
বাংলাদেশের অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন।
মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন কিছু দিন আগে। এরপর থেকেই গুঞ্জন ছিল, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও কি বিদায় বলবেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে? অবশেষে সে গুঞ্জনই সত্যি হলো।
২০০৭ সালের জুলাইতে বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক হয়েছিল মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। এরপর পেরিয়ে গেছে প্রায় দীর্ঘ ১৮ বছর। এবার বর্ণাঢ্য পথচলার ইতি টানলেন এই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার।
বুধবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক আবেগঘন বার্তায় তিনি লেখেন, ‘সমস্ত প্রশংসা শুধুমাত্র সর্বশক্তিমান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
তিনি তার সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষভাবে তার ভক্তদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি আমার সব সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষভাবে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ জানাতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন করেছেন।’
পরিবারের অবদান তুলে ধরে মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘একটা বড় ধন্যবাদ আমার বাবা-মা, শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের, বিশেষ করে আমার শ্বশুরকে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, আমার ভাই এমদাদ উল্লাহকে, যিনি শৈশব থেকে আমার পাশে ছিলেন, আমার কোচ ও মেন্টর হিসেবে।’
নিজের স্ত্রী ও সন্তানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সবশেষে ধন্যবাদ আমার স্ত্রী ও সন্তানদের, যারা সবসময় আমার পাশে ছিল, ভালো ও খারাপ সময়ে আমার সহায়তা করেছে। আমি জানি, রায়েদ আমাকে লাল-সবুজ জার্সিতে মিস করবে।’
অবসরের সিদ্ধান্তকে বাস্তবতার অংশ হিসেবে মেনে নিয়ে মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘সবকিছু সবসময় পারফেক্টভাবে শেষ হয় না, তবে আপনাকে সেটা মেনে নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হয়। শান্তি… আলহামদুলিল্লাহ।’
তিনি তার জাতীয় দল ও দেশের ক্রিকেটের প্রতি শুভকামনা জানিয়ে বলেন, ‘আমার দল ও বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য রইল শুভকামনা।’
মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন কিছু দিন আগে। এরপর থেকেই গুঞ্জন ছিল, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও কি বিদায় বলবেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে? অবশেষে সে গুঞ্জনই সত্যি হলো।
২০০৭ সালের জুলাইতে বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক হয়েছিল মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। এরপর পেরিয়ে গেছে প্রায় দীর্ঘ ১৮ বছর। এবার বর্ণাঢ্য পথচলার ইতি টানলেন এই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার।
বুধবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক আবেগঘন বার্তায় তিনি লেখেন, ‘সমস্ত প্রশংসা শুধুমাত্র সর্বশক্তিমান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
তিনি তার সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষভাবে তার ভক্তদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি আমার সব সতীর্থ, কোচ এবং বিশেষভাবে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ জানাতে চাই, যারা সবসময় আমাকে সমর্থন করেছেন।’
পরিবারের অবদান তুলে ধরে মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘একটা বড় ধন্যবাদ আমার বাবা-মা, শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের, বিশেষ করে আমার শ্বশুরকে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, আমার ভাই এমদাদ উল্লাহকে, যিনি শৈশব থেকে আমার পাশে ছিলেন, আমার কোচ ও মেন্টর হিসেবে।’
নিজের স্ত্রী ও সন্তানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সবশেষে ধন্যবাদ আমার স্ত্রী ও সন্তানদের, যারা সবসময় আমার পাশে ছিল, ভালো ও খারাপ সময়ে আমার সহায়তা করেছে। আমি জানি, রায়েদ আমাকে লাল-সবুজ জার্সিতে মিস করবে।’
অবসরের সিদ্ধান্তকে বাস্তবতার অংশ হিসেবে মেনে নিয়ে মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘সবকিছু সবসময় পারফেক্টভাবে শেষ হয় না, তবে আপনাকে সেটা মেনে নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হয়। শান্তি… আলহামদুলিল্লাহ।’
তিনি তার জাতীয় দল ও দেশের ক্রিকেটের প্রতি শুভকামনা জানিয়ে বলেন, ‘আমার দল ও বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য রইল শুভকামনা।’