
একাদশ বিপিএলকে সমালোচনার কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে দুটি ফ্রাঞ্চাইজি। এক দুর্বার রাজশাহী, দ্বিতীয় চিটাগং কিংস। এই দুটি দল এমনভাবে উঠে পড়ে লেগেছে যে, পুরো ক্রিকেট বিশ্বের সামনে বাংলাদেশের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) নগ্ন-ভাবে উপস্থাপিত হচ্ছে। উভয় ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিক ক্রিকেটার থেকে শুরু করে অন্যান্যদের পারিশ্রমিক দেওয়া নিয়ে তালবাহানায় মেতেছে। বিপিএল শেষ হয়েছে প্রায় মাসখানেক হলো। কিন্তু এখনো পারিশ্রমিক ইস্যু নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই। রাজশাহীর বিরুদ্ধে অভিযোগ কিছুটা শিথিল হলেও চিটাগং যেন হাটে হাঁড়ি ভাঙছে।
গতকাল পাকিস্তানের কিংবদন্তি ক্রিকেটার শহিদ আফ্রিদি পারিশ্রমিক ইস্যু নিয়ে বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদকে ই-মেইল দিয়েছেন। সেখানে তিনি অভিযোগ করেছেন, 'চিটাগং কিংস ম্যানেজমেন্টের কাছে বাকি থাকা পারিশ্রমিক দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য আমি আপনার হস্তক্ষেপ কামনা করছি। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে আমার অতীত অভিজ্ঞতা সবসময়ই ইতিবাচক ছিল। আমি বিশ্বাস করি, এই বিষয়টি আপনার নির্দেশনায় সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে সমাধান করা হবে। আমি বাংলাদেশকে আমার দ্বিতীয় বাড়ি মনে করি। আমি চাই না কোনো নেতিবাচক প্রচার বিপিএল বা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সুনামকে প্রভাবিত করুক।'
একাদশ বিপিএলে চিটাগং কিংসের শুভেচ্ছাদূত ও মেন্টর হিসেবে কাজ করেছেন শহিদ আফ্রিদি। এই কাজের জন্য তার সঙ্গে ১ লাখ ডলারের (১ কোটি ২০ লাখ টাকার ওপরে) চুক্তি হয়েছিল। চুক্তি অনুযায়ী কাজ শুরুর আগে অর্ধেক ও টুর্নামেন্ট চলাকালীন বাকি অর্ধেক টাকা দেবে চিটাগং। কিন্তু চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে মাত্র ১৯ হাজার ডলার দেয় দলটি। বাকি টাকা এখনো দেননি চিটাগং কিংসের কর্ণধার সামির কাদের চৌধুরী। কেবল শহিদ আফ্রিদি নন, ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিকও এখনো বকেয়া রেখেছেন তিনি। গতকাল কয়েকজন দেশি ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চুক্তি অনুযায়ী তারা কিছু টাকা পেলেও বেশির ভাগ টাকা এখনো বকেয়া রয়েছে।
অভিযোগ তুলে শহিদ আফ্রিদি আরও বলেছেন, 'টুর্নামেন্টের মাঝপথে আমি একটা কাজে দেশে ফিরে আসি। সামিরের সঙ্গে কথা ছিল, ১৯ জানুয়ারি ফিরে যাব বাংলাদেশে। কিন্তু বারবার যোগাযোগ করার পরও তারা আর টিকিট পাঠায়নি। এখন তো সামিরের সঙ্গে যোগাযোগের অনেক চেষ্টা করেও কোনো সাড়া পাচ্ছি না। দুই-তিন দিন আগে এটা আমি বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদকে লিখিত জানিয়েছি। প্রয়োজন হলে আমাদের প্রধানমন্ত্রী আর বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টাকেও লিখবো।' পাকিস্তানি তারকার এমন অভিযোগের পরে নড়েচড়ে বসেছে দেশের ক্রিকেটাঙ্গন। এই বিষয়ে গতকাল সামির কাদের চৌধুরী জানিয়েছেন, কিছু টাকা দেওয়া হয়েছে, বাকি টাকাও দেওয়া হবে। সবকিছু আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।
গতকাল পাকিস্তানের কিংবদন্তি ক্রিকেটার শহিদ আফ্রিদি পারিশ্রমিক ইস্যু নিয়ে বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদকে ই-মেইল দিয়েছেন। সেখানে তিনি অভিযোগ করেছেন, 'চিটাগং কিংস ম্যানেজমেন্টের কাছে বাকি থাকা পারিশ্রমিক দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য আমি আপনার হস্তক্ষেপ কামনা করছি। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে আমার অতীত অভিজ্ঞতা সবসময়ই ইতিবাচক ছিল। আমি বিশ্বাস করি, এই বিষয়টি আপনার নির্দেশনায় সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে সমাধান করা হবে। আমি বাংলাদেশকে আমার দ্বিতীয় বাড়ি মনে করি। আমি চাই না কোনো নেতিবাচক প্রচার বিপিএল বা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সুনামকে প্রভাবিত করুক।'
একাদশ বিপিএলে চিটাগং কিংসের শুভেচ্ছাদূত ও মেন্টর হিসেবে কাজ করেছেন শহিদ আফ্রিদি। এই কাজের জন্য তার সঙ্গে ১ লাখ ডলারের (১ কোটি ২০ লাখ টাকার ওপরে) চুক্তি হয়েছিল। চুক্তি অনুযায়ী কাজ শুরুর আগে অর্ধেক ও টুর্নামেন্ট চলাকালীন বাকি অর্ধেক টাকা দেবে চিটাগং। কিন্তু চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে মাত্র ১৯ হাজার ডলার দেয় দলটি। বাকি টাকা এখনো দেননি চিটাগং কিংসের কর্ণধার সামির কাদের চৌধুরী। কেবল শহিদ আফ্রিদি নন, ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিকও এখনো বকেয়া রেখেছেন তিনি। গতকাল কয়েকজন দেশি ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চুক্তি অনুযায়ী তারা কিছু টাকা পেলেও বেশির ভাগ টাকা এখনো বকেয়া রয়েছে।
অভিযোগ তুলে শহিদ আফ্রিদি আরও বলেছেন, 'টুর্নামেন্টের মাঝপথে আমি একটা কাজে দেশে ফিরে আসি। সামিরের সঙ্গে কথা ছিল, ১৯ জানুয়ারি ফিরে যাব বাংলাদেশে। কিন্তু বারবার যোগাযোগ করার পরও তারা আর টিকিট পাঠায়নি। এখন তো সামিরের সঙ্গে যোগাযোগের অনেক চেষ্টা করেও কোনো সাড়া পাচ্ছি না। দুই-তিন দিন আগে এটা আমি বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদকে লিখিত জানিয়েছি। প্রয়োজন হলে আমাদের প্রধানমন্ত্রী আর বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টাকেও লিখবো।' পাকিস্তানি তারকার এমন অভিযোগের পরে নড়েচড়ে বসেছে দেশের ক্রিকেটাঙ্গন। এই বিষয়ে গতকাল সামির কাদের চৌধুরী জানিয়েছেন, কিছু টাকা দেওয়া হয়েছে, বাকি টাকাও দেওয়া হবে। সবকিছু আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।