
রোববার জার্মানির পার্লামেন্ট নির্বাচনে চ্যান্সেলর পদপ্রার্থী ফ্রিডরিশ মের্জ এর দল সিডিইউ বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছে। দেশটির নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে প্রাথমিকভাবে প্রাপ্ত ফলাফলে সংসদে ৬৩০টি আসনের মধ্যে ক্রিশ্চিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়ন সিডিইউ পেয়েছে ২০৮টি আসন, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৫১ আসন পাওয়া এবারে নির্বাচনে অভিবাসন নীতি কঠোর করার পক্ষের দল অল্টারনেটিভ ফর ডয়েচলান্ড।
বর্তমান চ্যান্সেলর ওলাফ শলজের এসপিডি পেয়েছে মাত্র ১২১টি আসন তার শরিক গ্রীনদলও সুবিধা করতে পারেনি। দলটি মোট ৮৫ আসনে জয় পেলেও চমক দেখিয়েছে বামদল দি লিংকে। নির্বাচনে জিতে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে সম্ভাব্য নতুন জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিশ মের্জ দ্রুত সরকার গঠনের প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন। অন্যদিকে নির্বাচনে পরাজয়ের জন্য নিজেকে দায়ী করেন শলজ।
এবারের নির্বাচনে মোট ভোটারদের সংখ্যা ছিল প্রায় ৬০ মিলিয়ন। মোট ২৯টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে নিজেদের প্রিয় দলকে ভোট দিয়েছেন দেশটিতে বসবাসরত প্রবাসীরা। নতুন সরকার প্রবাসীবান্ধব হবে এমনটাই আশা অভিবাসীদের। এবার প্রবাসী অনেক ভোটারই নতুন করে ভোটার হয়েছেন। ভোট দিয়ে নিজ দলকে জয় করতে পারাটা গর্বের জানালেন অনেকে।
এদিকে নির্বাচন শেষ হলেও সরকার গঠনে দেখা দিয়েছে জটিলতা। বিজয়ী দল সিডিইউ ও সিএসইউ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া দেশটির চরমপন্থী দল এএফডির সাথে সরকার গঠনে অনাগ্রহ থাকায় রাজনৈতিক সংকট দেখা দিতে পারে মত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। তবে বিরোধী দল হিসেবে দি লিংকে, সরকারের অংশ হিসেবে এসপিডি, গ্রীন ও বিএসভিকে সাথে নিয়ে নতুন সরকার জার্মানিকে এগিয়ে নেবে এমন প্রত্যাশা দেশটির সাধারণ মানুষের।
বর্তমান চ্যান্সেলর ওলাফ শলজের এসপিডি পেয়েছে মাত্র ১২১টি আসন তার শরিক গ্রীনদলও সুবিধা করতে পারেনি। দলটি মোট ৮৫ আসনে জয় পেলেও চমক দেখিয়েছে বামদল দি লিংকে। নির্বাচনে জিতে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে সম্ভাব্য নতুন জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিশ মের্জ দ্রুত সরকার গঠনের প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন। অন্যদিকে নির্বাচনে পরাজয়ের জন্য নিজেকে দায়ী করেন শলজ।
এবারের নির্বাচনে মোট ভোটারদের সংখ্যা ছিল প্রায় ৬০ মিলিয়ন। মোট ২৯টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে নিজেদের প্রিয় দলকে ভোট দিয়েছেন দেশটিতে বসবাসরত প্রবাসীরা। নতুন সরকার প্রবাসীবান্ধব হবে এমনটাই আশা অভিবাসীদের। এবার প্রবাসী অনেক ভোটারই নতুন করে ভোটার হয়েছেন। ভোট দিয়ে নিজ দলকে জয় করতে পারাটা গর্বের জানালেন অনেকে।
এদিকে নির্বাচন শেষ হলেও সরকার গঠনে দেখা দিয়েছে জটিলতা। বিজয়ী দল সিডিইউ ও সিএসইউ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া দেশটির চরমপন্থী দল এএফডির সাথে সরকার গঠনে অনাগ্রহ থাকায় রাজনৈতিক সংকট দেখা দিতে পারে মত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। তবে বিরোধী দল হিসেবে দি লিংকে, সরকারের অংশ হিসেবে এসপিডি, গ্রীন ও বিএসভিকে সাথে নিয়ে নতুন সরকার জার্মানিকে এগিয়ে নেবে এমন প্রত্যাশা দেশটির সাধারণ মানুষের।