
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ৬ থেকে ১৩ মার্চ পর্যন্ত ৭ দিনে রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ৩৮৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের বিভিন্ন ইউনিটসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বেশকিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সকল যৌথ অভিযানে তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, ডাকাত দলের সদস্য, ছিনতাইকারী, অপহরণকারী, কিশোর গ্যাং সদস্য এবং মাদক ব্যবসায়ীসহ মোট ৩৮৩ জন অপরাধীকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়।’
‘গ্রেফতার করা অপরাধীদের কাছ থেকে ৩টি পিস্তল, ১টি রিভলবার, ২টি শুটার গান, গোলাবারুদ, ককটেল বোমা, মাদকদ্রব্য, সন্ত্রাসী কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রকার দেশীয় অস্ত্র, পাসপোর্ট, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পোশাক, এনআইডি, মোবাইল ফোন, সিমকার্ড ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়।’
এছাড়া বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘আটকদের প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনাবশত অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি সেনাবাহিনীর সদস্যরা জনসাধারণের জান মাল রক্ষায় নিরাপত্তা দেওয়া, উদ্ধার কার্যক্রম ও অগ্নি নির্বাপনে অংশ নেয়।’
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনাক্যাম্পে তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে ওই বিজ্ঞপ্তিতে।
আজ শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের বিভিন্ন ইউনিটসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বেশকিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সকল যৌথ অভিযানে তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, ডাকাত দলের সদস্য, ছিনতাইকারী, অপহরণকারী, কিশোর গ্যাং সদস্য এবং মাদক ব্যবসায়ীসহ মোট ৩৮৩ জন অপরাধীকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়।’
‘গ্রেফতার করা অপরাধীদের কাছ থেকে ৩টি পিস্তল, ১টি রিভলবার, ২টি শুটার গান, গোলাবারুদ, ককটেল বোমা, মাদকদ্রব্য, সন্ত্রাসী কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রকার দেশীয় অস্ত্র, পাসপোর্ট, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পোশাক, এনআইডি, মোবাইল ফোন, সিমকার্ড ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়।’
এছাড়া বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘আটকদের প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনাবশত অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি সেনাবাহিনীর সদস্যরা জনসাধারণের জান মাল রক্ষায় নিরাপত্তা দেওয়া, উদ্ধার কার্যক্রম ও অগ্নি নির্বাপনে অংশ নেয়।’
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনাক্যাম্পে তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে ওই বিজ্ঞপ্তিতে।