
জাতীয় পার্টির ঢাকা মহানগর উত্তর শাখার ইফতার মাহফিলে হামলার অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (১৯ মার্চ) রাজধানীর কাফরুলের ইব্রাহীমপুরে ‘দ্যা বুফে প্যালেস’ রেস্টুরেন্টে আয়োজিত এ সভায় হামলার ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, বিকেল ৫টার পর অনুষ্ঠান শুরু হলে কিছুক্ষণ পরেই সভাস্থলে হট্টগোল শুরু হয়। এক পর্যায়ে কয়েকজনকে লাঠি ও কাঁচের প্লেট ছুড়ে মারতে দেখা যায়। এতে কয়েকজন রক্তাক্ত হন এবং উপস্থিত নেতাকর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের, মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুসহ দলের শীর্ষ নেতারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তবে তারা নিরাপদে রয়েছেন বলে জানা গেছে।
রাজধানীর কচুক্ষেতের একটি রেস্তোরাঁয় বুধবার ইফতারের আগ দিয়ে একদল লোক হামলা চালায় বলে দলটির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু অভিযোগ করেছেন।
জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব ও চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালীর ফেইসবুকে পোস্ট করা কয়েকটি ভিডিওতে একদল যুবককে রাস্তায় মারধর করতে দেখা যায়। তাদের হাতে লাঠিও ছিল।
ঘটনার পর জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জি এম কাদের ফেইসবুকে একটি ভিডিওতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতির কথা তুলে ধরে প্রতিক্রিয়া জানান।
জি এম কাদের বলেন, বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমন একটা পর্যায়ে গেছে, যেটা বর্ণনার অতীত। কারও জানমালের নিশ্চয়তা নেই। মানুষের অসহায়ত্ব দেখে দুঃখ করা ছাড়া কিছু করার নেই। একমাত্র আল্লাহর ওপর ভরসা করে এখানকার মানুষ বেঁচে আছে। তিনি বলেন, সরকারের প্রধান দায়িত্বই ছিল মানুষের নিরাপত্তা বিধান করা। সেখানে তারা ব্যর্থ হয়ে যাচ্ছে, পুলিশকে সম্পূর্ণ অকার্যকর করে ফেলা হয়েছে। পুলিশকে কার্যকর করার ব্যবস্থা না করে এখন দেশটাকে আগুনের মুখে ফেলে দিচ্ছে। কেউ এখানে নিরাপদ না।
অন্তর্বর্তী সরকারের কথা উল্লেখ করে জাপার চেয়ারম্যান বলেন, ‘ওনারা যখন পারছেন না তখন ওনাদের ছেড়ে দিয়ে যাওয়া উচিত। যদি অন্য কেউ পারে, ভালো করে, তাহলে দেশের মানুষ রক্ষা পাবে। ওনারা যত তাড়াতাড়ি চলে যান, দেশ ও জাতির জন্য ততই মঙ্গল।’
অন্তর্বর্তী সরকার তাদের নিজস্ব কিছু মানুষ এবং দলকে বিভিন্নভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করছে বলে অভিযোগ করেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান। জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘সরকারে না থাকার পরও তারা সরকারের সব সুযোগ-সুবিধা নিয়ে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, রাজনীতি করে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে সঠিক নির্বাচন হওয়া সম্ভব নয়। আমরা সে জন্যই মনে করি, এই সরকারের চলে যাওয়া উচিত। ওনারা দেশ চালাতে পারছেন না, ওনারা সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারবেন না।’
হামলার মূল উদ্দেশ্য কী এবং কারা এর পেছনে রয়েছে, তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে এখনো কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এর আগে গত ৮ মার্চ পল্লবীতে জাতীয় পার্টি ঢাকা মহানগর উত্তরের ইফতার মাহফিলেও হামলার অভিযোগ ওঠে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, বিকেল ৫টার পর অনুষ্ঠান শুরু হলে কিছুক্ষণ পরেই সভাস্থলে হট্টগোল শুরু হয়। এক পর্যায়ে কয়েকজনকে লাঠি ও কাঁচের প্লেট ছুড়ে মারতে দেখা যায়। এতে কয়েকজন রক্তাক্ত হন এবং উপস্থিত নেতাকর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের, মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুসহ দলের শীর্ষ নেতারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তবে তারা নিরাপদে রয়েছেন বলে জানা গেছে।
রাজধানীর কচুক্ষেতের একটি রেস্তোরাঁয় বুধবার ইফতারের আগ দিয়ে একদল লোক হামলা চালায় বলে দলটির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু অভিযোগ করেছেন।
জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব ও চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালীর ফেইসবুকে পোস্ট করা কয়েকটি ভিডিওতে একদল যুবককে রাস্তায় মারধর করতে দেখা যায়। তাদের হাতে লাঠিও ছিল।
ঘটনার পর জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জি এম কাদের ফেইসবুকে একটি ভিডিওতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতির কথা তুলে ধরে প্রতিক্রিয়া জানান।
জি এম কাদের বলেন, বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমন একটা পর্যায়ে গেছে, যেটা বর্ণনার অতীত। কারও জানমালের নিশ্চয়তা নেই। মানুষের অসহায়ত্ব দেখে দুঃখ করা ছাড়া কিছু করার নেই। একমাত্র আল্লাহর ওপর ভরসা করে এখানকার মানুষ বেঁচে আছে। তিনি বলেন, সরকারের প্রধান দায়িত্বই ছিল মানুষের নিরাপত্তা বিধান করা। সেখানে তারা ব্যর্থ হয়ে যাচ্ছে, পুলিশকে সম্পূর্ণ অকার্যকর করে ফেলা হয়েছে। পুলিশকে কার্যকর করার ব্যবস্থা না করে এখন দেশটাকে আগুনের মুখে ফেলে দিচ্ছে। কেউ এখানে নিরাপদ না।
অন্তর্বর্তী সরকারের কথা উল্লেখ করে জাপার চেয়ারম্যান বলেন, ‘ওনারা যখন পারছেন না তখন ওনাদের ছেড়ে দিয়ে যাওয়া উচিত। যদি অন্য কেউ পারে, ভালো করে, তাহলে দেশের মানুষ রক্ষা পাবে। ওনারা যত তাড়াতাড়ি চলে যান, দেশ ও জাতির জন্য ততই মঙ্গল।’
অন্তর্বর্তী সরকার তাদের নিজস্ব কিছু মানুষ এবং দলকে বিভিন্নভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করছে বলে অভিযোগ করেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান। জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘সরকারে না থাকার পরও তারা সরকারের সব সুযোগ-সুবিধা নিয়ে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, রাজনীতি করে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে সঠিক নির্বাচন হওয়া সম্ভব নয়। আমরা সে জন্যই মনে করি, এই সরকারের চলে যাওয়া উচিত। ওনারা দেশ চালাতে পারছেন না, ওনারা সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারবেন না।’
হামলার মূল উদ্দেশ্য কী এবং কারা এর পেছনে রয়েছে, তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে এখনো কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এর আগে গত ৮ মার্চ পল্লবীতে জাতীয় পার্টি ঢাকা মহানগর উত্তরের ইফতার মাহফিলেও হামলার অভিযোগ ওঠে।