
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনা পর্যালোচনা করতে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
এ বিষয়ে আজ বুধবার একটি গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।
কমিটির সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফৌজুল কবির খান, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ তাইয়্যেব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালক আলী আশফাক এবং রূপালী ব্যাংক পিএলসি’র চেয়ারম্যান নজরুল হুদা।
এই কমিটিকে ২০১৬ সালের বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির তদন্তের অগ্রগতি মূল্যায়ন, সরকারি পদক্ষেপ পর্যালোচনা, দায়ী পক্ষগুলোকে চিহ্নিত করা এবং প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদান করবে।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নিউইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে ১০১ মিলিয়ন ডলার চুরি করা হয়। এর মধ্যে ৮১ মিলিয়ন ডলার ফিলিপাইনের আরসিবিসির চারটি অ্যাকাউন্টে এবং আরও ২০ মিলিয়ন ডলার শ্রীলঙ্কার একটি ব্যাংকে স্থানান্তর করা হয়। তবে বানান ভুলের কারণে শ্রীলঙ্কায় ২০ মিলিয়ন ডলার স্থানান্তর ব্যর্থ হয়। পরে বাংলাদেশ ব্যাংক ফিলিপাইন থেকে প্রায় ১৫ মিলিয়ন ডলার উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।
তৎকালীন বাংলাদেশ ব্যাংকের উপ-পরিচালক (হিসাব ও বাজেটিং) জোবায়ের বিন হুদা বাদী হয়ে একই বছরের ১৫ মার্চ মতিঝিল থানায় এ বিষয়ে একটি মামলা দায়ের করেন।
এ বিষয়ে আজ বুধবার একটি গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।
কমিটির সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফৌজুল কবির খান, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ তাইয়্যেব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালক আলী আশফাক এবং রূপালী ব্যাংক পিএলসি’র চেয়ারম্যান নজরুল হুদা।
এই কমিটিকে ২০১৬ সালের বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির তদন্তের অগ্রগতি মূল্যায়ন, সরকারি পদক্ষেপ পর্যালোচনা, দায়ী পক্ষগুলোকে চিহ্নিত করা এবং প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদান করবে।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নিউইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে ১০১ মিলিয়ন ডলার চুরি করা হয়। এর মধ্যে ৮১ মিলিয়ন ডলার ফিলিপাইনের আরসিবিসির চারটি অ্যাকাউন্টে এবং আরও ২০ মিলিয়ন ডলার শ্রীলঙ্কার একটি ব্যাংকে স্থানান্তর করা হয়। তবে বানান ভুলের কারণে শ্রীলঙ্কায় ২০ মিলিয়ন ডলার স্থানান্তর ব্যর্থ হয়। পরে বাংলাদেশ ব্যাংক ফিলিপাইন থেকে প্রায় ১৫ মিলিয়ন ডলার উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।
তৎকালীন বাংলাদেশ ব্যাংকের উপ-পরিচালক (হিসাব ও বাজেটিং) জোবায়ের বিন হুদা বাদী হয়ে একই বছরের ১৫ মার্চ মতিঝিল থানায় এ বিষয়ে একটি মামলা দায়ের করেন।