
রাজধানীতে ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনিতে এক যুবক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২১ মার্চ) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকবাজার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. গোলাম সরোয়ার। তিনি বলেন, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত তিনজনের মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে। বাকিরা চিকিৎসাধীন।
এর আগে, শুক্রবার ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে চকবাজার থানার কেরানীগঞ্জ ফেরিঘাট এলাকায় ছিনতাই করার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা চার যুবককে ধাওয়া দেন। ধাওয়া খেয়ে একজন পালিয়ে যান। অন্য তিনজন নদীতে ঝাঁপ দেন। তারা সাঁতরে চকবাজার থানার সোয়ারীঘাটের চম্পাতলী ঘাট এলাকায় ওঠেন। এ সময় স্থানীয় জনতা তাদের গণপিটুনি দেন। এতে তিনজনই গুরুতর আহত হন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে।
এসআই গোলাম সরোয়ার বলেন, আহত তিনজনকে উদ্ধার করে প্রথমে পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে সকাল সাড়ে সাতটার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে একজনকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত অন্য দুজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
নিহত ব্যক্তির বয়স ২৫ বছর হতে পারে বলে অনুমান পুলিশের। তার পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে বলেও জানিয়েছেন এসআই গোলাম সরোয়ার বলেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকবাজার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. গোলাম সরোয়ার। তিনি বলেন, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত তিনজনের মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে। বাকিরা চিকিৎসাধীন।
এর আগে, শুক্রবার ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে চকবাজার থানার কেরানীগঞ্জ ফেরিঘাট এলাকায় ছিনতাই করার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা চার যুবককে ধাওয়া দেন। ধাওয়া খেয়ে একজন পালিয়ে যান। অন্য তিনজন নদীতে ঝাঁপ দেন। তারা সাঁতরে চকবাজার থানার সোয়ারীঘাটের চম্পাতলী ঘাট এলাকায় ওঠেন। এ সময় স্থানীয় জনতা তাদের গণপিটুনি দেন। এতে তিনজনই গুরুতর আহত হন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে।
এসআই গোলাম সরোয়ার বলেন, আহত তিনজনকে উদ্ধার করে প্রথমে পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে সকাল সাড়ে সাতটার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে একজনকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত অন্য দুজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
নিহত ব্যক্তির বয়স ২৫ বছর হতে পারে বলে অনুমান পুলিশের। তার পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে বলেও জানিয়েছেন এসআই গোলাম সরোয়ার বলেন।