
মাগুরায় শিশু ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত হিটু শেখের ৭ দিন এবং বাকি ৩ আসামির ৫ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।রোববার (৯ মার্চ) গভীর রাতে রিমান্ড শুনানি শেষে আদালত তা মঞ্জুর করেন।
আলোচিত এই মামলার আসামিরা হলেন শিশুটির ভগ্নিপতি সজিব হোসেন (১৮), বোনের শ্বশুর হিটু মিয়া (৪২), এক অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোর (১৭) ও তাদের মা জাবেদা বেগম (৪০)।
পরিবারের অভিযোগ, বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) মাগুরা শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয়। প্রথমে তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হলেও অবস্থার অবনতি হলে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়ে ঢাকার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিআইসিইউ) স্থানান্তর করা হয়। পরে শুক্রবার রাতে তাকে ভেন্টিলেশনে নেওয়া হয়।
শনিবার চিকিৎসকরা জানান, শিশুটির অবস্থা আশঙ্কাজনক। উন্নত চিকিৎসার জন্য সন্ধ্যায় তাকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। রোববার সকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী হাসপাতালে গিয়ে তার চিকিৎসার সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেন।
এ ঘটনায় এলাকাজুড়ে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে। শিশুটির পরিবার দ্রুত বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে।
আলোচিত এই মামলার আসামিরা হলেন শিশুটির ভগ্নিপতি সজিব হোসেন (১৮), বোনের শ্বশুর হিটু মিয়া (৪২), এক অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোর (১৭) ও তাদের মা জাবেদা বেগম (৪০)।
পরিবারের অভিযোগ, বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) মাগুরা শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয়। প্রথমে তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হলেও অবস্থার অবনতি হলে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়ে ঢাকার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিআইসিইউ) স্থানান্তর করা হয়। পরে শুক্রবার রাতে তাকে ভেন্টিলেশনে নেওয়া হয়।
শনিবার চিকিৎসকরা জানান, শিশুটির অবস্থা আশঙ্কাজনক। উন্নত চিকিৎসার জন্য সন্ধ্যায় তাকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। রোববার সকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী হাসপাতালে গিয়ে তার চিকিৎসার সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেন।
এ ঘটনায় এলাকাজুড়ে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে। শিশুটির পরিবার দ্রুত বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে।