
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে ‘ওড়না পরা’ নিয়ে হেনস্তার ঘটনায় অভিযুক্ত কর্মচারী মোস্তফা আসিফ অর্ণবকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তদন্ত কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী পরবর্তীতে সিন্ডিকেট সভায় তার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানা যায়।
শুক্রবার (৭ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর শেহরিন আমিন ভূঁইয়া ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ইতোমধ্যেই ঘটনার সুস্থ তদন্তে ৩ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত শেষ হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সহকারী বাইন্ডার মোস্তফা আসিফ অর্ণবকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, অভিযুক্ত অর্ণবের জামিন হওয়ায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ পর্যন্ত ২০-২৫ টিরও বেশি বিভাগের শিক্ষার্থীরা এ বিষয়ে স্পষ্ট বিবৃতি দিয়েছেন এবং অভিযুক্তকে চাকরিতে বহাল রাখা হলে ক্লাস বর্জনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
সহকারী প্রক্টর শেহরিন আমিন ভূঁইয়া বলেন, এ বিষয়ে দ্রুত সমাধানের জন্য তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক রফিক স্যারের সঙ্গে কথা বলেছি। স্যার জানিয়েছেন আগামীকাল অথবা রোববারের মধ্যেই বৈঠক শেষে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেবেন। পরবর্তীতে বিষয়টি সিন্ডিকেটে উঠলে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাকে আর দেখতে চায় না এবং ক্লাস বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে সেহেতু আমরা তার স্থায়ী বহিষ্কারের জন্য সুপারিশ করা হবে ।
শুক্রবার (৭ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর শেহরিন আমিন ভূঁইয়া ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ইতোমধ্যেই ঘটনার সুস্থ তদন্তে ৩ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত শেষ হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সহকারী বাইন্ডার মোস্তফা আসিফ অর্ণবকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, অভিযুক্ত অর্ণবের জামিন হওয়ায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ পর্যন্ত ২০-২৫ টিরও বেশি বিভাগের শিক্ষার্থীরা এ বিষয়ে স্পষ্ট বিবৃতি দিয়েছেন এবং অভিযুক্তকে চাকরিতে বহাল রাখা হলে ক্লাস বর্জনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
সহকারী প্রক্টর শেহরিন আমিন ভূঁইয়া বলেন, এ বিষয়ে দ্রুত সমাধানের জন্য তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক রফিক স্যারের সঙ্গে কথা বলেছি। স্যার জানিয়েছেন আগামীকাল অথবা রোববারের মধ্যেই বৈঠক শেষে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেবেন। পরবর্তীতে বিষয়টি সিন্ডিকেটে উঠলে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাকে আর দেখতে চায় না এবং ক্লাস বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে সেহেতু আমরা তার স্থায়ী বহিষ্কারের জন্য সুপারিশ করা হবে ।