
ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা নাম ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, যিনি ‘সিআর সেভেন’ নামেই পরিচিত, এবার গোলপোস্ট ছেড়ে ঢুকছেন হলিউডের ক্যামেরার আলো-আঁধারিতে। বিশ্ব ফুটবল জয় করার পর এবার তার নজর রূপালি পর্দায়—প্রযোজক হিসেবে হলিউডে নাম লেখাচ্ছেন এই পর্তুগিজ মহাতারকা।
এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে রোনালদো প্রতিষ্ঠা করছেন একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান, যার নাম “ইউআর-মারভ”। এই প্রজেক্টে তার অংশীদার হচ্ছেন খ্যাতনামা হলিউড পরিচালক ম্যাথিউ ভন। স্টুডিওটির লক্ষ্য—"ঐতিহ্যের সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রযুক্তির উদ্ভাবনী ব্যবহার"—একই সঙ্গে পুরোনো ধাঁচের সিনেমার গভীরতা আর আধুনিক প্রযুক্তির দাপটকে একত্রে তুলে ধরা।
ইতিমধ্যে ইউআর-মারভ থেকে দুটি অ্যাকশনধর্মী সিনেমার কাজ শেষ হয়েছে, যেগুলোর অর্থায়নও এসেছে এই যৌথ উদ্যোগ থেকেই। এখন চলছে তৃতীয় প্রজেক্টের প্রস্তুতি, যা মূলত একটি থ্রিলজি বা তিন পর্বের সিনেমার প্রথম কিস্তি। প্রথম পর্বের তথ্য খুব শিগগিরই প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটি।
এই উদ্যোগ সম্পর্কে ভ্যারাইটি - কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রোনালদো বলেন,
“এটা আমার জন্য দারুণ এক রোমাঞ্চকর অধ্যায়। ব্যবসায় নতুন এক জগতে পা রাখতে পেরে আমি খুবই উচ্ছ্বসিত।”
তবে তিনি শুধু বিনিয়োগকারীই নন—সিনেমার গল্পভাবনা থেকেও যুক্ত আছেন সরাসরি।
পরিচালক ম্যাথিউ ভন বলেন, “ক্রিশ্চিয়ানোর তৈরি করা গল্প এমন কিছু, যা আমি নিজে কখনও লিখতে পারতাম না। তিনি বাস্তব জীবনের সুপারহিরো, আর আমি তার সঙ্গে অনুপ্রেরণামূলক সিনেমা বানাতে মুখিয়ে আছি।”
ফুটবলে তার যাত্রা যেমন ছিল অনন্য, তেমনি বড় পর্দাতেও রোনালদোর উপস্থিতি এবার হয়ে উঠতে পারে নতুন এক যুগের সূচনা।
এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে রোনালদো প্রতিষ্ঠা করছেন একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান, যার নাম “ইউআর-মারভ”। এই প্রজেক্টে তার অংশীদার হচ্ছেন খ্যাতনামা হলিউড পরিচালক ম্যাথিউ ভন। স্টুডিওটির লক্ষ্য—"ঐতিহ্যের সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রযুক্তির উদ্ভাবনী ব্যবহার"—একই সঙ্গে পুরোনো ধাঁচের সিনেমার গভীরতা আর আধুনিক প্রযুক্তির দাপটকে একত্রে তুলে ধরা।
ইতিমধ্যে ইউআর-মারভ থেকে দুটি অ্যাকশনধর্মী সিনেমার কাজ শেষ হয়েছে, যেগুলোর অর্থায়নও এসেছে এই যৌথ উদ্যোগ থেকেই। এখন চলছে তৃতীয় প্রজেক্টের প্রস্তুতি, যা মূলত একটি থ্রিলজি বা তিন পর্বের সিনেমার প্রথম কিস্তি। প্রথম পর্বের তথ্য খুব শিগগিরই প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটি।
এই উদ্যোগ সম্পর্কে ভ্যারাইটি - কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রোনালদো বলেন,
“এটা আমার জন্য দারুণ এক রোমাঞ্চকর অধ্যায়। ব্যবসায় নতুন এক জগতে পা রাখতে পেরে আমি খুবই উচ্ছ্বসিত।”
তবে তিনি শুধু বিনিয়োগকারীই নন—সিনেমার গল্পভাবনা থেকেও যুক্ত আছেন সরাসরি।
পরিচালক ম্যাথিউ ভন বলেন, “ক্রিশ্চিয়ানোর তৈরি করা গল্প এমন কিছু, যা আমি নিজে কখনও লিখতে পারতাম না। তিনি বাস্তব জীবনের সুপারহিরো, আর আমি তার সঙ্গে অনুপ্রেরণামূলক সিনেমা বানাতে মুখিয়ে আছি।”
ফুটবলে তার যাত্রা যেমন ছিল অনন্য, তেমনি বড় পর্দাতেও রোনালদোর উপস্থিতি এবার হয়ে উঠতে পারে নতুন এক যুগের সূচনা।