
রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশের এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। আজ শুক্রবার বিকেল ৪টা ৫২ মিনিটে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়া অফিস সহকারী গোলাম মোস্তফা জানান, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল চার।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রুবাঈয়্যাৎ কবীর বলেন, এই ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জের কাছে বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত এলাকায়। এটাকে স্বল্পমাত্রা থেকে মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্প হিসেবে গণ্য করা হয়।
এদিকে মিয়ানমারে আজ শুক্রবার ফের ৪ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠে। ভারতের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ সংস্থা ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির (এনসিএস) বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্ট এনসিএস জানায়, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ৮টা ২ মিনিটে আঘাত হানে ভূমিকম্পটি। ভূপৃষ্ঠের ১০ কিলোমিটার গভীরে ছিল এর উৎপত্তিস্থল। এ ভূমিকম্পের পর একাধিক আফটার শক হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে এনসিএসের বার্তায়।
এর আগে গত ২৮ মার্চ (শুক্রবার) মিয়ানমারে পরপর দুটি ভূমিকম্প হয়। এতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা কেঁপে ওঠে। ওই দিন প্রথম ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। পরে ১২ মিনিটের ব্যবধানে আরেকটি ভূমিকম্প হয়, যার মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৪। শক্তিশালী ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারে মান্দালয়ের সাগাইং শহরের কাছাকাছি। ওই ভয়াবহ ভূমিকম্পে মিয়ানমারে তিন হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়া অফিস সহকারী গোলাম মোস্তফা জানান, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল চার।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রুবাঈয়্যাৎ কবীর বলেন, এই ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জের কাছে বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত এলাকায়। এটাকে স্বল্পমাত্রা থেকে মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্প হিসেবে গণ্য করা হয়।
এদিকে মিয়ানমারে আজ শুক্রবার ফের ৪ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠে। ভারতের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ সংস্থা ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির (এনসিএস) বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্ট এনসিএস জানায়, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ৮টা ২ মিনিটে আঘাত হানে ভূমিকম্পটি। ভূপৃষ্ঠের ১০ কিলোমিটার গভীরে ছিল এর উৎপত্তিস্থল। এ ভূমিকম্পের পর একাধিক আফটার শক হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে এনসিএসের বার্তায়।
এর আগে গত ২৮ মার্চ (শুক্রবার) মিয়ানমারে পরপর দুটি ভূমিকম্প হয়। এতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা কেঁপে ওঠে। ওই দিন প্রথম ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। পরে ১২ মিনিটের ব্যবধানে আরেকটি ভূমিকম্প হয়, যার মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৪। শক্তিশালী ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারে মান্দালয়ের সাগাইং শহরের কাছাকাছি। ওই ভয়াবহ ভূমিকম্পে মিয়ানমারে তিন হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।