
ভারতের চেয়ে বেশি অন্য কোনো দেশ বাংলাদেশের মঙ্গল কামনা করে না বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
বুধবার নয়াদিল্লির ভারত মণ্ডপে নিউজ১৮-এর ফ্ল্যাগশিপ রাইজিং ভারত সামিট ২০২৫-এর দ্বিতীয় দিনে বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বাংলাদেশ প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর বলেন, আমাদের মতো আর কোনো দেশ বাংলাদেশের মঙ্গল কামনা করে না, এটা প্রায় আমাদের ডিএনএতে রয়েছে। একজন শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে, বন্ধু হিসেবে, আমি মনে করি, আমরা আশা করি, তারা সঠিক পথে যাবে এবং সঠিক কাজ করবে।
থাইল্যান্ডে ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠক হয়। দুই নেতার এ সাক্ষাৎ দক্ষিণ এশিয়ায় বেশ আলোচিত। এর কয়েক দিন পর জয়শঙ্কর এমন মন্তব্য করলেন।
দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে মোদি-ইউনুস বৈঠক নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, বাংলাদেশ গণতন্ত্রে ফিরবে এবং নির্বাচন হবে।
বৈঠক সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে তিনি বলেন, আমি মনে করি আমাদের পক্ষ থেকে যে মূল বার্তাটি এসেছে, তা হলো, ঐতিহাসিক কারণে বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক খুবই অনন্য। এটি মূলত জনগণের সাথে জনগণের সম্পর্ক। এটাই আমাদের স্বীকৃতি দিতে হবে।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের মুখ থেকে যে বক্তব্য বেরিয়ে আসছে, তা নিয়ে আমাদের উদ্বেগ রয়েছে। আমরা যে উগ্রপন্থি প্রবণতা দেখছি, তা নিয়ে আমাদের উদ্বেগ রয়েছে। সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ নিয়ে আমাদের উদ্বেগ রয়েছে। আমি মনে করি আমরা এই উদ্বেগগুলোর বিষয়ে খুব খোলামেলা আলোচনা করেছি।
বুধবার নয়াদিল্লির ভারত মণ্ডপে নিউজ১৮-এর ফ্ল্যাগশিপ রাইজিং ভারত সামিট ২০২৫-এর দ্বিতীয় দিনে বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বাংলাদেশ প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর বলেন, আমাদের মতো আর কোনো দেশ বাংলাদেশের মঙ্গল কামনা করে না, এটা প্রায় আমাদের ডিএনএতে রয়েছে। একজন শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে, বন্ধু হিসেবে, আমি মনে করি, আমরা আশা করি, তারা সঠিক পথে যাবে এবং সঠিক কাজ করবে।
থাইল্যান্ডে ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠক হয়। দুই নেতার এ সাক্ষাৎ দক্ষিণ এশিয়ায় বেশ আলোচিত। এর কয়েক দিন পর জয়শঙ্কর এমন মন্তব্য করলেন।
দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে মোদি-ইউনুস বৈঠক নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, বাংলাদেশ গণতন্ত্রে ফিরবে এবং নির্বাচন হবে।
বৈঠক সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে তিনি বলেন, আমি মনে করি আমাদের পক্ষ থেকে যে মূল বার্তাটি এসেছে, তা হলো, ঐতিহাসিক কারণে বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক খুবই অনন্য। এটি মূলত জনগণের সাথে জনগণের সম্পর্ক। এটাই আমাদের স্বীকৃতি দিতে হবে।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের মুখ থেকে যে বক্তব্য বেরিয়ে আসছে, তা নিয়ে আমাদের উদ্বেগ রয়েছে। আমরা যে উগ্রপন্থি প্রবণতা দেখছি, তা নিয়ে আমাদের উদ্বেগ রয়েছে। সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ নিয়ে আমাদের উদ্বেগ রয়েছে। আমি মনে করি আমরা এই উদ্বেগগুলোর বিষয়ে খুব খোলামেলা আলোচনা করেছি।