
আফগানিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় দুটি প্রদেশে শিলাবৃষ্টি এবং ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে অন্তত ২৯ জন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও ৬ জন। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দেশটির সরকারি কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এএফপির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
দেশটির পশ্চিম ফারাহ প্রদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ ইসরাইল সায়ার বলেছেন, শিলাবৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের কারণে প্রদেশের বিভিন্ন স্থানে অন্তত ২১ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এছাড়া এতে আহত হয়েছেন আরও ছয়জন।
এছাড়া কান্দাহার প্রদেশের স্থানীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রদেশের কয়েকটি স্থানে ভারি বর্ষণের কারণে কমপক্ষে ৮ জন নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে নারী ও শিশু রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, কয়েক দশক ধরে যুদ্ধের পর বিশ্বের দরিদ্রতম দেশগুলোর মধ্যে, আফগানিস্তান বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের মুখোমুখি বেশি হচ্ছে। এটি জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য ষষ্ঠ সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসাবে স্থান পেয়েছে।
২০২৩ সালে জাতিসংঘের উন্নয়ন সংস্থার আফগানিস্তানের প্রতিনিধি স্টিফেন রড্রিকেস বলেছিলেন, খরা, বন্যা, ভূমির অবক্ষয় এবং কৃষি উৎপাদনশীলতা হ্রাসই প্রধান হুমকি।
দেশটির পশ্চিম ফারাহ প্রদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ ইসরাইল সায়ার বলেছেন, শিলাবৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের কারণে প্রদেশের বিভিন্ন স্থানে অন্তত ২১ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এছাড়া এতে আহত হয়েছেন আরও ছয়জন।
এছাড়া কান্দাহার প্রদেশের স্থানীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রদেশের কয়েকটি স্থানে ভারি বর্ষণের কারণে কমপক্ষে ৮ জন নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে নারী ও শিশু রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, কয়েক দশক ধরে যুদ্ধের পর বিশ্বের দরিদ্রতম দেশগুলোর মধ্যে, আফগানিস্তান বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের মুখোমুখি বেশি হচ্ছে। এটি জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য ষষ্ঠ সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসাবে স্থান পেয়েছে।
২০২৩ সালে জাতিসংঘের উন্নয়ন সংস্থার আফগানিস্তানের প্রতিনিধি স্টিফেন রড্রিকেস বলেছিলেন, খরা, বন্যা, ভূমির অবক্ষয় এবং কৃষি উৎপাদনশীলতা হ্রাসই প্রধান হুমকি।