
গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিশনের মেয়াদ আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকার। সোমবার (১৭ মার্চ) এ সংক্রান্ত একটি গেজেট প্রকাশ করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
কমিশনের সভাপতি হিসেবে রয়েছেন, সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী। বাকি সদস্যরা হলেন, হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মো. ফরিদ আহমেদ শিবলী, মানবাধিকারকর্মী নূর খান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নাবিলা ইদ্রিস এবং মানবাধিকারকর্মী সাজ্জাদ হোসেন।
এই কমিশন গঠিত হয়েছে গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধান, তাদের শনাক্ত এবং গুমের কারণ নির্ধারণের জন্য। পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, সিআইডি, এসবি, ডিবি, এনএসআই, ডিজিএফআই ও কোস্ট গার্ডসহ অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এই তদন্তে সহায়তা করবে।
কমিশনের দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়, এই কমিশন ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত গুম হওয়া ব্যক্তিদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করবে এবং ৪৫ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে গুমের ঘটনা ও সুপারিশ জমা দেবে।
কমিশনের সভাপতি হিসেবে রয়েছেন, সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী। বাকি সদস্যরা হলেন, হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মো. ফরিদ আহমেদ শিবলী, মানবাধিকারকর্মী নূর খান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নাবিলা ইদ্রিস এবং মানবাধিকারকর্মী সাজ্জাদ হোসেন।
এই কমিশন গঠিত হয়েছে গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধান, তাদের শনাক্ত এবং গুমের কারণ নির্ধারণের জন্য। পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, সিআইডি, এসবি, ডিবি, এনএসআই, ডিজিএফআই ও কোস্ট গার্ডসহ অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এই তদন্তে সহায়তা করবে।
কমিশনের দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়, এই কমিশন ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত গুম হওয়া ব্যক্তিদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করবে এবং ৪৫ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে গুমের ঘটনা ও সুপারিশ জমা দেবে।