
রাজধানীর বনশ্রীতে সাত বছরের শিশুকে ধর্ষণের দায়ে গৃহশিক্ষককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ বুধবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক রোকসানা বেগম হ্যাপি আসামি মো. জাহিদুল ইসলামের উপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত জাহিদুল বরগুনা জেলার পারিখাল গ্রামের মো. ফজলুল হকের ছেলে।
রায়ে বিচারক বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে এবং এই ধরনের জঘন্য অপরাধ করার দায়ে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এর আগে রাষ্ট্রপক্ষ এবং আসামিপক্ষের আইনজীবীরা যুক্তি উপস্থাপন শেষ করেন। ট্রাইব্যুনাল মামলার অভিযোগকারীসহ ১০ জন সাক্ষীর বক্তব্য রেকর্ড করে।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের ২৩ মার্চ জাহিদুল ইসলাম শিশুটিকে বাড়িতে পড়াতে যান। বাবা মা পাশের গ্যারেজে কাজ করার সুযোগে শিশুটিকে ধর্ষণ করেন জাহিদুল।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা গৃহশিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
২০২১ সালের ২৪ জুলাই পুলিশ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
২০২২ সালের ২০ জানুয়ারি অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
আজ বুধবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক রোকসানা বেগম হ্যাপি আসামি মো. জাহিদুল ইসলামের উপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত জাহিদুল বরগুনা জেলার পারিখাল গ্রামের মো. ফজলুল হকের ছেলে।
রায়ে বিচারক বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে এবং এই ধরনের জঘন্য অপরাধ করার দায়ে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এর আগে রাষ্ট্রপক্ষ এবং আসামিপক্ষের আইনজীবীরা যুক্তি উপস্থাপন শেষ করেন। ট্রাইব্যুনাল মামলার অভিযোগকারীসহ ১০ জন সাক্ষীর বক্তব্য রেকর্ড করে।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের ২৩ মার্চ জাহিদুল ইসলাম শিশুটিকে বাড়িতে পড়াতে যান। বাবা মা পাশের গ্যারেজে কাজ করার সুযোগে শিশুটিকে ধর্ষণ করেন জাহিদুল।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা গৃহশিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
২০২১ সালের ২৪ জুলাই পুলিশ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
২০২২ সালের ২০ জানুয়ারি অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।