
কোনো আমদানিকারক বন্দর থেকে নির্ধারিত সময়ে পণ্য না নিলে তিনগুণ জরিমানা দিতে হবে বলে জানিয়েছেন নৌ পরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকালে সচিবালয়ে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “ফ্রি হলো তিন দিন। চতুর্থ দিন যদি না নেয়, তাহলে প্রতিদিন ৪৮ ডলার করে দিতে হবে।”
এই বিষয়টি নৌ মন্ত্রণালয় শুরু থেকেই কঠোরভাবে দেখছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, “দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি আসছে। এই কারণে এখন পর্যন্ত আকাশচুম্বী কোনও দাম হয় নাই। কিছু কিছুর দাম…যেমন— বেগুন, শশা, লেবু…এটা প্রতিবছরই এরকম করে।”
“এখন যেহেতু সিজন শেষ… তারপরও ভোক্তা অধিকার ও অন্যান্য সংস্থাগুলো লেগে আছে। শাকসবজির দাম বাড়েনি। আমি নিজে কচুক্ষেতে গিয়ে বাজার করি,” যোগ করেন তিনি।
পত্রিকায় ভোজ্য তেলের সংকট ও দাম নিয়ে লেখালেখি হচ্ছে, বিষয়টির প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, “ভোজ্য তেল…কিছু কিছু লুকিয়েছে। এটা সরকার দেখছে…সাপ্লাইতে কোনও ঘাটতি নাই।”
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকালে সচিবালয়ে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “ফ্রি হলো তিন দিন। চতুর্থ দিন যদি না নেয়, তাহলে প্রতিদিন ৪৮ ডলার করে দিতে হবে।”
এই বিষয়টি নৌ মন্ত্রণালয় শুরু থেকেই কঠোরভাবে দেখছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, “দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি আসছে। এই কারণে এখন পর্যন্ত আকাশচুম্বী কোনও দাম হয় নাই। কিছু কিছুর দাম…যেমন— বেগুন, শশা, লেবু…এটা প্রতিবছরই এরকম করে।”
“এখন যেহেতু সিজন শেষ… তারপরও ভোক্তা অধিকার ও অন্যান্য সংস্থাগুলো লেগে আছে। শাকসবজির দাম বাড়েনি। আমি নিজে কচুক্ষেতে গিয়ে বাজার করি,” যোগ করেন তিনি।
পত্রিকায় ভোজ্য তেলের সংকট ও দাম নিয়ে লেখালেখি হচ্ছে, বিষয়টির প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, “ভোজ্য তেল…কিছু কিছু লুকিয়েছে। এটা সরকার দেখছে…সাপ্লাইতে কোনও ঘাটতি নাই।”