
দীর্ঘ ১ দশক পর পর যুক্তরাজ্যের লন্ডনে পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া । ২০১৫ সালের পর আবার পরিবারের সাথে মিলিত হয়েছেন তিনি।
তিনি এর মধ্যে আড়াই বছর পুরান ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডের পরিত্যক্ত কারাগারে কাটিয়েছেন। এরপর গুলশানের বাসায় অন্তরীণ ছিলেন আরও প্রায় ৪ বছর।
দলের একটি সূত্র জানায়, খালেদা জিয়া ২০১৫ সালে যখন লন্ডনে ঈদুল আজহা উদ্যাপন করেন, তখনো তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী-সন্তানরা সঙ্গে ছিলেন। ছিলেন ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী-সন্তানরাও।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় সাংবাদিকেদের বলেন, ঈদ মানে পরিবারের সঙ্গে আনন্দ উদ্যাপন। আওয়ামী লীগ সরকারের কারণে তা হয়নি। এবার জিয়া পরিবার একসঙ্গে ঈদ করবে, সেটা দেশবাসী ও বিএনপি নেতা-কর্মীদের জন্যও আনন্দের বিষয়।
দলের নেতারা জানান, খালেদা জিয়া ঈদের পর বাংলাদেশে ফেরার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। আগামী এপ্রিলের মাঝামাঝি তাঁর দেশে ফেরার কথা। লন্ডনে যাওয়ার সময় কাতারের আমির বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য বিশেষায়িত এয়ার অ্যাম্বুলেন্স সরবরাহ করেছিলেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য গত জানুয়ারি মাসে লন্ডনে আসেন বিএনপি চেয়ারপারসন। ৮ থেকে ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি লন্ডনের দ্য ক্লিনিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এরপর তারেক রহমানের বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বাসায় ফেরার পর গত দুই মাসে খালেদা জিয়াকে আর হাসপাতালে নিতে হয়নি। কোনো পরীক্ষার প্রয়োজন হলে দ্য লন্ডন ক্লিনিকের চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা বাসায় গিয়ে তাঁর স্বাস্থ্যের পরীক্ষা করছেন।
৭৯ বছর বয়সি খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ শারীরিক নানা অসুস্থতায় ভুগছেন।
অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, লন্ডন ক্লিনিকের অধ্যাপক প্যাট্রিক কেনেডি ও জেনিফার ক্রসের অধীনে বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। এ ছাড়া তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল টিমের সদস্যরা সার্বক্ষণিকভাবে খোঁজখবর নিচ্ছেন এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, ঈদের পর তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল টিমের পরামর্শে তিনি এপ্রিলের যেকোনো দিন দেশে ফিরতে পারেন। তবে পুরো বিষয়টি মেডিকেল টিমের অনুমতির ওপর নির্ভর করছে। তারেক রহমানও শিগগিরই দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
তিনি এর মধ্যে আড়াই বছর পুরান ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডের পরিত্যক্ত কারাগারে কাটিয়েছেন। এরপর গুলশানের বাসায় অন্তরীণ ছিলেন আরও প্রায় ৪ বছর।
দলের একটি সূত্র জানায়, খালেদা জিয়া ২০১৫ সালে যখন লন্ডনে ঈদুল আজহা উদ্যাপন করেন, তখনো তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী-সন্তানরা সঙ্গে ছিলেন। ছিলেন ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী-সন্তানরাও।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় সাংবাদিকেদের বলেন, ঈদ মানে পরিবারের সঙ্গে আনন্দ উদ্যাপন। আওয়ামী লীগ সরকারের কারণে তা হয়নি। এবার জিয়া পরিবার একসঙ্গে ঈদ করবে, সেটা দেশবাসী ও বিএনপি নেতা-কর্মীদের জন্যও আনন্দের বিষয়।
দলের নেতারা জানান, খালেদা জিয়া ঈদের পর বাংলাদেশে ফেরার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। আগামী এপ্রিলের মাঝামাঝি তাঁর দেশে ফেরার কথা। লন্ডনে যাওয়ার সময় কাতারের আমির বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য বিশেষায়িত এয়ার অ্যাম্বুলেন্স সরবরাহ করেছিলেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য গত জানুয়ারি মাসে লন্ডনে আসেন বিএনপি চেয়ারপারসন। ৮ থেকে ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি লন্ডনের দ্য ক্লিনিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এরপর তারেক রহমানের বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বাসায় ফেরার পর গত দুই মাসে খালেদা জিয়াকে আর হাসপাতালে নিতে হয়নি। কোনো পরীক্ষার প্রয়োজন হলে দ্য লন্ডন ক্লিনিকের চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা বাসায় গিয়ে তাঁর স্বাস্থ্যের পরীক্ষা করছেন।
৭৯ বছর বয়সি খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ শারীরিক নানা অসুস্থতায় ভুগছেন।
অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, লন্ডন ক্লিনিকের অধ্যাপক প্যাট্রিক কেনেডি ও জেনিফার ক্রসের অধীনে বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। এ ছাড়া তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল টিমের সদস্যরা সার্বক্ষণিকভাবে খোঁজখবর নিচ্ছেন এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, ঈদের পর তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল টিমের পরামর্শে তিনি এপ্রিলের যেকোনো দিন দেশে ফিরতে পারেন। তবে পুরো বিষয়টি মেডিকেল টিমের অনুমতির ওপর নির্ভর করছে। তারেক রহমানও শিগগিরই দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।