
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ঘোষণা দিয়েছেন যে, দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া হবে।
সোমবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দেশব্যাপী বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের অংশ হিসেবে ঢাকা মহানগরে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ ঘোষণা দেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ও অন্যান্যরা তাদের মামলাগুলো প্রত্যাহার করে নিলেও জামায়াতের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামের মামলা প্রত্যাহার করা হচ্ছে না। এতে প্রমাণ হয় যে আমরা এখনো বৈষম্যের শিকার। আমরা ধরে নেব দেশে এখনো ফ্যাসিবাদী শাসন বিদ্যমান। বাধ্য হয়েই আমরা আন্দোলনে নেমেছি এবং এটি অব্যাহত থাকবে যতক্ষণ না এটিএম আজহারুল ইসলাম মুক্তি পান।
তিনি আরও বলেন, ‘৯-২৪ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদের কবলে ছিল। তাদের মূল প্রতিপক্ষ ছিল জামায়াত। একে একে জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের গ্রেপ্তার করার পর দলের হাল ধরেন এটিএম আজহার। কিন্তু শেখ হাসিনা তাকেও গ্রেপ্তার করে নির্যাতন চালিয়ে যান। গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদ মুক্ত হলেও এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তি মিলেনি। প্রধান উপদেষ্টা ও অন্যান্য উপদেষ্টাদের মামলাগুলো প্রত্যাহার করা হলেও জামায়াত নেতার ক্ষেত্রে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
জামায়াত আমির বলেন, ‘আমরা ভদ্র বলে কেউ আমাদের দুর্বল ভাবলে ভুল করবে। আমরা কীভাবে দাবি আদায় করতে হয় তা জানি। আমাদের ধমক দিয়ে দমন করা যাবে না। প্রয়োজনে আমরা আরও কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলবো।
জামায়াত নেতৃবৃন্দ আন্দোলনকে বেগবান করতে দেশব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন এবং এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে ধারাবাহিক কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।
সোমবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দেশব্যাপী বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের অংশ হিসেবে ঢাকা মহানগরে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ ঘোষণা দেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ও অন্যান্যরা তাদের মামলাগুলো প্রত্যাহার করে নিলেও জামায়াতের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামের মামলা প্রত্যাহার করা হচ্ছে না। এতে প্রমাণ হয় যে আমরা এখনো বৈষম্যের শিকার। আমরা ধরে নেব দেশে এখনো ফ্যাসিবাদী শাসন বিদ্যমান। বাধ্য হয়েই আমরা আন্দোলনে নেমেছি এবং এটি অব্যাহত থাকবে যতক্ষণ না এটিএম আজহারুল ইসলাম মুক্তি পান।
তিনি আরও বলেন, ‘৯-২৪ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদের কবলে ছিল। তাদের মূল প্রতিপক্ষ ছিল জামায়াত। একে একে জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের গ্রেপ্তার করার পর দলের হাল ধরেন এটিএম আজহার। কিন্তু শেখ হাসিনা তাকেও গ্রেপ্তার করে নির্যাতন চালিয়ে যান। গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদ মুক্ত হলেও এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তি মিলেনি। প্রধান উপদেষ্টা ও অন্যান্য উপদেষ্টাদের মামলাগুলো প্রত্যাহার করা হলেও জামায়াত নেতার ক্ষেত্রে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
জামায়াত আমির বলেন, ‘আমরা ভদ্র বলে কেউ আমাদের দুর্বল ভাবলে ভুল করবে। আমরা কীভাবে দাবি আদায় করতে হয় তা জানি। আমাদের ধমক দিয়ে দমন করা যাবে না। প্রয়োজনে আমরা আরও কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলবো।
জামায়াত নেতৃবৃন্দ আন্দোলনকে বেগবান করতে দেশব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন এবং এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে ধারাবাহিক কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।