সাম্প্রতিক সময়ে সংঘটিত নাশকতার অভিযোগে ৫ দিনে ঢাকাসহ সারা দেশে অভিযান চালিয়ে ২২৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
আজ বৃহস্পতিবার র্যাব সদর দপ্তরের মিডিয়া সেল থেকে পাঠানো এক খুদে বার্তায় এই তথ্য জানানো হয়।
র্যাবের খুদে বার্তায় বলা হয়, ২২৮ জনের মধ্যে ঢাকায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৫৫ জনকে। ঢাকার বাইরে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১৭৩ জনকে।
র্যাব সদর দপ্তরের সহকারী পরিচালক আ ন ম ইমরান খান প্রথম আলোকে বলেন, ২০ থেকে ২৪ জুলাই এই ২২৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন জায়গায় হামলা, ভাঙচুর, সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গ্রেপ্তার অভিযান চালাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের অনেকে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মী। কোথাও কোথাও পুরোনো মামলায়ও গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।
বিভিন্ন মহানগর, জেলা ও থানা-পুলিশ সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, গত আট দিনে (১৭-২৪ জুলাই) সারা দেশে গ্রেপ্তারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় সাড়ে চার হাজার।
সরকারি চাকরিতে কোটাপ্রথা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীরা লাগাতার কর্মসূচি শুরু করেন ১ জুলাই থেকে। ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষের পর বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে প্রায় সারা দেশে। এর পরদিন থেকে এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় হামলা, সংঘর্ষ, সহিংসতা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও হতাহতের ঘটনা ঘটে। বিভিন্ন জায়গায় এসব ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। এখনো বিভিন্ন জায়গায় মামলা হচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার র্যাব সদর দপ্তরের মিডিয়া সেল থেকে পাঠানো এক খুদে বার্তায় এই তথ্য জানানো হয়।
র্যাবের খুদে বার্তায় বলা হয়, ২২৮ জনের মধ্যে ঢাকায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৫৫ জনকে। ঢাকার বাইরে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১৭৩ জনকে।
র্যাব সদর দপ্তরের সহকারী পরিচালক আ ন ম ইমরান খান প্রথম আলোকে বলেন, ২০ থেকে ২৪ জুলাই এই ২২৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন জায়গায় হামলা, ভাঙচুর, সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গ্রেপ্তার অভিযান চালাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের অনেকে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মী। কোথাও কোথাও পুরোনো মামলায়ও গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।
বিভিন্ন মহানগর, জেলা ও থানা-পুলিশ সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, গত আট দিনে (১৭-২৪ জুলাই) সারা দেশে গ্রেপ্তারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় সাড়ে চার হাজার।
সরকারি চাকরিতে কোটাপ্রথা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীরা লাগাতার কর্মসূচি শুরু করেন ১ জুলাই থেকে। ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষের পর বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে প্রায় সারা দেশে। এর পরদিন থেকে এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় হামলা, সংঘর্ষ, সহিংসতা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও হতাহতের ঘটনা ঘটে। বিভিন্ন জায়গায় এসব ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। এখনো বিভিন্ন জায়গায় মামলা হচ্ছে।