
ঈদযাত্রার প্রথম দিন, বেলা ১১টা পর্যন্ত ঢাকার কমলাপুর স্টেশন থেকে ১৮টি ট্রেন নির্ধারিত সময় অনুযায়ী ছেড়ে গেছে।
এদিন সকালে কমলাপুরে ঘরমুখো যাত্রীদের ভিড় ছিল লক্ষণীয়। যারা ১৪ মার্চে অগ্রিম টিকেট কেটেছিলেন, তারা প্রথম দিনেই ট্রেনে চড়ে বাড়ির দিকে রওনা হন। স্টেশন ম্যানেজার শাহাদাত হোসেন জানান, ঈদের ট্রেনযাত্রা সকাল ৬টায় ঢাকা-রাজশাহী রুটের ধূমকেতু এক্সপ্রেসের মাধ্যমে শুরু হয়। তবে, বুড়িমারী এক্সপ্রেস সকাল সাড়ে আটটার পরিবর্তে ১০টায় এবং কিশোরগঞ্জগামী এগারসিন্দুর প্রভাতী ট্রেন সকাল ১০টা ৩০ মিনিটের বদলে ১১টা ২০ মিনিটে ছেড়ে যায়। এই বিলম্বের কারণে উত্তরবঙ্গ ও পূর্বাঞ্চলের যাত্রীরা কিছুটা ভোগান্তিতে পড়েন।
বুড়িমারী এক্সপ্রেসের যাত্রী মায়মুনা বেগম জানান, "তিনি দুই মেয়ে ও এক ছেলেকে নিয়ে স্টেশনে এসেছিলেন, কিন্তু ট্রেনের বিলম্বের কারণে বেশ খানিকটা সময় অপেক্ষা করতে হয়।" শাহাদাত হোসেন জানান, "বুড়িমারী এক্সপ্রেসের বিলম্বের কারণ ছিল ইঞ্জিন স্বল্পতা, এবং এগারসিন্ধুর বিলম্বের জন্য দায়ী ছিল রিপ্লেসমেন্ট প্রক্রিয়া।"
তিনি আরও বলেন, "১৮টি ট্রেন সঠিক সময়ে ছেড়ে গেছে, দুটি ট্রেন বিলম্বিত হয়েছে। যাত্রীদের বড় ধরনের বিড়ম্বনা হয়নি।"
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন রাখতে রেলওয়ে নিয়েছে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা। প্ল্যাটফর্মে নিরাপত্তা বাহিনী উপস্থিত রয়েছে, আর বিনা টিকেটে যাত্রীদের বিরুদ্ধে কঠোর তল্লাশি চলছে।
এছাড়া, ঈদে ট্রেনের চাহিদা মেটাতে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। প্রতিদিন ৫০-৫৫ হাজার যাত্রী ঢাকা থেকে ট্রেনে রওনা হবে, এবং ভিড় বাড়বে ২৭ ও ২৮ তারিখে। ২৫ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকেটও প্রতিদিন বিক্রি হবে।
ঈদের দিনে আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে, তবে কিছু স্পেশাল ট্রেন চলাচল করবে, যেমন ঢাকা-চট্টগ্রাম এবং জয়দেবপুর-পার্বতীপুর রুটে।
শাহাদাত হোসেন জানান, "এ বছর ঈদযাত্রায় ঢাকা থেকে মোট ৬০টি ট্রেন প্রতিদিন চলাচল করবে, এবং ৬০ হাজারের বেশি টিকেট বিক্রি হবে।"
এদিন সকালে কমলাপুরে ঘরমুখো যাত্রীদের ভিড় ছিল লক্ষণীয়। যারা ১৪ মার্চে অগ্রিম টিকেট কেটেছিলেন, তারা প্রথম দিনেই ট্রেনে চড়ে বাড়ির দিকে রওনা হন। স্টেশন ম্যানেজার শাহাদাত হোসেন জানান, ঈদের ট্রেনযাত্রা সকাল ৬টায় ঢাকা-রাজশাহী রুটের ধূমকেতু এক্সপ্রেসের মাধ্যমে শুরু হয়। তবে, বুড়িমারী এক্সপ্রেস সকাল সাড়ে আটটার পরিবর্তে ১০টায় এবং কিশোরগঞ্জগামী এগারসিন্দুর প্রভাতী ট্রেন সকাল ১০টা ৩০ মিনিটের বদলে ১১টা ২০ মিনিটে ছেড়ে যায়। এই বিলম্বের কারণে উত্তরবঙ্গ ও পূর্বাঞ্চলের যাত্রীরা কিছুটা ভোগান্তিতে পড়েন।
বুড়িমারী এক্সপ্রেসের যাত্রী মায়মুনা বেগম জানান, "তিনি দুই মেয়ে ও এক ছেলেকে নিয়ে স্টেশনে এসেছিলেন, কিন্তু ট্রেনের বিলম্বের কারণে বেশ খানিকটা সময় অপেক্ষা করতে হয়।" শাহাদাত হোসেন জানান, "বুড়িমারী এক্সপ্রেসের বিলম্বের কারণ ছিল ইঞ্জিন স্বল্পতা, এবং এগারসিন্ধুর বিলম্বের জন্য দায়ী ছিল রিপ্লেসমেন্ট প্রক্রিয়া।"
তিনি আরও বলেন, "১৮টি ট্রেন সঠিক সময়ে ছেড়ে গেছে, দুটি ট্রেন বিলম্বিত হয়েছে। যাত্রীদের বড় ধরনের বিড়ম্বনা হয়নি।"
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন রাখতে রেলওয়ে নিয়েছে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা। প্ল্যাটফর্মে নিরাপত্তা বাহিনী উপস্থিত রয়েছে, আর বিনা টিকেটে যাত্রীদের বিরুদ্ধে কঠোর তল্লাশি চলছে।
এছাড়া, ঈদে ট্রেনের চাহিদা মেটাতে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। প্রতিদিন ৫০-৫৫ হাজার যাত্রী ঢাকা থেকে ট্রেনে রওনা হবে, এবং ভিড় বাড়বে ২৭ ও ২৮ তারিখে। ২৫ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকেটও প্রতিদিন বিক্রি হবে।
ঈদের দিনে আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে, তবে কিছু স্পেশাল ট্রেন চলাচল করবে, যেমন ঢাকা-চট্টগ্রাম এবং জয়দেবপুর-পার্বতীপুর রুটে।
শাহাদাত হোসেন জানান, "এ বছর ঈদযাত্রায় ঢাকা থেকে মোট ৬০টি ট্রেন প্রতিদিন চলাচল করবে, এবং ৬০ হাজারের বেশি টিকেট বিক্রি হবে।"