
আগামী দু'দিনের মধ্যে বাংলাদেশ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি পাঠানো হবে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে। এই চিঠিটি মূলত বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্র যে বাড়তি শুল্ক আরোপ করেছে, সেটির বিষয়ে দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে চিঠি দিতে যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। খবর বিবিসির।
কী থাকছে এই চিঠিতে চলুন জেনে নেই-
সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের ব্যক্তিদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, বাড়তি শুল্কহারের বিষয়টি মার্কিন সরকার যাতে পুনর্বিবেচনা করে, সে বিষয়ে আলোচনা শুরু করার জন্যই চিঠি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান গণমাধ্যমকে জানান, ‘যুক্তরাষ্ট্র তো বলেছে যে, এটা সমঝোতার যোগ্য। বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করা যাবে। তো সেই জায়গা থেকেই আমরা (চিঠি) দিচ্ছি।’
সেই সঙ্গে, দু'দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য আরও কীভাবে বৃদ্ধি করা যেতে পারে, চিঠিতে সে বিষয়ে আলোকপাত করা হবে বলে জানা যাচ্ছে। যেসব দেশ এতদিন মার্কিন পণ্যের ওপর উচ্চ শুল্ক নির্ধারণ করে রেখেছিলো, সেইসব দেশের পণ্যে পাল্টা শুল্ক আরোপ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা।
এরই অংশ হিসেবে, সম্প্রতি বাংলাদেশের পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ বাড়তি শুল্ক আরোপ করেছে ট্রাম্প প্রশাসন, যা আগামী নয়ই এপ্রিল থেকে কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে। তবে আরোপিত শুল্কের বিষয়ে আলোচনার পথ উন্মুক্ত রেখেছে মার্কিন সরকার। বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে ইতোমধ্যে ৫০টির বেশি দেশ যোগাযোগ করেছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন কর্মকর্তারা।
কী থাকছে এই চিঠিতে চলুন জেনে নেই-
সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের ব্যক্তিদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, বাড়তি শুল্কহারের বিষয়টি মার্কিন সরকার যাতে পুনর্বিবেচনা করে, সে বিষয়ে আলোচনা শুরু করার জন্যই চিঠি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান গণমাধ্যমকে জানান, ‘যুক্তরাষ্ট্র তো বলেছে যে, এটা সমঝোতার যোগ্য। বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করা যাবে। তো সেই জায়গা থেকেই আমরা (চিঠি) দিচ্ছি।’
সেই সঙ্গে, দু'দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য আরও কীভাবে বৃদ্ধি করা যেতে পারে, চিঠিতে সে বিষয়ে আলোকপাত করা হবে বলে জানা যাচ্ছে। যেসব দেশ এতদিন মার্কিন পণ্যের ওপর উচ্চ শুল্ক নির্ধারণ করে রেখেছিলো, সেইসব দেশের পণ্যে পাল্টা শুল্ক আরোপ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা।
এরই অংশ হিসেবে, সম্প্রতি বাংলাদেশের পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ বাড়তি শুল্ক আরোপ করেছে ট্রাম্প প্রশাসন, যা আগামী নয়ই এপ্রিল থেকে কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে। তবে আরোপিত শুল্কের বিষয়ে আলোচনার পথ উন্মুক্ত রেখেছে মার্কিন সরকার। বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে ইতোমধ্যে ৫০টির বেশি দেশ যোগাযোগ করেছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন কর্মকর্তারা।