
বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে একটি বিবৃতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইসও) গাজায় ৫৫ হাজার গর্ভবতী নারীর করুণ বাস্তবতার কথা তুলে ধরেছে। ডব্লিউএইসও জানিয়েছে, গর্ভধারণের মতো একটি স্বাভাবিক অভিজ্ঞতাও গাজায় বর্তমানে আতঙ্কে আচ্ছন্ন।
দিন-রাত মিলিয়ে গাজায় ইসরাইলি বর্বরতা চলছে। বাস্তুচ্যুত হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। সেখানে পর্যাপ্ত চিকিৎসা সেবা পাওয়াও এখন দুষ্কর। এ অবস্থায় গাজায় গর্ভবতী নারীরা মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, গাজায় প্রতি তিনজন গর্ভবতী নারীর একজন উচ্চঝুঁকিপূর্ণ গর্ভাবস্থার মুখোমুখি হচ্ছেন।
আজ সোমবার (৭ এপ্রিল) সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় প্রায় ২০ শতাংশ নবজাতক অপর্যাপ্ত ওজন নিয়ে বা বিভিন্ন জটিলতাসহ সময়ের আগে জন্ম নিচ্ছে। এই শিশুদের জন্য উন্নত চিকিৎসা ও বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হলেও, বর্তমান পরিস্থিতিতে তা অত্যন্ত কঠিন। হাসপাতাল ও নবজাতক পরিচর্যা কেন্দ্রগুলো বারবার হামলার শিকার হওয়ায় চিকিৎসা সেবা মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে।
গাজায় চলমান অবরোধ ও সহিংসতার কারণে নবজাতক ও নবজাতকদের জন্য অবশ্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম ও ওষুধ প্রবেশ করতে পারছে না বলে উদ্বেগজনক তথ্য দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
সংস্থাটি জানিয়েছে, অংশীদার সংস্থাগুলোর রিপোর্ট অনুযায়ী, পোর্টেবল ইনকিউবেটর, নবজাতকদের জন্য ভেন্টিলেটর, আল্ট্রাসাউন্ড মেশিন, অক্সিজেন পাম্প এবং ১ লাখ ৮০ হাজার শিশুকালীন রুটিন ডোজ টিকা গাজায় প্রবেশের অনুমতি পায়নি। টিকাগুলো দুই বছরের নিচে প্রায় ৬০ হাজার শিশুকে সম্পূর্ণ সুরক্ষা দেওয়ার সক্ষমতা ছিল।
এর ফলে অসুস্থ নবজাতক ও শিশুরা তাদের বাঁচার জন্য যে জীবনরক্ষাকারী সেবার প্রয়োজন, তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। যাতে এই গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা সহায়তা অবিলম্বে গাজায় প্রবেশের অনুমতি পায় তার জন্য আন্তর্জাতিক মহলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
দিন-রাত মিলিয়ে গাজায় ইসরাইলি বর্বরতা চলছে। বাস্তুচ্যুত হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। সেখানে পর্যাপ্ত চিকিৎসা সেবা পাওয়াও এখন দুষ্কর। এ অবস্থায় গাজায় গর্ভবতী নারীরা মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, গাজায় প্রতি তিনজন গর্ভবতী নারীর একজন উচ্চঝুঁকিপূর্ণ গর্ভাবস্থার মুখোমুখি হচ্ছেন।
আজ সোমবার (৭ এপ্রিল) সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় প্রায় ২০ শতাংশ নবজাতক অপর্যাপ্ত ওজন নিয়ে বা বিভিন্ন জটিলতাসহ সময়ের আগে জন্ম নিচ্ছে। এই শিশুদের জন্য উন্নত চিকিৎসা ও বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হলেও, বর্তমান পরিস্থিতিতে তা অত্যন্ত কঠিন। হাসপাতাল ও নবজাতক পরিচর্যা কেন্দ্রগুলো বারবার হামলার শিকার হওয়ায় চিকিৎসা সেবা মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে।
গাজায় চলমান অবরোধ ও সহিংসতার কারণে নবজাতক ও নবজাতকদের জন্য অবশ্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম ও ওষুধ প্রবেশ করতে পারছে না বলে উদ্বেগজনক তথ্য দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
সংস্থাটি জানিয়েছে, অংশীদার সংস্থাগুলোর রিপোর্ট অনুযায়ী, পোর্টেবল ইনকিউবেটর, নবজাতকদের জন্য ভেন্টিলেটর, আল্ট্রাসাউন্ড মেশিন, অক্সিজেন পাম্প এবং ১ লাখ ৮০ হাজার শিশুকালীন রুটিন ডোজ টিকা গাজায় প্রবেশের অনুমতি পায়নি। টিকাগুলো দুই বছরের নিচে প্রায় ৬০ হাজার শিশুকে সম্পূর্ণ সুরক্ষা দেওয়ার সক্ষমতা ছিল।
এর ফলে অসুস্থ নবজাতক ও শিশুরা তাদের বাঁচার জন্য যে জীবনরক্ষাকারী সেবার প্রয়োজন, তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। যাতে এই গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা সহায়তা অবিলম্বে গাজায় প্রবেশের অনুমতি পায় তার জন্য আন্তর্জাতিক মহলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।