
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানের জন্য একটি শান্তি কাঠামো নিয়ে আলোচনা করতে আগামী সপ্তাহে সৌদি আরবে বৈঠকে বসবেন বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন ওয়াশিংটন ও কিয়েভের কর্মকর্তারা।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ গতকাল শুক্রবার এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দপ্তর ওভাল অফিসে আয়োজিত সেই ব্রিফিংয়ে মাইক ওয়াল্টজ বলেন, “রাশিয়ার সঙ্গে একটি শান্তিচুক্তির খসড়া প্রস্তুতের জন্য আমরা ইউক্রেনের সরকারি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছি। আগামী সপ্তাহে সৌদিতে হবে সেই বৈঠক। যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং আমি সেখানে উপস্থিত থাকব।”
“আপনারা সবাই জানেন যে আমাদের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একাধিকবার স্পষ্টভাবে বলেছেন যে এই যুদ্ধ থামাতে হবে। ওয়াশিংটন এখন একটি শাটল কূটনীতিতে প্রবেশ করতে যাচ্ছে; অর্থাৎ আমরা ইউক্রেন ও রাশিয়ার বক্তব্য শুনব এবং উভয়পক্ষের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে চুক্তির নথি প্রস্তুত করা হবে।”
ওয়াল্টজ আরও জানান, রাশিয়া-ইউক্রেনের সম্ভাব্য শান্তি চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর মহাসচিব মার্ক রুট আগামী সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে আসছেন।
২০২৪ সালের নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয় পাওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তারপর গত ২০ জানুয়ারি শপথ নেয়ার ২৩ দিন পর, ১২ ফেব্রুয়ারি পুতিনকে টেলিফোন করেন ট্রাম্প এবং প্রায় দেড়ঘণ্টা কথা হয় তাদের মধ্যে।
তার ৬ দিন পর ১৮ ফেব্রুয়ারি সৌদির রাজধানী রিয়াদে বৈঠক করেন ট্রাম্প এবং পুতিন। ইউক্রেনে যুদ্ধের অবসান এবং যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়ন ছিল সেই বৈঠকের প্রধান আলোচ্যসূচি।
সূত্র : আনাদোলু এজেন্সি
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ গতকাল শুক্রবার এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দপ্তর ওভাল অফিসে আয়োজিত সেই ব্রিফিংয়ে মাইক ওয়াল্টজ বলেন, “রাশিয়ার সঙ্গে একটি শান্তিচুক্তির খসড়া প্রস্তুতের জন্য আমরা ইউক্রেনের সরকারি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছি। আগামী সপ্তাহে সৌদিতে হবে সেই বৈঠক। যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং আমি সেখানে উপস্থিত থাকব।”
“আপনারা সবাই জানেন যে আমাদের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একাধিকবার স্পষ্টভাবে বলেছেন যে এই যুদ্ধ থামাতে হবে। ওয়াশিংটন এখন একটি শাটল কূটনীতিতে প্রবেশ করতে যাচ্ছে; অর্থাৎ আমরা ইউক্রেন ও রাশিয়ার বক্তব্য শুনব এবং উভয়পক্ষের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে চুক্তির নথি প্রস্তুত করা হবে।”
ওয়াল্টজ আরও জানান, রাশিয়া-ইউক্রেনের সম্ভাব্য শান্তি চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর মহাসচিব মার্ক রুট আগামী সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে আসছেন।
২০২৪ সালের নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয় পাওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তারপর গত ২০ জানুয়ারি শপথ নেয়ার ২৩ দিন পর, ১২ ফেব্রুয়ারি পুতিনকে টেলিফোন করেন ট্রাম্প এবং প্রায় দেড়ঘণ্টা কথা হয় তাদের মধ্যে।
তার ৬ দিন পর ১৮ ফেব্রুয়ারি সৌদির রাজধানী রিয়াদে বৈঠক করেন ট্রাম্প এবং পুতিন। ইউক্রেনে যুদ্ধের অবসান এবং যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়ন ছিল সেই বৈঠকের প্রধান আলোচ্যসূচি।
সূত্র : আনাদোলু এজেন্সি