
ক্যারিয়ারের প্রথম ছবি ‘ন ডরাই’ দিয়েই সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান সুনেরাহ বিনতে কামাল।
এবার ঈদুল ফিতরে ‘দাগি’ সিনেমার স্ক্রিনে স্বল্প সময়েরে উপস্থিতি দিয়েও দর্শকদের নজর কেড়েছেন তিনি। নেট দুনিয়ায় তার অভিনয় নিয়ে বেশ আলোচনা চলছে।
আফরান নিশোর সঙ্গে প্রথমবার স্ক্রিন শেয়ার করার অভিজ্ঞতা নিয়ে সুনেরাহ।
ঈদের এ সিনেমায় একঝাঁক তারকার মধ্যে স্বল্প উপস্থিতির চরিত্রে অভিনয় করে আলাদাভাবে নজর কেড়েছেন তিনি। অভিনয়ের সুযোগ থাকলেও যথাযথ ব্যবহার করতে পারলে, চরিত্র কত বড় আর তার ব্যাপ্তি কতটা সেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ নয়, এমনটাই বলতে চাইছেন এ অভিনেত্রী।
বলেন, আমি নতুন একজন অভিনেত্রী। ছবিতে যাদের সঙ্গে কাজ করেছি, তারা সবাই আমার অনেক সিনিয়র। যখন আমি প্রথম প্রস্তাব পাই, এত সুন্দর গল্প নির্ভর একটা সিনেমা দেখে চরিত্রটি করতে রাজি হয়ে যাই। এই চরিত্র করতে চেয়েছি কারণ এটা আমি আগে কখনো করিনি। আমার মনে হয়েছে আর্টিস্ট হিসেবে আমি যত ভালো করতে পারি, সেটা আমার ক্যারিয়ারের জন্য ভালো। এ ছাড়া, নিশো ভাইয়ার মতো একজন সহ-অভিনেতা পেয়ে আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করি। আমি উনার সঙ্গে আগে কখনো কাজ করিনি। নতুন হিসেবে আমার অনেক বিষয়ই অজানা ছিল, সেসব ব্যাপারে উনি আমাকে বেশ সাপোর্ট দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ভালো নির্মাতাদের বেশির ভাগই নিজেদের পরিচিতদের নিয়েই কাজ করেন। শিহাব শাহীন যেমন ‘দাগি’র প্রস্তাব দিয়েছিলেন, আমি সেটা গ্রহণ করেছি। চরিত্রের স্ক্রিনটাইম নয়, গল্প ও নির্মাণের মানই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। হলিউডের বড় অভিনেতারাও এই নীতি মেনে চলেন। আর শিহাব ভাইয়া আমার মধ্য থেকে অভিনয়টা বের করে আনতে পেরেছেন। আমি উনাদের সঙ্গে বারবার কাজ করতে চাই।
সমালোচনা নয়,কাজ দিয়ে এগিয়ে যেতে চান এই অভিনেত্রী।
এবার ঈদুল ফিতরে ‘দাগি’ সিনেমার স্ক্রিনে স্বল্প সময়েরে উপস্থিতি দিয়েও দর্শকদের নজর কেড়েছেন তিনি। নেট দুনিয়ায় তার অভিনয় নিয়ে বেশ আলোচনা চলছে।
আফরান নিশোর সঙ্গে প্রথমবার স্ক্রিন শেয়ার করার অভিজ্ঞতা নিয়ে সুনেরাহ।
ঈদের এ সিনেমায় একঝাঁক তারকার মধ্যে স্বল্প উপস্থিতির চরিত্রে অভিনয় করে আলাদাভাবে নজর কেড়েছেন তিনি। অভিনয়ের সুযোগ থাকলেও যথাযথ ব্যবহার করতে পারলে, চরিত্র কত বড় আর তার ব্যাপ্তি কতটা সেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ নয়, এমনটাই বলতে চাইছেন এ অভিনেত্রী।
বলেন, আমি নতুন একজন অভিনেত্রী। ছবিতে যাদের সঙ্গে কাজ করেছি, তারা সবাই আমার অনেক সিনিয়র। যখন আমি প্রথম প্রস্তাব পাই, এত সুন্দর গল্প নির্ভর একটা সিনেমা দেখে চরিত্রটি করতে রাজি হয়ে যাই। এই চরিত্র করতে চেয়েছি কারণ এটা আমি আগে কখনো করিনি। আমার মনে হয়েছে আর্টিস্ট হিসেবে আমি যত ভালো করতে পারি, সেটা আমার ক্যারিয়ারের জন্য ভালো। এ ছাড়া, নিশো ভাইয়ার মতো একজন সহ-অভিনেতা পেয়ে আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করি। আমি উনার সঙ্গে আগে কখনো কাজ করিনি। নতুন হিসেবে আমার অনেক বিষয়ই অজানা ছিল, সেসব ব্যাপারে উনি আমাকে বেশ সাপোর্ট দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ভালো নির্মাতাদের বেশির ভাগই নিজেদের পরিচিতদের নিয়েই কাজ করেন। শিহাব শাহীন যেমন ‘দাগি’র প্রস্তাব দিয়েছিলেন, আমি সেটা গ্রহণ করেছি। চরিত্রের স্ক্রিনটাইম নয়, গল্প ও নির্মাণের মানই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। হলিউডের বড় অভিনেতারাও এই নীতি মেনে চলেন। আর শিহাব ভাইয়া আমার মধ্য থেকে অভিনয়টা বের করে আনতে পেরেছেন। আমি উনাদের সঙ্গে বারবার কাজ করতে চাই।
সমালোচনা নয়,কাজ দিয়ে এগিয়ে যেতে চান এই অভিনেত্রী।