
মিয়ানমারের রাখাইনে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ‘১২ লাখ’ রোহিঙ্গা যেন আগামী ঈদটি তাদের নিজেদের দেশে উদযাপন করতে পারেন সেই প্রত্যাশা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
রোববার সকালে প্রধান উপদেষ্টা তার ফেইসবুক পেইজে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে নির্মিত একটি ভিডিও পোস্ট করে এ শুভেচ্ছা দিয়েছেন।
সেখান তিনি এদেশে আটকে পড়া রোহিঙ্গাদের ‘মেহমান’ আখ্যায়িত করেছেন।
সবাইকে ঈদ মোবারক জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা লেখেন, “আমাদের নিরাপদ এবং আনন্দময় এই ঈদে যেন আমরা মনে রাখি বারো লক্ষাধিক মেহমান বিপদে পড়ে আমাদের দেশে আছে। দোয়া করি তারা যেনো আগামী ঈদ নিজের দেশে করতে পারে।”
এর আগে গত ১৪ মার্চ উখিয়ায় আশ্রয় শিবিরের একটি ক্যাম্পে লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতারে অংশ নিয়েও একই প্রত্যাশার কথা জানিয়েছিলেন ইউনূস।
ইউনূসের আয়োজনে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ওই ইফতার অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন সে সময় বাংলাদেশ সফরে আসা জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। ওই দিন ইউনূস রোহিঙ্গাদের দ্রুত তাদের মাতৃভূমিতে পাঠানোর তাগিদ দিয়েছিলেন।
এছাড়া পরের ঈদটি যেন রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে নিজ ভূমিতে ফিরে করতে পারেন, সেজন্য নিজের প্রচেষ্টার কথা রোহিঙ্গাদের সামনে তুলে ধরেছিলেন ইউনূস।
তিনি বলেছিলেন, “আল্লার হাছে দোয়া গরি, সামনর ঈদত যেন অনারা নিজর বাড়িত যাইয়েরে ঈদ গরিন ফারন।”
তাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের বিষয়ে উদ্যোগ নিতে জাতিসংঘ মহাসচিবকে বলবেন বলে আশ্বস্ত করেছিরেন প্রধান উপদেষ্টা।
রোববার সকালে প্রধান উপদেষ্টা তার ফেইসবুক পেইজে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে নির্মিত একটি ভিডিও পোস্ট করে এ শুভেচ্ছা দিয়েছেন।
সেখান তিনি এদেশে আটকে পড়া রোহিঙ্গাদের ‘মেহমান’ আখ্যায়িত করেছেন।
সবাইকে ঈদ মোবারক জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা লেখেন, “আমাদের নিরাপদ এবং আনন্দময় এই ঈদে যেন আমরা মনে রাখি বারো লক্ষাধিক মেহমান বিপদে পড়ে আমাদের দেশে আছে। দোয়া করি তারা যেনো আগামী ঈদ নিজের দেশে করতে পারে।”
এর আগে গত ১৪ মার্চ উখিয়ায় আশ্রয় শিবিরের একটি ক্যাম্পে লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতারে অংশ নিয়েও একই প্রত্যাশার কথা জানিয়েছিলেন ইউনূস।
ইউনূসের আয়োজনে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ওই ইফতার অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন সে সময় বাংলাদেশ সফরে আসা জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। ওই দিন ইউনূস রোহিঙ্গাদের দ্রুত তাদের মাতৃভূমিতে পাঠানোর তাগিদ দিয়েছিলেন।
এছাড়া পরের ঈদটি যেন রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে নিজ ভূমিতে ফিরে করতে পারেন, সেজন্য নিজের প্রচেষ্টার কথা রোহিঙ্গাদের সামনে তুলে ধরেছিলেন ইউনূস।
তিনি বলেছিলেন, “আল্লার হাছে দোয়া গরি, সামনর ঈদত যেন অনারা নিজর বাড়িত যাইয়েরে ঈদ গরিন ফারন।”
তাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের বিষয়ে উদ্যোগ নিতে জাতিসংঘ মহাসচিবকে বলবেন বলে আশ্বস্ত করেছিরেন প্রধান উপদেষ্টা।