
ময়মনসিংহের নান্দাইল মডেল থানা থেকে প্রত্যাহার হওয়া ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদ আহমেদ কয়েকজন ব্যবসায়ীর পাওনা টাকা পরিশোধ করেছেন।
শনিবার (১৫ মার্চ) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ও দায়িত্বপ্রাপ্ত ওসি মোজাহিদুল ইসলাম।
তিনি বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে। তাই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে কয়েকজনের টাকা পরিশোধ করছেন ওই পুলিশ কর্মকর্তা। বাকিদের টাকাও দ্রুতই পরিশোধ করবেন।
নান্দাইল পৌর বাজারের ইসহাক মার্কেটের পোশাক বিক্রেতা মোফাজ্জল হোসেন খান রেনু বলেন, টাকা পেয়েছি। ওসি ফরিদ ফোন করে একটি জায়গায় ডেকে নিয়ে আমার এক লাখ চার হাজার ২৫০ টাকা পরিশোধ করেছেন।
সুবর্ণ ইলেকট্রনিক্সের মালিক ফরহাদ বলেন, আমি ওসির কাছে ১১ হাজার টাকা পেতাম। টাকা পেয়েছি।
শনিবার (১৫ মার্চ) রাতে নান্দাইল মডেল থানার সাবেক ওসি ফরিদ আহমেদ বলেন, ভেবেছিলাম পরে এক সময় এসে পাওনাদারদের টাকা পরিশোধ করে যাব। কিন্তু এখন সবার পাওনা পরিশোধ করেছি।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ময়মনসিংহ পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করার চিঠি পেয়ে পরদিন শুক্রবার ভোরে নান্দাইল থানা ত্যাগ করেন ওসি ফরিদ আহমেদ। কর্মস্থল ত্যাগের খবর দেরিতে পেয়ে কমপক্ষে ৩০ জন পাওনাদার থানায় এসে ওসিকে না পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
জানা যায়, নান্দাইল থানায় ওসি হিসেবে গত বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর যোগ দিয়েছিলেন ফরিদ আহমেদ। তার সময়ে চুরি ছিনতাইসহ আইনশৃঙ্খলার মারাত্মক অবনতি হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। বিশেষ করে ইয়াবার কারবার, গ্রেফতার বাণিজ্য চলে নির্বিঘ্নে। মামলা নেওয়ার নামে বিচার প্রার্থীদের হয়রানিরও অভিযোগ রয়েছে। সম্প্রতি উপজেলাজুড়ে চুরি-ছিনতাইসহ আইনশৃঙ্খলার অবনতি হয়।
শনিবার (১৫ মার্চ) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ও দায়িত্বপ্রাপ্ত ওসি মোজাহিদুল ইসলাম।
তিনি বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে। তাই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে কয়েকজনের টাকা পরিশোধ করছেন ওই পুলিশ কর্মকর্তা। বাকিদের টাকাও দ্রুতই পরিশোধ করবেন।
নান্দাইল পৌর বাজারের ইসহাক মার্কেটের পোশাক বিক্রেতা মোফাজ্জল হোসেন খান রেনু বলেন, টাকা পেয়েছি। ওসি ফরিদ ফোন করে একটি জায়গায় ডেকে নিয়ে আমার এক লাখ চার হাজার ২৫০ টাকা পরিশোধ করেছেন।
সুবর্ণ ইলেকট্রনিক্সের মালিক ফরহাদ বলেন, আমি ওসির কাছে ১১ হাজার টাকা পেতাম। টাকা পেয়েছি।
শনিবার (১৫ মার্চ) রাতে নান্দাইল মডেল থানার সাবেক ওসি ফরিদ আহমেদ বলেন, ভেবেছিলাম পরে এক সময় এসে পাওনাদারদের টাকা পরিশোধ করে যাব। কিন্তু এখন সবার পাওনা পরিশোধ করেছি।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ময়মনসিংহ পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করার চিঠি পেয়ে পরদিন শুক্রবার ভোরে নান্দাইল থানা ত্যাগ করেন ওসি ফরিদ আহমেদ। কর্মস্থল ত্যাগের খবর দেরিতে পেয়ে কমপক্ষে ৩০ জন পাওনাদার থানায় এসে ওসিকে না পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
জানা যায়, নান্দাইল থানায় ওসি হিসেবে গত বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর যোগ দিয়েছিলেন ফরিদ আহমেদ। তার সময়ে চুরি ছিনতাইসহ আইনশৃঙ্খলার মারাত্মক অবনতি হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। বিশেষ করে ইয়াবার কারবার, গ্রেফতার বাণিজ্য চলে নির্বিঘ্নে। মামলা নেওয়ার নামে বিচার প্রার্থীদের হয়রানিরও অভিযোগ রয়েছে। সম্প্রতি উপজেলাজুড়ে চুরি-ছিনতাইসহ আইনশৃঙ্খলার অবনতি হয়।