
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে রানের রেকর্ড গড়েছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দল। ফাইনালের টিকিট নিশ্চিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৩৬২ রানের পাহাড় গড়েছে কিউইরা।
আজ বুধবার লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিযামে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে রানের রেকর্ড গড়ার পথে জোড়া সেঞ্চুরি তুলে নেন নিউজিল্যান্ডের দুই তারকা ব্যাটসম্যান রাচিন রবিন্দ্র ও কেন উইলিয়ামসন। সঙ্গে ড্যারিল মিচেল ও গ্লেন ফিলিপ্সের ঝড়ো ব্যাটিং।
লাহোরে আজ ইনিংস শুরু করতে নেমে ৪৮ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন দুই ওপেনার উইল ইয়াং ও রাচিন। ব্যক্তিগত ২১ রানে ইয়াং আউট হওয়ার পর দ্বিতীয় উইকেটে রেকর্ড জুটি গড়েন রাচিন ও উইলিয়ামসন। ১৬৪ রানের জুটিটি যেকোনো উইকেটে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ইতিহাসে তাদের সর্বোচ্চ।
এর আগে তৃতীয় উইকেটে ২০০৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ১৬৩ রানের জুটি গড়েছিল নাথান অ্যাস্টল ও স্কট স্টাইরিস।
টুর্নামেন্টে প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে যেকোনো দলের মধ্যেও সর্বোচ্চ। আগের রেকর্ড ছিল ১৬৩ রানের ইংল্যান্ডের দুই ব্যাটার পল কলিংউড ও ওয়াইজ শাহর, ২০০৯ সালে সেঞ্চুরিয়নে।
শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে সুযোগ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের ওপর একদম ছড়ি ঘুরিয়েছেন রাচিন-উইলিয়ামসন। তাদের হাত থেকে বোলাররা নিস্তার পেয়েছে ১০৮ রান করে যখন কাগিসো রাবাদার বলে হেনরিখ ক্ল্যাসেনকে ক্যাচ দেন রাচিন। তবে ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে ১০১ বলে ক্যারিয়ারের পঞ্চম সেঞ্চুরির ইনিংসটি সাজিয়েছেন ১৩ চার ও ১ ছক্কায়।
রাচিন আউট হলেও উইলিয়ামসনের উইলো থামেনি। যখন থামল তখন ক্যারিয়ারের ১৫তম সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন সাবেক কিউই অধিনায়ক। ১০২ রানের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ১০ চার ২ ছক্কায়। দুই সেঞ্চুরিয়ানের বিদায়ের পর ইনিংসের শেষটা দারুণভাবে করেন ড্যারিল মিচেল ও গেøন ফিলিপস। দুজনই ৪৯ রানের ইনিংস খেললেও অপরাজিত ছিলেন ফিলিপস। প্রতিপক্ষের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন লুঙ্গি এনগিডি।
আজ বুধবার লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিযামে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে রানের রেকর্ড গড়ার পথে জোড়া সেঞ্চুরি তুলে নেন নিউজিল্যান্ডের দুই তারকা ব্যাটসম্যান রাচিন রবিন্দ্র ও কেন উইলিয়ামসন। সঙ্গে ড্যারিল মিচেল ও গ্লেন ফিলিপ্সের ঝড়ো ব্যাটিং।
লাহোরে আজ ইনিংস শুরু করতে নেমে ৪৮ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন দুই ওপেনার উইল ইয়াং ও রাচিন। ব্যক্তিগত ২১ রানে ইয়াং আউট হওয়ার পর দ্বিতীয় উইকেটে রেকর্ড জুটি গড়েন রাচিন ও উইলিয়ামসন। ১৬৪ রানের জুটিটি যেকোনো উইকেটে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ইতিহাসে তাদের সর্বোচ্চ।
এর আগে তৃতীয় উইকেটে ২০০৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ১৬৩ রানের জুটি গড়েছিল নাথান অ্যাস্টল ও স্কট স্টাইরিস।
টুর্নামেন্টে প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে যেকোনো দলের মধ্যেও সর্বোচ্চ। আগের রেকর্ড ছিল ১৬৩ রানের ইংল্যান্ডের দুই ব্যাটার পল কলিংউড ও ওয়াইজ শাহর, ২০০৯ সালে সেঞ্চুরিয়নে।
শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে সুযোগ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের ওপর একদম ছড়ি ঘুরিয়েছেন রাচিন-উইলিয়ামসন। তাদের হাত থেকে বোলাররা নিস্তার পেয়েছে ১০৮ রান করে যখন কাগিসো রাবাদার বলে হেনরিখ ক্ল্যাসেনকে ক্যাচ দেন রাচিন। তবে ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে ১০১ বলে ক্যারিয়ারের পঞ্চম সেঞ্চুরির ইনিংসটি সাজিয়েছেন ১৩ চার ও ১ ছক্কায়।
রাচিন আউট হলেও উইলিয়ামসনের উইলো থামেনি। যখন থামল তখন ক্যারিয়ারের ১৫তম সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন সাবেক কিউই অধিনায়ক। ১০২ রানের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ১০ চার ২ ছক্কায়। দুই সেঞ্চুরিয়ানের বিদায়ের পর ইনিংসের শেষটা দারুণভাবে করেন ড্যারিল মিচেল ও গেøন ফিলিপস। দুজনই ৪৯ রানের ইনিংস খেললেও অপরাজিত ছিলেন ফিলিপস। প্রতিপক্ষের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন লুঙ্গি এনগিডি।