
দুই দফা দাবিতে শনিবার কর্মবিরতি শুরু করতে যাচ্ছে বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ফোরাম। সকাল ১০টা থেকে টানা তিন দিন দুই ঘণ্টা করে চলবে এই কর্মসূচি।
শুক্রবার ফোরামের পক্ষে ডা. মোহাম্মদ আল আমিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে ২৫ ফেব্রুয়ারি এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছিল সংগঠনটি।
বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ফোরামের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের সরকারি হাসপাতালে কর্মরত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা ন্যায্য পদোন্নতি ও সব ধরনের বৈষম্য নিরসনের দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। বিসিএস (স্বাস্থ্য) বিশেষজ্ঞ ফোরামের উদ্যোগে ও সব চিকিৎসা সোসাইটির সমর্থনে ৮, ৯ ও ১০ মার্চ প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালিত হবে। এ সময় চিকিৎসকরা হাসপাতালের সামনে ব্যানার হাতে মৌন প্রতিবাদ করবেন বলেও উল্লেখ রয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। তবে জরুরি বিভাগ কর্মসূচির আওতার বাইরে থাকবে, যাতে রোগীদের জরুরি চিকিৎসা ব্যাহত না হয়।
দাবি আদায় না হলে ১১ মার্চ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য পূর্ণ দিবস কর্মবিরতি পালন করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
শুক্রবার ফোরামের পক্ষে ডা. মোহাম্মদ আল আমিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে ২৫ ফেব্রুয়ারি এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছিল সংগঠনটি।
বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ফোরামের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের সরকারি হাসপাতালে কর্মরত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা ন্যায্য পদোন্নতি ও সব ধরনের বৈষম্য নিরসনের দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। বিসিএস (স্বাস্থ্য) বিশেষজ্ঞ ফোরামের উদ্যোগে ও সব চিকিৎসা সোসাইটির সমর্থনে ৮, ৯ ও ১০ মার্চ প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালিত হবে। এ সময় চিকিৎসকরা হাসপাতালের সামনে ব্যানার হাতে মৌন প্রতিবাদ করবেন বলেও উল্লেখ রয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। তবে জরুরি বিভাগ কর্মসূচির আওতার বাইরে থাকবে, যাতে রোগীদের জরুরি চিকিৎসা ব্যাহত না হয়।
দাবি আদায় না হলে ১১ মার্চ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য পূর্ণ দিবস কর্মবিরতি পালন করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।