
গাজায় হামলার প্রতিবাদে আগামীকাল সোমবার বিশ্বব্যাপী হরতাল পালনের আহ্বান জানিয়েছে গাজাবাসী। তাদের এই আহ্বানে সমর্থন জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম।
আজ রোববার বিকেলে এক ফেসবুক পোস্টে গাজাবাসীর ওপর হামলার প্রতিবাদে ডাকা বিশ্বব্যাপী হরতালের সমর্থন জানিয়েছেন সারজিস। তিনি দল-মত-নির্বিশেষে ‘বাংলাদেশ’ ব্যানারে আগামীকাল সবাইকে রাজপথে নামার আহ্বান জানান।
ওই পোস্টে সারজিস বলেন, আগামীকাল বিশ্বব্যাপী হরতাল পালনের আহ্বান জানিয়েছে আমাদের মজলুম গাজার ভাই-বোনেরা। গণহত্যা বন্ধ করার দাবিতে বিশ্বের সব দেশে একযোগে স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি, অফিস, আদালত সব বন্ধ রাখার আহ্বান জানিয়েছে তারা।
তিনি বলেন, ‘মানুষ কিংবা মুসলিম হিসেবে এসব বন্ধ রাখাতেই আমাদের দায়িত্ব সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয় বরং দল-মত-নির্বিশেষে সারা দেশের ছাত্র-জনতা একসঙ্গে রাজপথে নেমে ইসরায়েলি খুনিদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো উচিত।’
আমরা হয়তো এই মুহূর্তে আমাদের গাজার ভাইদের পাশে দাঁড়িয়ে লড়াই করতে পারব না জানিয়ে সারজিস বলেন, “কিন্তু তাদের লড়াইয়ের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করতে নিজ ভূমির রাজপথে অন্তত নামতে পারবে।
এনসিপি, বিএনপি, জামায়াত; কিংবা অন্য কোনো দলের ব্যানারে নয় বরং দল-মত নির্বিশেষে ‘বাংলাদেশ’ ব্যানারে আগামীকাল আমরা রাজপথে নেমে গাজার গণহত্যার বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারি। খুনি, রক্তপিপাসু নেতানিয়াহুর বিপক্ষে স্লোগান দিতে পারি।”
এনসিপির এই নেতা আরো বলেন, প্রত্যেক জেলায় ছাত্র-জনতার প্রতিনিধি হিসেবে কয়েকজন মিলে দায়িত্ব নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে এই কর্মসূচি পালিত হোক। ৭ এপ্রিল কোনো দল, মত, পক্ষের হয়ে নয় বরং বাংলাদেশের পক্ষ হতে গাজার মজলুম মানুষের পক্ষে হোক।
আজ রোববার বিকেলে এক ফেসবুক পোস্টে গাজাবাসীর ওপর হামলার প্রতিবাদে ডাকা বিশ্বব্যাপী হরতালের সমর্থন জানিয়েছেন সারজিস। তিনি দল-মত-নির্বিশেষে ‘বাংলাদেশ’ ব্যানারে আগামীকাল সবাইকে রাজপথে নামার আহ্বান জানান।
ওই পোস্টে সারজিস বলেন, আগামীকাল বিশ্বব্যাপী হরতাল পালনের আহ্বান জানিয়েছে আমাদের মজলুম গাজার ভাই-বোনেরা। গণহত্যা বন্ধ করার দাবিতে বিশ্বের সব দেশে একযোগে স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি, অফিস, আদালত সব বন্ধ রাখার আহ্বান জানিয়েছে তারা।
তিনি বলেন, ‘মানুষ কিংবা মুসলিম হিসেবে এসব বন্ধ রাখাতেই আমাদের দায়িত্ব সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয় বরং দল-মত-নির্বিশেষে সারা দেশের ছাত্র-জনতা একসঙ্গে রাজপথে নেমে ইসরায়েলি খুনিদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো উচিত।’
আমরা হয়তো এই মুহূর্তে আমাদের গাজার ভাইদের পাশে দাঁড়িয়ে লড়াই করতে পারব না জানিয়ে সারজিস বলেন, “কিন্তু তাদের লড়াইয়ের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করতে নিজ ভূমির রাজপথে অন্তত নামতে পারবে।
এনসিপি, বিএনপি, জামায়াত; কিংবা অন্য কোনো দলের ব্যানারে নয় বরং দল-মত নির্বিশেষে ‘বাংলাদেশ’ ব্যানারে আগামীকাল আমরা রাজপথে নেমে গাজার গণহত্যার বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারি। খুনি, রক্তপিপাসু নেতানিয়াহুর বিপক্ষে স্লোগান দিতে পারি।”
এনসিপির এই নেতা আরো বলেন, প্রত্যেক জেলায় ছাত্র-জনতার প্রতিনিধি হিসেবে কয়েকজন মিলে দায়িত্ব নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে এই কর্মসূচি পালিত হোক। ৭ এপ্রিল কোনো দল, মত, পক্ষের হয়ে নয় বরং বাংলাদেশের পক্ষ হতে গাজার মজলুম মানুষের পক্ষে হোক।