
ফিলিস্তিনে চলমান ইসরাইলি গণহত্যার প্রতিবাদে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে অংশ দিতে সকাল থেকেই দেশের নানা প্রান্ত থেকে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন ছাত্র-জনতা।
শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকেল ৩টা থেকে এই কর্মসূচি শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সকাল থেকেই রাজধানীর বাইরেও দেশের নানা জেলা থেকে আসতে শুরু করেছে মানুষ।
বেলা সাড়ে ১১টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের টিএসসি গেটের সামনে দেখা যায়, কিছুক্ষণ পরপরই মিছিলসহ দলে দলে সমাবেশস্থলে আসছেন জনতা। এসময় আগতদের হাতে ফিলিস্তানে আগ্রাসন বন্ধ ও স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে নানা স্লোগানসংবলিত প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে অংশ নিতে ফরিদপুর জেলা থেকে এসেছিলেন আনিসুর রহমান সজল।
সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের এই শিক্ষার্থী সময়ের আলোকে বলেন, আমরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ফরিদপুর জেলা থেকে দেড়শ জন এসেছি। আমাদের ফিলিস্তিনের ভাইরা গণহত্যার শিকার হচ্ছে, নিগৃহীত হচ্ছে। এ জেনোসাইড বন্ধ হোক। আমরা চাই, রাষ্ট্রীয়ভাবে যেন সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ইসরায়েলের প্রতি ধিক্কার জানানো হয়।
নরসীংদী জেলা থেকে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে এসেছিলেন পেশায় শিক্ষক সাজ্জাদ মাহমুদ। সময়ের আলোকে তিনি বলেন, ফিলিস্তিনের মুসলিমদের প্রতি নৃশংস-অমানবিক আচরণ করা হচ্ছে, গণহত্যা চালানো হচ্ছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে ফিলিস্তিনের ভাইদের প্রতি জানান দিতে চাই, আমরা তাদের পাশে আছি।
প্রসঙ্গত, শনিবার বিকেল ৩টা থেকে মাগরিবের পূর্ব পর্যন্ত ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত হবে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি। এরইমধ্যে তৈরি করা হয়েছে বিশাল মঞ্চ। সভাস্থলে নেওয়া হয়েছে বিশেষ নিরাপত্তা-ব্যবস্থা।
শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকেল ৩টা থেকে এই কর্মসূচি শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সকাল থেকেই রাজধানীর বাইরেও দেশের নানা জেলা থেকে আসতে শুরু করেছে মানুষ।
বেলা সাড়ে ১১টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের টিএসসি গেটের সামনে দেখা যায়, কিছুক্ষণ পরপরই মিছিলসহ দলে দলে সমাবেশস্থলে আসছেন জনতা। এসময় আগতদের হাতে ফিলিস্তানে আগ্রাসন বন্ধ ও স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে নানা স্লোগানসংবলিত প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে অংশ নিতে ফরিদপুর জেলা থেকে এসেছিলেন আনিসুর রহমান সজল।
সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের এই শিক্ষার্থী সময়ের আলোকে বলেন, আমরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ফরিদপুর জেলা থেকে দেড়শ জন এসেছি। আমাদের ফিলিস্তিনের ভাইরা গণহত্যার শিকার হচ্ছে, নিগৃহীত হচ্ছে। এ জেনোসাইড বন্ধ হোক। আমরা চাই, রাষ্ট্রীয়ভাবে যেন সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ইসরায়েলের প্রতি ধিক্কার জানানো হয়।
নরসীংদী জেলা থেকে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে এসেছিলেন পেশায় শিক্ষক সাজ্জাদ মাহমুদ। সময়ের আলোকে তিনি বলেন, ফিলিস্তিনের মুসলিমদের প্রতি নৃশংস-অমানবিক আচরণ করা হচ্ছে, গণহত্যা চালানো হচ্ছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে ফিলিস্তিনের ভাইদের প্রতি জানান দিতে চাই, আমরা তাদের পাশে আছি।
প্রসঙ্গত, শনিবার বিকেল ৩টা থেকে মাগরিবের পূর্ব পর্যন্ত ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত হবে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি। এরইমধ্যে তৈরি করা হয়েছে বিশাল মঞ্চ। সভাস্থলে নেওয়া হয়েছে বিশেষ নিরাপত্তা-ব্যবস্থা।