
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের (বিএসএফ) মধ্যে মহাপরিচালক পর্যায়ের সীমান্ত সম্মেলন গতকাল সোমবার ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে শুরু হয়েছে। চলবে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। তবে সীমান্ত সম্মেলনের আজ মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) মূল পর্ব দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর প্রধানের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
সম্মেলনে যোগ দিতে বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীর নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধি দল গতকাল সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে ভারতের উদ্দেশে রওনা দেন। বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলে বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ভূমি জরিপ অধিদপ্তর এবং যৌথ নদী কমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা গিয়েছেন।
বিএসএফ মহাপরিচালক (ডিজি) দলজিৎ সিং চৌধুরীর নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের ভারতীয় প্রতিনিধি দল সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে।
ভারতের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে জানান, আস্থার ঘাটতির কারণে সীমান্তে উত্তেজনার নিয়ে ভারত ও বাংলাদেশ উভয়ই একে অপরকে দোষারোপ করে আসছে। এখন এই আলোচনার মাধ্যমে এই দূরত্ব পূরণ করার চেষ্টা করা হবে।
এই কর্মকর্তার মতে, আন্তঃসীমান্ত অপরাধ এবং সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ সংক্রান্ত বিষয়েও দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা হতে পারে। ভালোভাবে পাহারা দিতে সক্ষম হওয়ার জন্য সীমান্ত অবকাঠামোকেও শক্তিশালী করতে হবে। তাই সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা এবং আত্মবিশ্বাস তৈরির বিভিন্ন পদক্ষেপের কার্যকর বাস্তবায়নের দিকে মনোযোগ দেওয়া হবে।
গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয় শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার। এরপর এই দুই দেশের মধ্যে এই ধরনের বৈঠক এটি প্রথম।
ভারতীয় এক কর্মকর্তা জানান, এটি একটি দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন। এই আলোচনাটি গত বছরের নভেম্বরে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের অনুরোধে পরে তা স্থগিত হয়।
সম্মেলনে যোগ দিতে বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীর নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধি দল গতকাল সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে ভারতের উদ্দেশে রওনা দেন। বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলে বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ভূমি জরিপ অধিদপ্তর এবং যৌথ নদী কমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা গিয়েছেন।
বিএসএফ মহাপরিচালক (ডিজি) দলজিৎ সিং চৌধুরীর নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের ভারতীয় প্রতিনিধি দল সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে।
ভারতের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে জানান, আস্থার ঘাটতির কারণে সীমান্তে উত্তেজনার নিয়ে ভারত ও বাংলাদেশ উভয়ই একে অপরকে দোষারোপ করে আসছে। এখন এই আলোচনার মাধ্যমে এই দূরত্ব পূরণ করার চেষ্টা করা হবে।
এই কর্মকর্তার মতে, আন্তঃসীমান্ত অপরাধ এবং সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ সংক্রান্ত বিষয়েও দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা হতে পারে। ভালোভাবে পাহারা দিতে সক্ষম হওয়ার জন্য সীমান্ত অবকাঠামোকেও শক্তিশালী করতে হবে। তাই সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা এবং আত্মবিশ্বাস তৈরির বিভিন্ন পদক্ষেপের কার্যকর বাস্তবায়নের দিকে মনোযোগ দেওয়া হবে।
গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয় শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার। এরপর এই দুই দেশের মধ্যে এই ধরনের বৈঠক এটি প্রথম।
ভারতীয় এক কর্মকর্তা জানান, এটি একটি দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন। এই আলোচনাটি গত বছরের নভেম্বরে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের অনুরোধে পরে তা স্থগিত হয়।