ইউনিয়নের দূর্বাচারা গ্রামের বাসিন্দা। হতাহত সবাই কিয়াম মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজে চাকরি করেন।
কুষ্টিয়া হাইওয়ে পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) জয়দেব বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সকালে দূর্বাচারা গ্রাম থেকে এক মোটরসাইকেলে নয়ন, রনি ও মিজানুর কর্মস্থল কিয়াম মেটাল ইন্ড্রাষ্ট্রিজে যাচ্ছিলেন। পথে বটতৈল এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুতগতির একটি বাস তাদের চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই নয়ন ও রনির মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় মিজানুরকে চিকিৎসার জন্য কুষ্টিয়ার আড়াইশ শয্যার হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
এদিকে এই ঘটনায় কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়ক প্রায় ১ ঘণ্টা অবরোধ করে রাখেন বিক্ষুব্ধ জনতা।
শনিবার (১২ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার বটতৈল এলাকার কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত নয়ন, রনি ও আহত মিজান সদর উপজেলার উজান গ্রাম ইউনিয়নের দূর্বাচারা গ্রামের বাসিন্দা। হতাহত সবাই কিয়াম মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজে চাকরি করেন।
কুষ্টিয়া হাইওয়ে পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) জয়দেব বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সকালে দূর্বাচারা গ্রাম থেকে এক মোটরসাইকেলে নয়ন, রনি ও মিজানুর কর্মস্থল কিয়াম মেটাল ইন্ড্রাষ্ট্রিজে যাচ্ছিলেন। পথে বটতৈল এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুতগতির একটি বাস তাদের চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই নয়ন ও রনির মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় মিজানুরকে চিকিৎসার জন্য কুষ্টিয়ার আড়াইশ শয্যার হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
এদিকে এই ঘটনায় কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়ক প্রায় ১ ঘণ্টা অবরোধ করে রাখেন বিক্ষুব্ধ জনতা।