
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ বলেছেন, শেখ পরিবারের প্রয়োজন আওয়ামী লীগের ভেতরে তাদের ঐক্য দেখানো। আর আওয়ামী লীগের ভেতরে ইউনিটির মূল হচ্ছে এই জাতীয় চার নেতার পরিবার। এটা বিশাল প্রভাব ফেলে আওয়ামী লীগের উপরে। কারণ, আওয়ামী লীগের ভেতরেও আওয়ামী লীগের সমর্থকরাও জানে যে বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধের একটা বিভেদ আছে। কিন্তু এই দুই গোষ্ঠী এক থাকলে দলটাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
সোহেল তাজ বলেন, আমি বের হয়ে যাবো ‘ইট ইজ এ সেড ব্যাক’। যে তাজউদ্দিন আহমেদের ছেলে চলে যাচ্ছে এবং উনি আবার মজা পায় একটু খেলতে, বিড়াল যেমন ইদুরের সঙ্গে খেলে। উনিতো গানও গেয়েছিলেন আমি যখন আমেরিকা থেকে ফোন করলাম যে আমাকে ছেড়ে দেন, আমি থাকব না। তখন উনি (শেখ হাসিনা) গান গেয়েছেন। গানটা খুব রোমহর্ষক। আমি তোমাকে ছাড়ব না, আমি কাউকে ছাড়ি না।
‘উনি আসলেই কাউকে ছাড়েন না। সুরঞ্জিত সেন গুপ্তও বলেছেন যে বাঘ ধরলেও ছাড়ে, শেখ হাসিনা যারে ধরে ছাড়ে না।’
তিনি বলেন, আমি অন্য কারও কথা বলতে পারব না। কিন্ত আমি আশরাফ ভাই এবং নাসিম ভাইর সঙ্গে কথা বলেছি। আমি তাদের সঙ্গে কথা বলেছি, তাদের অনুভূতি আমি জানি। তাদের পরিবারের অনুভূতিও আমি জানি। আর এই পরিবারগুলোকে ধরে রাখা ছিল আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ধরে রাখার একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
সাবেক এই স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ নানাবিধভাবে জাতীয় চার নেতা ও তাদের পরিবারকে সবসময় দেখিয়েছে যে তারা শেখ হাসিনার খুব কাছের। কিন্তু আপনি যদি মোহাম্মদ নাসিমের সঙ্গে আন্তরিকভাবে কথা বলে থাকেন তাহলে আপনি ভিন্ন চিত্র পাবেন। আপনি সৈয়দ আশরাফের সঙ্গে যদি আন্তরিকভাবে কথা বলতেন ভিন্ন চিত্র পেতেন।
সুত্র: যুগান্তর।
সোহেল তাজ বলেন, আমি বের হয়ে যাবো ‘ইট ইজ এ সেড ব্যাক’। যে তাজউদ্দিন আহমেদের ছেলে চলে যাচ্ছে এবং উনি আবার মজা পায় একটু খেলতে, বিড়াল যেমন ইদুরের সঙ্গে খেলে। উনিতো গানও গেয়েছিলেন আমি যখন আমেরিকা থেকে ফোন করলাম যে আমাকে ছেড়ে দেন, আমি থাকব না। তখন উনি (শেখ হাসিনা) গান গেয়েছেন। গানটা খুব রোমহর্ষক। আমি তোমাকে ছাড়ব না, আমি কাউকে ছাড়ি না।
‘উনি আসলেই কাউকে ছাড়েন না। সুরঞ্জিত সেন গুপ্তও বলেছেন যে বাঘ ধরলেও ছাড়ে, শেখ হাসিনা যারে ধরে ছাড়ে না।’
তিনি বলেন, আমি অন্য কারও কথা বলতে পারব না। কিন্ত আমি আশরাফ ভাই এবং নাসিম ভাইর সঙ্গে কথা বলেছি। আমি তাদের সঙ্গে কথা বলেছি, তাদের অনুভূতি আমি জানি। তাদের পরিবারের অনুভূতিও আমি জানি। আর এই পরিবারগুলোকে ধরে রাখা ছিল আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ধরে রাখার একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
সাবেক এই স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ নানাবিধভাবে জাতীয় চার নেতা ও তাদের পরিবারকে সবসময় দেখিয়েছে যে তারা শেখ হাসিনার খুব কাছের। কিন্তু আপনি যদি মোহাম্মদ নাসিমের সঙ্গে আন্তরিকভাবে কথা বলে থাকেন তাহলে আপনি ভিন্ন চিত্র পাবেন। আপনি সৈয়দ আশরাফের সঙ্গে যদি আন্তরিকভাবে কথা বলতেন ভিন্ন চিত্র পেতেন।
সুত্র: যুগান্তর।