
এবার জরুরি খাদ্য সহায়তা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। যুক্তরাষ্ট্রের এমন সিদ্ধান্ত ‘মৃত্যুদণ্ড’র শামিল হিসেবে অভিহিত করেছে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) ডব্লিউএফপির বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদসংস্থা এপি।
সংস্থাটির কর্মকর্তাদের মতে, আফগানিস্তান, সিরিয়া, ইয়েমেনসহ ১১টি দরিদ্র দেশে লক্ষ লক্ষ মানুষকে বাঁচিয়ে রাখতে সহায়তা করে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি। সংস্থার এই জরুরি কর্মসূচিতে অর্থায়ন বন্ধ করে দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
এর আগে সোমবার (৭ এপ্রিল) সামাজিক মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে যুক্তরাষ্ট্রকে এমন সিদ্ধান্ত ফিরিয়ে নিতে আহ্বানও জানিয়েছে সংস্থাটি।
ডব্লিউএফপি বলছে, এই সিদ্ধান্ত চরম ক্ষুধা ও অনাহারের সম্মুখীন লক্ষ লক্ষ মানুষের জন্য মৃত্যুদণ্ডের শামিল।
সংস্থাটি আরও বলেছে, জীবন রক্ষাকারী কর্মসূচিগুলো টিকিয়ে রাখার জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করছে এবং এবং অতীতের অবদানের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য দাতাদের তাদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানিয়েছে।
দুই মার্কিন কর্মকর্তা, জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা এবং এপির হাতে আসা নথিপত্র থেকে জানা গেছে যে, ইউএস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট পরিচালিত সর্বশেষ কিছু মানবিক কর্মসূচিকে লক্ষ্য করে নেওয়া হয়েছে অপ্রত্যাশিত এই চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত।
মার্কিন বৈদেশিক সহায়তার ব্যাপক কাটছাঁটের যে পরিকল্পনা করা হয়েছে, সেখানে জরুরি খাদ্য কর্মসূচিসহ জীবন রক্ষাকারী সহায়তা কাটছাঁট করা হবে না বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং অন্যান্য প্রশাসনিক কর্মকর্তারা। তবে নতুন এই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে মার্কিন প্রশাসনের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
ইলন মাস্কের ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সির শীর্ষ লেফটেন্যান্ট জেরেমি লিউইনের নির্দেশে ‘যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সুবিধার জন্য’ প্রকল্পগুলো বাতিল করা হচ্ছে।
সেভ দ্য চিলড্রেন এবং ইউএন পপুলেশন ফান্ড পরিচালিত দুটি নতুন বাতিল হওয়া চুক্তির কথা এপির হাতে আসা স্টেট ডিপার্টমেন্টের নথিতে উল্লেখ করা হয়েছে। গত বছর এই খাদ্য সংস্থাকে অনুদানের ৯৮০ কোটি ডলারের মধ্যে ৪৫০ কোটি ডলার সরবরাহ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র।
ডব্লিউএফপি কর্মসূচির আকস্মিক সমাপ্তির এমন সিদ্ধান্তটি হুমকির মুখে ফেলেছে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী বিশেষ করে সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলগুলোতে। বৈশ্বিক বাস্তবতায় এসব জনগোষ্ঠীর বেশিরভাগই এ ধরনের খাদ্য সহায়তার ওপর নির্ভরশীল।
সহায়তা বন্ধের এই সিদ্ধান্ত বৈশ্বিক স্থিতিশীলতাকে আরও নষ্ট করবে বলে মনে করেন ডব্লিউএফপির প্রধান সিন্ডি ম্যাককেইন।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) ডব্লিউএফপির বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদসংস্থা এপি।
সংস্থাটির কর্মকর্তাদের মতে, আফগানিস্তান, সিরিয়া, ইয়েমেনসহ ১১টি দরিদ্র দেশে লক্ষ লক্ষ মানুষকে বাঁচিয়ে রাখতে সহায়তা করে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি। সংস্থার এই জরুরি কর্মসূচিতে অর্থায়ন বন্ধ করে দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
এর আগে সোমবার (৭ এপ্রিল) সামাজিক মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে যুক্তরাষ্ট্রকে এমন সিদ্ধান্ত ফিরিয়ে নিতে আহ্বানও জানিয়েছে সংস্থাটি।
ডব্লিউএফপি বলছে, এই সিদ্ধান্ত চরম ক্ষুধা ও অনাহারের সম্মুখীন লক্ষ লক্ষ মানুষের জন্য মৃত্যুদণ্ডের শামিল।
সংস্থাটি আরও বলেছে, জীবন রক্ষাকারী কর্মসূচিগুলো টিকিয়ে রাখার জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করছে এবং এবং অতীতের অবদানের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য দাতাদের তাদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানিয়েছে।
দুই মার্কিন কর্মকর্তা, জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা এবং এপির হাতে আসা নথিপত্র থেকে জানা গেছে যে, ইউএস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট পরিচালিত সর্বশেষ কিছু মানবিক কর্মসূচিকে লক্ষ্য করে নেওয়া হয়েছে অপ্রত্যাশিত এই চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত।
মার্কিন বৈদেশিক সহায়তার ব্যাপক কাটছাঁটের যে পরিকল্পনা করা হয়েছে, সেখানে জরুরি খাদ্য কর্মসূচিসহ জীবন রক্ষাকারী সহায়তা কাটছাঁট করা হবে না বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং অন্যান্য প্রশাসনিক কর্মকর্তারা। তবে নতুন এই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে মার্কিন প্রশাসনের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
ইলন মাস্কের ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সির শীর্ষ লেফটেন্যান্ট জেরেমি লিউইনের নির্দেশে ‘যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সুবিধার জন্য’ প্রকল্পগুলো বাতিল করা হচ্ছে।
সেভ দ্য চিলড্রেন এবং ইউএন পপুলেশন ফান্ড পরিচালিত দুটি নতুন বাতিল হওয়া চুক্তির কথা এপির হাতে আসা স্টেট ডিপার্টমেন্টের নথিতে উল্লেখ করা হয়েছে। গত বছর এই খাদ্য সংস্থাকে অনুদানের ৯৮০ কোটি ডলারের মধ্যে ৪৫০ কোটি ডলার সরবরাহ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র।
ডব্লিউএফপি কর্মসূচির আকস্মিক সমাপ্তির এমন সিদ্ধান্তটি হুমকির মুখে ফেলেছে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী বিশেষ করে সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলগুলোতে। বৈশ্বিক বাস্তবতায় এসব জনগোষ্ঠীর বেশিরভাগই এ ধরনের খাদ্য সহায়তার ওপর নির্ভরশীল।
সহায়তা বন্ধের এই সিদ্ধান্ত বৈশ্বিক স্থিতিশীলতাকে আরও নষ্ট করবে বলে মনে করেন ডব্লিউএফপির প্রধান সিন্ডি ম্যাককেইন।