
ইরানের সঙ্গে আস্থা তৈরির চেষ্টা করছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। মূলত সশস্ত্র সংঘাত রোধ করার জন্যই এই চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফ। খবর টাইমস অব ইসরায়েলের।
এক্সে প্রকাশিত অনলাইন নিউজ অ্যাঙ্কর টাকার কার্লসনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে স্টিভ উইটকফ বলেছেন, ইরানকে পাঠানো মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাম্প্রতিক চিঠিটি হুমকি হিসেবে লেখা হয়নি।
ট্রাম্পের প্রচারণার পক্ষে কথা বলতে গিয়ে উইটকফ কার্লসনকে বলেছেন, ট্রাম্পের সামরিক ক্ষমতা বেশি। এ কারণে ইরানিদেরকে কূটনৈতিক সমাধানের জন্য চাপ দেওয়া আরো স্বাভাবিক হবে। তবে কোনো সংঘাতে না গিয়ে ট্রাম্প সমঝোতা করতে চান। ট্রাম্প বলেছেন- আমি শান্তির মানুষ। আমি শান্তি চাই।
ট্রাম্পকে উদ্ধৃত করে উইটকফ বলেন, আমাদের একটি যাচাইকরণ কর্মসূচি তৈরি করা উচিত যাতে কেউ ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে চিন্তিত না হয়। কারণ এই বিকল্পটি খুব ভালো বিকল্প নয়।
উইটকফ আরও বলেন, ট্রাম্প ইরানের সঙ্গে সবকিছু পরিষ্কার করার সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছেন। যাতে তারা আবার বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ব তৈরি করে একটি মহান জাতি হয়ে উঠতে পারেন। এসব কারণেই ট্রাম্প ইরানের সঙ্গে আস্থা তৈরি করতে চান।
এর আগে চলতি মাসের (মার্চ) প্রথম সপ্তাহে, নতুন পারমাণবিক চুক্তিতে সম্মত হতে ইরানকে দুই মাস সময় বেঁধে দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির কাছে একটি চিঠি লিখে বিষয়টি জানিয়ে দিয়েছেন।
এতে তেহরান ব্যর্থ হলে সামরিক পথে হাঁটতে পারে ওয়াশিংটন। ট্রাম্পের চিঠি সম্পর্কে জানেন এমন এক কর্মকর্তা সিএনএনকে এসব কথা বলেছেন।
খামেনিকে চিঠি লেখার আগে থেকেই ইরানের সঙ্গে একটি নতুন পারমাণবিক চুক্তির কথা বলে আসছিলেন ট্রাম্প। এই চুক্তির মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক সক্ষমতার ওপর আরও বেশি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চায় ওয়াশিংটন।
খামেনিকে লেখা ট্রাম্পের চিঠি গত সপ্তাহে সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের কাছে হস্তান্তর করেছেন ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য–বিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফ। চিঠিটি পরে ইরানি কর্মকর্তাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছে ইউএই।
এক্সে প্রকাশিত অনলাইন নিউজ অ্যাঙ্কর টাকার কার্লসনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে স্টিভ উইটকফ বলেছেন, ইরানকে পাঠানো মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাম্প্রতিক চিঠিটি হুমকি হিসেবে লেখা হয়নি।
ট্রাম্পের প্রচারণার পক্ষে কথা বলতে গিয়ে উইটকফ কার্লসনকে বলেছেন, ট্রাম্পের সামরিক ক্ষমতা বেশি। এ কারণে ইরানিদেরকে কূটনৈতিক সমাধানের জন্য চাপ দেওয়া আরো স্বাভাবিক হবে। তবে কোনো সংঘাতে না গিয়ে ট্রাম্প সমঝোতা করতে চান। ট্রাম্প বলেছেন- আমি শান্তির মানুষ। আমি শান্তি চাই।
ট্রাম্পকে উদ্ধৃত করে উইটকফ বলেন, আমাদের একটি যাচাইকরণ কর্মসূচি তৈরি করা উচিত যাতে কেউ ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে চিন্তিত না হয়। কারণ এই বিকল্পটি খুব ভালো বিকল্প নয়।
উইটকফ আরও বলেন, ট্রাম্প ইরানের সঙ্গে সবকিছু পরিষ্কার করার সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছেন। যাতে তারা আবার বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ব তৈরি করে একটি মহান জাতি হয়ে উঠতে পারেন। এসব কারণেই ট্রাম্প ইরানের সঙ্গে আস্থা তৈরি করতে চান।
এর আগে চলতি মাসের (মার্চ) প্রথম সপ্তাহে, নতুন পারমাণবিক চুক্তিতে সম্মত হতে ইরানকে দুই মাস সময় বেঁধে দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির কাছে একটি চিঠি লিখে বিষয়টি জানিয়ে দিয়েছেন।
এতে তেহরান ব্যর্থ হলে সামরিক পথে হাঁটতে পারে ওয়াশিংটন। ট্রাম্পের চিঠি সম্পর্কে জানেন এমন এক কর্মকর্তা সিএনএনকে এসব কথা বলেছেন।
খামেনিকে চিঠি লেখার আগে থেকেই ইরানের সঙ্গে একটি নতুন পারমাণবিক চুক্তির কথা বলে আসছিলেন ট্রাম্প। এই চুক্তির মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক সক্ষমতার ওপর আরও বেশি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চায় ওয়াশিংটন।
খামেনিকে লেখা ট্রাম্পের চিঠি গত সপ্তাহে সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের কাছে হস্তান্তর করেছেন ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য–বিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফ। চিঠিটি পরে ইরানি কর্মকর্তাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছে ইউএই।