
রাজনৈতিক বিবেচনায় গত বিশ বছর বিটিভি প্রাঙ্গণে ও পর্দায় দেখা মেলেনি গায়িকা বেবী নাজনীনের। টানা দুই দশক পর ঈদের একক সংগীতানুষ্ঠানের জন্য ২১ মার্চ রাষ্ট্রীয় এই টিভি চ্যানেল কর্তৃপক্ষের আমন্ত্রণে সাড়া দেন খ্যাতিমান এই শিল্পী।
এদিন দুটি নজির স্থাপন করেন বেবী নাজনীন। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে শনিবার ভোর ৪টা পর্যন্ত টানা রেকর্ড করা হয় ‘প্রিয়তম একটু শোনো’ শিরোনামে একক সংগীতানুষ্ঠানের ৮টি গান। টানা এক রাত একটি গানের অনুষ্ঠানের শুটিং বিটিভিতে শেষ কবে ঘটেছে, তেমন স্মৃতি টানতে পারেননি সংশ্লিষ্ট কেউ। জানা গেছে, এদিন রাতভর রেকর্ড ও শুটিং হওয়া গানের তালিকায় ছিল দেশজুড়ে আলোড়ন তোলা বেবী নাজনীনের গান ‘দু চোখে ঘুম আসে না’, ‘কাল সারা রাত’, ‘মধুচন্দ্রিমা এই রাতে’, ‘সারা বাংলায় খুঁজি তোমারে’, ‘দারুণও বরষায় নদী’, ‘প্রিয়তম একটু শোনো’ ও ‘বন্ধু তুমি কই’।
এর পাশাপাশি রেকর্ড করা হয় ‘খোলা হাটের বালুচরে’ শিরোনামে একটি আঞ্চলিক বিয়ের গানও। অনুষ্ঠানে বৈচিত্র্য আনতে কবিরুল ইসলাম রতনের পরিচালনায় তিনটি গানে আলাদাভাবে কোরিওগ্রাফি করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানটির নির্বাহী প্রযোজনার দায়িত্বে ছিলেন আফরোজা সুলতানা।
এ আয়োজন নিয়ে বেবী নাজনীন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ঈদ উৎসব আনন্দময় করে তুলতেই দর্শক-শ্রোতার প্রিয় কিছু গান দিয়ে অনুষ্ঠানটি সাজানো হয়েছে। নির্মাণেও আছে নান্দনিকতার ছাপ। সব মিলিয়ে অনুষ্ঠানটি অনেকের ভালো লাগবে বলেই আশা করছি।’
অতীতের ঘটনাগুলোর যেন আর পুনরাবৃত্তি না ঘটে, এমন প্রত্যাশার কথা বলেছেন তিনি।
এবার ঈদে দেশের তুমুল জনপ্রিয় এই শিল্পীর দেখা মিলবে বিটিভিসহ বিভিন্ন চ্যানেলের আরো কয়েকটি ঈদ অনুষ্ঠানে।
এদিন দুটি নজির স্থাপন করেন বেবী নাজনীন। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে শনিবার ভোর ৪টা পর্যন্ত টানা রেকর্ড করা হয় ‘প্রিয়তম একটু শোনো’ শিরোনামে একক সংগীতানুষ্ঠানের ৮টি গান। টানা এক রাত একটি গানের অনুষ্ঠানের শুটিং বিটিভিতে শেষ কবে ঘটেছে, তেমন স্মৃতি টানতে পারেননি সংশ্লিষ্ট কেউ। জানা গেছে, এদিন রাতভর রেকর্ড ও শুটিং হওয়া গানের তালিকায় ছিল দেশজুড়ে আলোড়ন তোলা বেবী নাজনীনের গান ‘দু চোখে ঘুম আসে না’, ‘কাল সারা রাত’, ‘মধুচন্দ্রিমা এই রাতে’, ‘সারা বাংলায় খুঁজি তোমারে’, ‘দারুণও বরষায় নদী’, ‘প্রিয়তম একটু শোনো’ ও ‘বন্ধু তুমি কই’।
এর পাশাপাশি রেকর্ড করা হয় ‘খোলা হাটের বালুচরে’ শিরোনামে একটি আঞ্চলিক বিয়ের গানও। অনুষ্ঠানে বৈচিত্র্য আনতে কবিরুল ইসলাম রতনের পরিচালনায় তিনটি গানে আলাদাভাবে কোরিওগ্রাফি করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানটির নির্বাহী প্রযোজনার দায়িত্বে ছিলেন আফরোজা সুলতানা।
এ আয়োজন নিয়ে বেবী নাজনীন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ঈদ উৎসব আনন্দময় করে তুলতেই দর্শক-শ্রোতার প্রিয় কিছু গান দিয়ে অনুষ্ঠানটি সাজানো হয়েছে। নির্মাণেও আছে নান্দনিকতার ছাপ। সব মিলিয়ে অনুষ্ঠানটি অনেকের ভালো লাগবে বলেই আশা করছি।’
অতীতের ঘটনাগুলোর যেন আর পুনরাবৃত্তি না ঘটে, এমন প্রত্যাশার কথা বলেছেন তিনি।
এবার ঈদে দেশের তুমুল জনপ্রিয় এই শিল্পীর দেখা মিলবে বিটিভিসহ বিভিন্ন চ্যানেলের আরো কয়েকটি ঈদ অনুষ্ঠানে।